জোছনা ও বৃষ্টি পাগল স্বপ্ন দেখানো মানুষটির আজ প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 2290বার পড়া হয়েছে।
‘জোছনা আমার অতি প্রিয় বিষয়। প্রতি পূর্ণিমাতেই নুহাশপল্লীতে যাই জোছনা দেখতে, সঙ্গে পুত্র নিষাদ, নিনিত এবং তাদের মমতাময়ী মা। প্রবল জোছনা আমার মধ্যে একধরনের হাহাকার তৈরি করে। সেই হাহাকারের সন্ধান করে জীবন পার করে দিলাম।’হুমায়ূন আহমেদ ২০১২ সালে প্রকাশিত বইয়ের মলাটে নিজেই লিখেছেন। আরেকটা বইয়ে লিখেছিলেন, ‘চাঁদনি পসর রাতে যেন আমার মরণ হয়, এই গানটির কথা। লিখেছিলেন, এই গানটা তাঁর খুব প্রিয়। আর, তিনি প্রবল জোছনার তোড়ে ভেসে যাওয়া কোনো রাতে মারা যেতে চান। চন্দ্রকথা ছবিতে তার লেখা, সুর করা আবেগি গান থেকেও আমরা সেটা খুঁজে পাই –
চাদনী পসরে কে আমারে স্মরণ করে
কে আইসা দাড়াইছে গো আমার দুয়ারে
তাহারে চিনিনা আমি সে আমারে চিনে…
বাহিরে চাঁন্দের আলো, ঘর অন্ধকার
খুলিয়া দিয়াছি ঘরের সকল দুয়ার
তবু কেন সে আমার ঘরে আসেনা
সে আমারে চিনে কিন্তু আমি চিনিনা
সে আমারে ঠারে ঠারে ইশারায় কয়
এই চাঁদের রাইতে তোমার হইছে গো সময়
ঘর ছাড়িয়া বাহির হও ধরো আমার হাত
তোমার জন্য আনছি গো আইজ চাঁন্দেরও দাওয়াত।
বর্ষা নিয়ে লিখেছেন অপূর্ব হৃদয় ছোঁয়া গান –
যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো,
চলে এসো এক বরষায়
এসো ঝরঝর বৃষ্টিতে
জল ভরা দৃষ্টিতে,
এসো কোমলো শ্যামলো ছায়
চলে এসো তুমি চলে এসো এক বরষায় । ।
যদিও তখন আকাশ থাকবে বৈরী
কদমগুচ্ছ হাতে নিয়ে আমি তৈরি
উতলা আকাশ মেঘে মেঘে হবে কাল
ঝলকে ঝলকে নাচিবে বিজলি আলো
তুমি চলে এসো এক বরষায় । ।
নামিবে আঁধার বেলা ফুরাবার ক্ষণে
মেঘমল্লার বৃষ্টিরও মনে মনে ।
কদমগুচ্ছ খোপায় জড়ায়ে দিয়ে
জলো ভড়া মাঠে নাচিব তোমায় নিয়ে
চলে এসো তুমি চলে এসো এক বরষায়। ।
যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো,
চলে এসো এক বরষায় ।।
হুমায়ুন আহমেদ কবিতা লেখা শুরু করলে বাংলাদেশের প্রধানতম কবি হতে পারতেন, যারা কবি উপন্যাস পড়েছেন তারা এটা জানেন। এই মানুষটি খুব জোছনা পাগল ছিলেন, বর্ষা প্রিয় ছিলেন।তবে সেই বর্ষা আর জোছনা বাংলাদেশি হতে হবে।কি প্রচন্ড অসুস্থ্য অবস্থায় দেশ থেকে ঘুরে গেলেন, শেষবারের মত দেখে গেলেন।
জোছনা প্রেমিক হুমায়ুন লিখেছিলেন-
“প্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই
গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে ?
বালিকা ভুলানো জোছনা নয়।
যে জোছনায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটাছুটি করতে করতে বলবে-
ও মাগো, কি সুন্দর চাঁদ !
নবদম্পতির জোছনাও নয়।
যে জোছনা দেখে স্বামী গাঢ় স্বরে স্ত্রীকে বলবেন-
দেখ দেখ নীতু চাঁদটা তোমার মুখের মতই সুন্দর !
কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাতে জোছনা নয়।
যে জোছনা বাসি স্মৃতিপূর্ন ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে।
কবির জোছনা নয়। যে জোছনা দেখে কবি বলবেন-
কি আশ্চর্য রূপার থালার মত চাঁদ !
