উপলব্ধি ————– ০১
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1525বার পড়া হয়েছে।
ছোট বেলায় মাঠে যখন গোল্লাছুট খেলতাম । তখন মাঠের পাশের তালগাছে ,বাবুই পাখিদের যত্নের নীড় গড়তে দেখতাম । একটা একটা সুতার মতো অঙ্গে ধীরে ধীরে কি শিল্পময় সংসার গড়ে উঠে । তারপর কোন একদিন বিশাল ঝড়ে তালগাছ মাটিতে পড়ে যায়।
একটা মানুষ যখন অন্য একজন মানুষকে প্রচণ্ড ভালবাসে ,তখন সে বাবুই পাখির মতো একটা একটা আলাদা আবেগ জুড়ে দিয়ে তাঁর ভালবাসার নকশি কাথা জুড়ে দেয় । সে হাঁটতে গিয়ে ভাবে ইশ ,মানুষটা যদি এখন একটু পাশে থাকত । সে ঘুম থেকে উঠে ভাবে ইশ এক পলক যদি দেখতাম প্রিয় মুখটা । সে খুব নিভরশিল হয়ে পড়ে ।
তারপর একদিন কেউ একজন হয়ত হঠাৎ ঝড়ের মতো অন্য মানুষকে সম্পূর্ণ একা করে দিয়ে তাঁর পুরো ভালবাসার পৃথিবী নিয়ে যায় । মানুষটার সব সুখ কষ্টে পরিনত । সে ভাবতে শুরু করে আমার চেয়ে বেশি কষ্টে মনে হয় আর কেউ নেই ।
আমি বাবুই পাখিদের দেখেছি নীড় হারা কষ্টের হৃদয় নিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছে । আবার খড় খুটো যোগাড় করে নতুন তালগাছ খুজেছে । মাঝে মাঝে মনে হয় আমিও বাবুই পাখি হই । কিন্তু আমি যে বাবুই পাখি নই কেবল চালচুলো হিন ফিদাতো মিশকা
১,৬২১ বার পড়া হয়েছে
আপনার লেখা পড়ে আমার ছোট বেলার কথা মনে পড়ে গেল।
আপনাকেও ধন্যবাদ
আপনার লেখাটি ছোট বেলার কথা মনে করিয়ে দেয়। নিয়মিত লিখবেন। ধন্যবাদ।
ছোট বেলায় ফিরে যেতে খুব ইচ্ছে হয় । আমরা কি আর পারি যেতে
ভাল লাগল। নিয়মিত লিখবেন।
নিয়মিত লেখা বোধহয় আমাকে দিয়ে হবে না
কেন ভাই?
কেবল চালচুলো হিন ফিদাতো মিশকা……..চালচুলোহীন কেন ভাই ?
ব্যাস্ততা ,আর হতাশা আমাকে গিলে ফেলছে ।
লেখাটি স্মৃতিচারণ শিরোনামেও হতে পারতো। ভালো লেগেছে। অভিনন্দন ও শুভকামনা।
শৈশবকে মনে করিয়ে দিলেন ।
ফের পড়লাম ।
মুগ্ধকর লিখনী
ভাল হইছে
সুন্দর উপলব্ধি। শুভকামনা