বাবার চোখে জল ! (আমার কিছু স্মৃতিকথা)
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1343বার পড়া হয়েছে।
আমি বাবাকে কখনও
কাঁদতে দেখিনি।যত শোকের ও হৃদয়বিদায়কই
হোক শুধু একটু মন খারাপ
হওয়া ছাড়া।
তবে মুনাজাতে অনেক
কাঁদতে দেখেছি।
প্রতিবার যখন
বাড়ী থেকে বের হই,
মা দুচোখের অশ্রু প্রবাহ
ছাড়া বিদায়
দিয়েছে কিনা মনে পড়ে
না।খুব ছোট সময় যখন
বাড়ী থেকে বের হতাম
প্রায় ২ কিলো পথ
পাড়ি দিয়ে নৌকাঘাটে
পৌছিয়ে দিতেন আর আঁচল
দিয়ে বার-বার চোখ
মুছতেন কখনও
সে কান্না শব্দ
হয়ে বের হত। আর
আমি চেয়ে চেয়ে দেখতা
ম আর
নৌকা গাড়ীতে ভ্রমনের
চিন্তা করতাম।
গন্তব্যে পৌছে সপ্তাহ
খানেক
মাকে মনে করে কাঁদতাম
নিজেও যে, গত সপ্তাহের
সাতদিন
আলাদা করে ভাবতাম।
এখন আমি আর
সেভাবে ভাবিনা কিছুই।
আজও মা আগের নিয়মই
বজায় রেখেছে।
আসলে বাবাকে আজ প্রথম
কাঁদতে দেখলাম তাঁর
সন্তানের জন্য।হয়ত
আগেও কাঁদত আমার
অগচরে লুকিয়ে লুকিয়ে যা আমি দেখিনি। আমরা সন্তানরা একটু বুঝতে চাই না, বাবা-র হৃদয়ের আকুতি। যারা কোন কিছু পাবার আশায় নয়, ভালবাসে শুধু নিঃস্বার্থভাবে। শুধু পৃথিবীর সব বাবার জন্য শুভকামনা রইল এ ক্ষুদ্র হৃদয় থেকে।
বাবা!
তুমি অনেক ভাল থেক ।
অনেক ভাল থেক। হে,
আল্লাহ আমার মা-বাবাকে এবং পৃথিবীর সবার বাবা-মাকে
তোমার অনুগ্রহের
ছায়া আরও দীর্ঘ করে দাও…
১,৪০৮ বার পড়া হয়েছে
ভাল লাগল। লিখতে থাকুন অবিরত…
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
দাদা
অনেক অভিনন্দন
আপনাকেও লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
ভাল লাগল।
ধন্যবাদ
বাহ্ চমত্কার লিখেছেন !
অসংখ্য ভাল লাগা জানালাম । এগিয়ে যান ।
ভাল থাকবেন প্রত্যাশা রইল ।
ভাল লেগেছে বাবার চোখে জল কবিতাটি।
তবে মুনাজাতে অনেক
কাঁদতে দেখেছি।
প্রতিবার যখন
বাড়ী থেকে বের হই,
মা দুচোখের অশ্রু প্রবাহ
ছাড়া বিদায়
দিয়েছে কিনা মনে পড়ে।
চমৎকার কিছু লাইন।ভাল লাগল। ধন্যবাদ কবি।
বাবার প্রতি অসাধারণ ভালোবাসার চিত্র ফুটে উঠেছে।