আমি সিদ্ধার্থের মত গৃহত্যাগী জোছনার জন্য বসে আছি।
যে জোছনা দেখামাত্র গৃহের সমস্ত দরজা খুলে যাবে-
ঘরের ভেতরে ঢুকে পরবে বিস্তৃত প্রান্তর।
প্রান্তরে হাঁটব, হাঁটব আর হাঁটব-
পূর্নিমার চাঁদ স্থির হয়ে থাকবে মধ্য আকাশে।
চারদিক থেকে বিবিধ কন্ঠ ডাকবে- আয় আয় আয়”
সেদিন বাংলাদেশে ছিল অমাবস্যা, পরেরদিন শুক্রবার চাঁদ উঠবে, শনিবার রোজা। পূর্ণিমা আসতে ঢের দেরি। কিন্তু আমাদের প্রিয় হুমায়ূন স্যার অমাবস্যার রাতে আমাদের অন্ধকারে, দুঃখ আর শোকের কালো সাগরে ডুবিয়ে চলে গেলেন অন্য ভুবনে। আজ ঠিক এক বছর হল। এখনও আমরা হাত বাড়িয়ে প্রিয় লেখককে খুঁজি। পাই না। হিমু হারিয়ে গেল চিরতরে । হিমুর আর খালি পায়ে পথ চলা হবে না । আর খুজে পাওয়া যাবে না মিসির আলীকে , বাদলকে , ধানমণ্ডি থানার ওসিকে, মাজেদা খালা, রূপা, ………………… চলন্তিকার পক্ষ থেকে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আল্লাহ যেন তাকে বেহেশত নসীব করেন এই দোয়া করি।
ইউটিউবের সুবাদে শাওনের কণ্ঠে একটি গানে আমরা হুমায়ুন আহমেদের অশ্রুভেজা দেখেছি।
মরিলে……………….
কান্দিস না আমার দায়রে…জাদুধন..
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
সুরা ইয়াসিন পাঠ করিও
বসিয়া কাছায়….
যাইবার কালে বাঁচি যেন… শয়তানের ধোঁকায়;
সুরা ইয়াসিন পাঠ করিও
বসিয়া কাছায়….
যাইবার কালে বাঁচি যেন… শয়তানের ধোঁকায়;
রে…..জাদুধন…
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
বুক বান্ধিয়া কাছে বইসা গোসল করাইবা..
কান্দনের বদলে মুখে.. কলমা পড়িবা;
বুক বান্ধিয়া কাছে বইসা গোসল করাইবা..
কান্দনের বদলে মুখে.. কলমা পড়িবা;
রে…..জাদুধন…
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
কাফন পিন্দাইয়া যদি কান্দ আমার দায়…
মসজিদে বসিয়ারে কাইন্দ.. আল্লারই দরগায়..
রে…..জাদুধন…
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
মরিলে কান্দিস না আমার দায়…
একজন বাঙালী জীবিত অবস্থায় যত পুরষ্কার / সম্মাননা আশা করতে পারে, হুমায়ুন আহমেদ তার সবই পেয়েছিলেন। বাংলা একাডেমী পুরস্কার, শিশু একাডেমী পুরস্কার, একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, লেখক শিবির পুরস্কার, মাইকেল মধুসুদন পদক, বাচশাস পুরস্কার , হুমায়ূন কাদির স্মৃতি পুরস্কার, জয়নুল আবেদীন স্বর্ণপদক সবই তিনি পেয়েছেন। যদিও তিনি কখনই পুরুস্কার পাবার জন্য লিখেন নাই, লিখেছেন মনের খোরাক যোগাতেই। তিনি বেচে থাকতে অনেক কথিত সাহিত্য সমঝোদারেরা তার সমালোচনা করত অথচ হুমায়ুন স্যারের নখের যোগ্যতাও এসব জ্ঞানপাপীদের ছিল না। সেই প্রবাদ পুরুষ চলে গেলেন শেষ গন্তব্যে এখন দেখা যাবে সেসব …কতটুকু কি করতে পারে বাংলা সাহিত্যের জন্য বাংলাদেশের জন্য। তুমি এলে, দেখলে এবং জয় করলে। তোমার সৃষ্টির সুফল বাংলা সাহিত্য অনন্তকাল ভোগ করবে। তোমার পাঠক থেকে তৈরি হবে অগণিত লেখক। স্মরনের আবরণে মোরা তোমার মরণেরে যত্নে রাখিব ঢাকি’ । একজন কালজয়ী মানুষ এত দ্রুত চলে যাবেন এটা মেনে নেয়া আসলেই অনেক কষ্টের। একটা সময়ে তিনি একাই ধরে রেখেছিলেন বাংলাদেশের সাহিত্য….. প্রকাশনা ব্যবসা। তার অনবদ্য উপন্যাসের কারনেই তিনি ছিলেন বাংলা সাহিত্যে তুমুল জনপ্রিয়, বাংলাদেশের গর্ব। তার মধ্যে প্রতিভা ছিল দেখেই তিনি এত জনপ্রিয় হয়েছিলেন।
