বৃষ্টিতে
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1792বার পড়া হয়েছে।
আকাশের পানে চায় চপলা নয়ন-
কালো মেঘ ধীরে ধীরে ওঠে সেথা জমে
বার্তা পাঠিয়ে দেয় বাতাসের খামে
ক্ষণ পর হবে ঠিক বৃষ্টি চয়ন।
ধেনু ধায় রাখালের গৃহমুখে অই;
খুরে তার কাঁপে তল, ধুলিবালি ওড়ে
পাখিসব ডানা মেলে নিজ নিজ ক্রোড়ে
উল্লাসে মেতে ওঠে হাঁস তই তই।
ঝরঝর বারি ঝরে ধরণীর ’পরে
সুপ্ত তপ্ত মাটি ক্ষণে ওঠে জেগে
চাতক কৃষককুল আল্লাকে স্মরে
নাচে মন উল্লাসে, দুখ যায় ভেগে।
আকাশের পানে ওঠে ভরা দু’টি হাত-
পাপ-তাপ দূর হোক, আসুক নাজাত।
১,৮৩৮ বার পড়া হয়েছে
লেখালেখি শুরু সেই ছোটবেলা থেকে। ১৯৯৪ সালে একটি জাতীয় সাপ্তাহিকে প্রথম লেখা ছাপা হয়। লেখাটি ছিল একটি ছোটগল্প। মূলত গল্প ও উপন্যাস লিখতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। তবে ছড়া, কবিতা, নাটক, প্রবন্ধ প্রভৃতিও লিখে থাকি। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, সাপ্তাহিক ও মাসিক পত্রিকায় নিয়মিতই আমার লেখা ছাপা হয়।
আমি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য লিখতে বেশি স্বাচ্ছন্ন বোধ করি। বড়দের জন্যও কম লিখি না।
মৌলিক বিষয়ের উপর লিখতে ভালো লাগে। গতানুগতিক কিছুই ভালো লাগে না। চেষ্টা করি ব্যতিক্রম কিছু সৃষ্টি করতে।
সর্বমোট পোস্ট: ৬ টি
সর্বমোট মন্তব্য: ৯ টি
নিবন্ধন করেছেন: ২০১৩-০৬-০৪ ১৩:৫২:১৫ মিনিটে
ভাল লাগল।
ভালো লাগল। চালিয়ে যান . . .
“ঝরঝর বারি ঝরে ধরণীর ’পরে
সুপ্ত তপ্ত মাটি ক্ষণে ওঠে জেগে
চাতক কৃষককুল আল্লাকে স্মরে”
ভাল হয়েছে।
সুন্দর লিখেছেন তো !
অসংখ্য অসংখ্য ভাল লাগা জানিয়ে দিলাম ।
খুব সুন্দর প্রার্থনা , কবুল হোক আপনার আকাংখা।
খুব সুন্দর
সুন্দর কিন্তু ঠান্ডা লাগছে
ছন্দ অন্ত্যমিলের সুন্দর প্রয়াস
ভালো লাগলো পড়ে