তব পরাজয়, তবু ফিরে আসা ।
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1737বার পড়া হয়েছে।
জাগতিক পৃথিবীতে জয়-পরাজয়, ন্যায়-অন্যায় পরিমাপের কিছু parameter থাকে, থাকে কিছু সীমাবদ্ধতাও। এই সীমাবদ্ধতার অর্ন্তযাতনা বীভৎস । কিন্তু বাহ্যিক রূপটা অপ্রকাশিত । তাই ভিতরের অর্ন্তদাহ বাহিরে কোনমাত্র জানান দেয় না । কিন্তু ব্যক্তিমাত্র উপলব্ধি করে পরাজয়ের অসীম যাতনা । এই যাতনা কতক ন্যায় বিচারে, কতক অবিচারে উভয়েই হতে পারে । দু’টোর কষ্টের পরিসীমাও হয়তো এক নয় । তাই ব্যক্তি জয় পরাজয়ে ন্যায়বিচার বা অবিচার, সৃষ্টি বা স্রষ্ট্রা কোনটাই মানুষের অভিশাপ হতে মুক্তি পায় না । যদিও এই পাপ অভিশাপ কোনপ্রকার মুক্তি ঐসকল ব্যক্তিবিশেষকেও দেয় না । তবু যাপিত জীবনে অন্তর আত্ত্বার সীমাবদ্ধতা থেকে সে এর বেশী আর কিছু করতে পারে না । এমনকি চূড়ান্ত অবিচার হলেও না ।
মানুষ স্বভাব সফলতায় আশাবাদী । তাই বিন্দুমাত্র ব্যর্থতাও তাকে ভাবায় । এই যে ভাব আবেগ এরও মানুষভেদে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা পরিলক্ষিত হয় । আবার এই আবেগের স্হায়ীত্বও কমবেশী এদিক ওদিক । খুব কম আবেগ’ই মানুষের স্মৃতিতে স্হায়ীত্ব পায় । তাই মানুষ বারবার ফিরে আসে । বারবার ফিরে যায় ।
ইনশাল্লাহ আমরা ফিরে আসবো । হয়তো কালের পৃষ্ঠায় কোন ইতিহাস হতে পারবো না । অত দায়ও হয়তো আমাদের নেই । তাই বলে মনুষ্য দায়’তো একেবারে নগন্য নয় । ভালবাসার কথা নাই’বা বললাম । আগে’তো ফিরে আসি । তারপর বুকে বুক লাগিয়ে বলব, চোখ মুছে বলব নব জন্ম নব পৃথিবীতে আমাদের ভালবাসার কথা ।
…………….নিঃশব্দ নাগরিক ।
১,৭০২ বার পড়া হয়েছে
আত্মা বানানটা এরকম হবে। ভালো লাগলো লিখাটি
কোন বাটনের পর কোন বাটন চাপলে বানানটা ঠিক হবে জানালে উপকৃত হতাম । ধন্যবাদ ।
ইনশালাআল্লাহ আবার ফিরে আসব। লেখা ভাল লেগেছে অনেক।
ফিরে আসুন । ভাল থাকুন ।
ভালো লাগলো লিখাটি