আজ শিশু মৃতুহার হ্রাস, গ্রামীন স্বাস্থ্য সচেতনতা , নিরাপদ মাতৃত্ব বা প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে আমাদের যে অর্জন তাতে হুমায়ন আহমেদেরও অবদান রয়েছে, কেননা তার রচনা ও পরিচালনায় ‘সবুজ ছায়া’, এই মেঘ এই রৌদ্র , ‘জোছনার ফুল’ বা ‘গাড়ি চলে না ‘ নাটকে তিনি নির্মল বিনোদনের সাথে অবলীলায় বলে গেছেন সব কঠীন কঠিন বার্তা যা মানুষ সহজে গ্রহন করতে পেরেছিল এবং সমাজে একটি নিরব অথচ খুব গুরুত্বপুরন সচেতনতা তৈরী হয়েছিল।যেটা হয়ত গতানুগতিক ধারায় বহু বছর লাগতো। তাই এমন একজন মানুষকে হারানো শুধুমাত্র বাংলা সাহিত্যের নয় বরং আমাদের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক ক্ষতি।
এখনো প্রতিমাসে পূর্ণিমা আসে। জ্যোৎস্না ধরতে গেলে প্রিয় লেখকের কথা মনে আসে। মাত্র ৬৪ বছরেই তাকে চলে যেতে হল। মৃত্যুকে কষ্টদায়ক উল্লেখ করে হুমায়ূন বলেছিলেন, ‘মৃত্যুটা আমার কাছে খুবই পেইনফুল। একটা মানুষ এত ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসে, ৭০-৮০ বছর বাঁচে। অথচ একটা কচ্ছপ সাড়ে তিনশ বছর বাঁচে, হোয়াই? কচ্ছপের মতো একটা প্রাণী কেন সাড়ে তিনশ বছর বাঁচবে? আমরা কেন নই?’
কচ্ছপের মতো মানুষের বয়স না হলেও যে সময়টা বেঁচে থাকা সেটাকে কচ্ছপ গতি না দেওয়াই ভালো। তাইতো হুমায়ূন আহমেদ ৬৪ বছর বয়সে জীবনের শেষ উপলব্ধি ব্যক্ত করেন, “জীবন অনেক, অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। তারাশঙ্করের ‘কবি’র মতো মাঝে-মধ্যে আমার বলতে ইচ্ছা করে, ‘জীবন এত ছোট ক্যানে?’ ওই যে একটু আগে বললাম, একটা কচ্ছপ কেন সাড়ে তিনশ বছর বাঁচে, মানুষ কেন বাঁচে না! জীবনটা আমার খুব ছোট মনে হয়। তোমাদের মনে হয় না? নাকি এখনো টের পাও নাই? টের পাইবা…।’
হুমায়ুন আহমেদ পাঠকের হৃদয় ছুঁতে পারতেন। স্বপ্ন দেখানোর জন্য এই দেশে তার মত দ্বিতীয় মানুষটি ছিল না। চাইছিলাম হুমায়ুন আহমেদের জীবনী তুলে ধরতে। কিন্তু লিখতে বসে বুজলাম, এটা অর্থহীন। এই ক্ষুদ্র পরিসরে তার কর্মময় জীবন তুলে ধরা অসম্ভব। তাই সেদিকে আর গেলাম না।এলেবেলে থেকে তার কয়েকটি লাইন তুলে দিলাম –
“নাটকের চতুর্থ পর্ব প্রচারের পর আমার স্ত্রী একটি অসম্ভব রূপবান ছেলের জন্ম দিলেন। ছেলেটি দু’দিন বেঁচে রইল- তৃতীয় দিনের দিন মারা গেল। বাচ্চারা চিৎকার করে কাঁদছে। তাদের মা’কে ঘুমের অষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছ। আর আমি কি করছি- মাথা নিচু করে লিখে যাচ্ছি অয়োময়ের নবম, দশম পর্ব। নাটক যেন বন্ধ না হয়- “Show must go on”
লিখতে লিখতে হঠাৎ কি মনে হল। বিছানায় শুয়ে থাকা স্ত্রীর দিকে তাকালাম। দেখি সে জলভরা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। হয়ত ভাবছে, এই পাষান-হৃদয় মানুষটির সঙ্গে আমার বিয়ে হল?
আমি তার পাশে গিয়ে বসলাম না। মাথায় হাত রাখলাম না। সান্তনার কথাও কিছু বললাম না। আমার হাতে সময় নেই। আমার কাজ শেষ করতে হবে-
“I have promises to keep
And miles to go before I sleep
And miles to go before I sleep”
একদিন আমার সব কাজ শেষ হবে। চাঁদনী পহর রাতে মৃত্যুর জন্যে প্রস্তুত হব। তখন এ জীবনে সঞ্চিত সমস্ত ব্যথার কথা ভেবে চিৎকার করে কাঁদব। আজ আমার কাঁদার অবসর নেই। I have promises to keep.”
