বাহারি রোদ চশমা
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1729বার পড়া হয়েছে।
তপ্ত রোদে বাইরে বের হওয়াই যেন দায়। কিন্তু কাজপাগল মানুষ তো বাইরে বের হবেই। রোদের প্রখরতায় পথ চলতে হয় চোখ কুঁচকে। দেখে যেন মনে হয়, এ জগৎ-সংসারের প্রতি বিরক্তির আর শেষ নেই। এ সমস্যার সুন্দর সমাধান দিতে পারে ছোট্ট একটা রোদচশমা। কর্মব্যস্ততার শহরে কর্মস্থলে নিজের দায়িত্ব ভালোভাবে পালন করতে দরকার স্বাস্থ্য সচেতনতাও। শরীরের একটা বড় অংশ হলো চোখ। চোখের সুস্থতা ধরে রাখতে এই গরমে চাই সানগ্লাস বা রোদচশমা। নানা রঙের রোদচশমাতে নিজ ফ্যাশনটাকেও ধরে রাখা যায় মনের মতো করে। ফুটিয়ে তোলা যায় ব্যক্তিত্বের রুচিবোধ। বর্তমানে তারুণ্যের সঙ্গে সঙ্গে সব বয়সের মানুষ ফ্যাশনটাকে ধরে রাখতে পছন্দ করে। এক্ষেত্রে বিবেচনার বিষয় হলো বয়স, পরিবেশ পরিস্থিতি, ঋতু।
প্রতিদিনই সূর্যের আলোর তাপ আর অতিবেগুনি রশ্মি বাড়ছে। তাই বলে তো থেমে থাকবে না প্রতিদিনের কর্মব্যস্ত জীবন। এটাও ভুলে গেলে চলবে না, সরাসরি চোখে রোদ লাগা খারাপ। চোখে রোদ পড়লে সারাক্ষণই আমরা চোখ সংকুচিত করে তাকাই। এতে চোখের চারপাশের নরম চামড়ায় দ্রুত ভাঁজ পড়ে, কালো দাগ হয়। আর যাদের সাইনাসের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে রোদচশমা তো খুব জরুরি।
যাদের ত্বক স্পর্শকাতর, তাদের খুব সহজেই মুখের চামড়া পুড়ে যায়। রোদচশমা শুধু চোখ নয়, মুখকেও রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি, ধুলো ও অ্যালার্জি থেকে। রোদচশমার সঠিক রং ও আকার নির্বাচন করতে পারলেই নিজেকে সবার মধ্যে আলাদা করে ফুটিয়ে তোলা যায়। রোদচশমা হলো সেই ফ্যাশন অনুষঙ্গÑযা আপনার অতিসাধারণ পোশাকটিকেও ফ্যাশনেবল হিসেবে ফুটিয়ে তুলতে পারে।
রোদচশমার রং ও আকৃতি নির্বাচন করতে পারাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। রোদচশমা একটু বড় হওয়াই ভালো। যাদের মুখ একটু বড়, তারা অবশ্যই বড় রোদচশমা ব্যবহার করবেন। এতে মুখ ছোট দেখাবে। যাদের মুখ ছোট, তারা চিকন আকৃতি বেছে নেবেন। গোলাকার আকৃতিটা তাদের পরিহার করাই ভালো। যাদের ত্বকের রং গাঢ় তারা কালো, কফি, গাঢ় বাদামি রঙের চশমা পরলে ভালো দেখায়।
যাদের গায়ের রং উজ্জ্বল তারা বেগুনি, সাদা, গোলাপি, লাল রং পরলে ভালো দেখায়। সানগ্লাসে নিজেকে ভালো দেখাতে চাইলে খেয়াল রাখুন চুলে। সামনে একটু ফোলানো বা টিজিং স্টাইলে রোদচশমা চমৎকার লাগে। পেছনে পনিটেল, ফ্রেঞ্চ রোল বা ফ্রেঞ্চ করে পাঞ্চ ক্লিপ দিয়ে আটকালেও ভালো লাগে। চুল কোমরের ওপর হলে ছেড়েও রাখতে পারেন। এই সময় বড় ফ্রেমের বেশ রংচঙে রোদচশমাই বেশি চলছে। বেগুনি, লাল, নীল, সবুজ ইত্যাদি রঙের রোদচশমা পরতে দেখা যাচ্ছে। পোশাকের রং মাথায় রেখে রোদচশমা নির্বাচন করতে পারেন।
কোথায় পাবেন: সময়ের চাহিদা অনুযায়ী রোদচশমার গুরুত্ব দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ জন্য ব্যবসায়ীরাও অনেক সচেতন হয়ে গেছে এ ব্যাপারে। পছন্দসই ও সামর্থ্যরে ভিতর রোদচশমা যেখানে পাওয়া যায় নিউমার্কেট, চাঁদনীচক, মৌচাক, বাইতুল মোকারম মার্কেট, রাপা প্লাজা, সানরাইজ প্লাজা, বসুন্ধরা সিটি।
১,৮৭৭ বার পড়া হয়েছে
কত বাহারি রোদ চশমা !!
হ্যাঁ , রোদ চশমা বেশ উপকারী ।
স্বাগতম আপনাকে । চালিয়ে যান ।
বাহারী চশমা দেখে চোখ জুড়ে গেল
বাহারী চশমা দেখে ২টা নিতে ইচ্ছে করছে
দারুন লিখা
দেখলাম
ভাল লাগলো
ray ban এর দাম বেশি