তাঁর অবিনশ্বর কীর্তি, তাঁর সাহিত্য, তাঁর ছবি, তাঁর শিল্পকর্ম তাঁকে আমাদের মাঝে ধরে রাখবে বহুকাল। হুমায়ূন আহমেদের মতো প্রাণপ্রাচুর্যভরা মানুষের, সৃষ্টিশীল প্রতিভার মৃত্যু নেই। এই দেশে আবারও আকাশ ভেঙে জোছনা আসবে। উথালপাতাল বৃষ্টি নামবে নীপবনে। সেই সব জোছনায়, সেই কদম ফুলের রেণুতে আমরা হুমায়ূন আহমেদকে পাব। তিনি আমাদের চৈতন্য এবং নিসর্গের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে মিশে থাকবেন। আমরা যারা তাঁর সমসাময়িক কালে বাংলাদেশে ছিলাম, তারা কোনো দিনও তাঁকে ভুলতে পারব না। হয়তো তাঁকে মনে রাখবে বাংলার ভবিষ্যৎ কালও, মনে রাখবে তাঁর পাঠকেরা; আর এই বাংলার জোছনা, বৃষ্টি, কদম ফুল।
হুমায়ূন আহমেদ তরুন দের কে রবীন্দ্রনাথ,জীবনানন্দ দাশ, কবিতা পড়া চিনিয়েছেন।চিনিয়েছেন বর্ষা, জোছনা।বাঙালি তরুনরা হুময়ুন আহমেদ পড়ে, নাটক দেখে স্মার্টনেশ শিখেছে, কথা বলা শিখেছে।কোথাও কেউ নেই, বহুব্রীহি, আজ রোববার এ ধরনের নাটক আর কোনদিন তৈরী হবেনা, হবেনা শঙ্খনীল কারাগার , আগুনের পরশমনির মত ছবি।তার উপন্যাসের প্রথম উৎসর্গ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত উপভোগ্য ছিল।
তিনি ইচ্ছে করলে দাতভাঙা তথাকথিত আধুনিক সাহিত্য লিখতে পারতেন, তিনি গল্প লিখেছেন মধ্যবিত্ত মানুষের জন্য ।তাই তার গল্পের নায়কের নাম, আলতাফ, রফিক, আনিস নায়ীকার নাম নীতু, পারুল, তিথি।আমাদের চেনা জানা চারপাশ, বাড়ির উঠোন তার উপন্যাসের গন্ডি।
হুমায়ুন আহমদরা মরে না।
তারা বেচে থাকে বর্ষার ফোটায় ফোটায়…
চাদনী রাতে মায়ের কোলে সোনামনির দোলনায়..
নীপবনে ফুল্লমনে বসে থাকা ভাবুকের মানস রাজ্যে ..
যুবক যুবতীদের অফুরন্ত ভালো বাসার সাগরে …
এদেশের হিমু আর মিসির আলিদের মিছিলে মিছিলে ….
রুপালি জোছনার কোমল পরশে উজ্জীবিত ডাহুকের ডাকে ..
নুহাশ পল্লীর মত সারা বাংলার সবুজ মেঠো প্রান্তরে প্রান্তরে …
মানুষের অন্তরে অন্তরে …….
তাদের জন্ম হবে জিনসের ক্রমধারায়
এই বাংলায় ….
বেচে থাকুক হুমায়ুন আমাদের রক্তের ধারায় ……..
(এই লেখাটিতে ইচ্ছা করেই হুমায়ুন আহমেদের ছবি যোগ করা হয়নি।)
২,৪০২ বার পড়া হয়েছে
প্রিয় সম্পাদক
তারিখতা ১৯ জুলাই হবে মনে হয় ।
হুমায়ুন আহমেদ ইন্তেকাল করেন আমেরিকাতে ১৮ জুলাই, সেদিন বাংলাদেশে ছিল ১৯ জুলাই। তাই এমন ভাবে লিখলাম যেন দুটোই কভার করে। আপনাকে ধন্যবাদ…
অনেক অনেক শ্রদ্ধা, প্রয়াত স্যারের জন্য । স্যার, আপনি যেখানে থাকুন, ভালো থাকুন । আমরা আপনাকে অনেক মিস করি ।
হুমায়ূন আহমেদকে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী ও ভালবাসা।
হুমায়ূন আহমেদকে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলী।
সুন্দর এবং আবেগি
অনেক অনেক মিস করছি তোমায় প্রিয় হুমায়ুন আহমেদ স্যার।
জনাব , চিরকাল আপনাকে মনে রাখবো ।
তোমাকে ভুলব কেমনে ?
Ek buk vhalo basa sir er jonno