ভয়ংকর সেই রাত (২য়)
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1754বার পড়া হয়েছে।
সবাই পিছপা হতে লাগলো। ওকে পুকুর ঘাট থেকে উঠে আসার সুযোগ দেবার জন্য। আর সেই সুযোগে ও দিলো এক দৌড় সবাই আবার ছুটলো এবার ৬জনে ওকে জড়িয়ে ধরলো একদম হাতের মুঠো বেধেঁ ভেন গাড়িতে উঠালো। ওতো রেগে আগুন জুয়েল নামের আমার এক কাজিন কে বলল জুয়েল তোমাকে আমি দেখে নেব। যাই হোক বাড়িতে আসলো। সবাই ওকে দেখতে গেলো। বাধ্য হয়ে ওকে শিকল পড়াতে হয়েছে কিছু করার ছিলনা। আগেই বলে নেই আমাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ নেই বিধায় আমরা কেরোসিনের প্রদীপ বা সৌর সোলার ব্যবহার করি। আমার বড় বোনের নাম মায়া হওয়ায় সবাই আমার মাকে মায়ার আম্মা বলে ডাকতো। তো সেই রাতে আমার মা যায় আন্নাকে দেখতে। মায়ের হাতে ছিল কেরোসিনে প্রদীপ। জ্বীন-ভুতরা নাকি আগুন দেখলে ভয় পায় সত্যি তাই হলো ও আমার মায়ের হাতে আগুন দেখে চিৎকার করে উঠলো। আমার মা তারাতারি প্রদ্বীপ নিভীয়ে দিলেন। আন্না এক একটা চোখ যেন আগুনের গোলা ছিল। ওদের একটা ছাগল ছিলো। কিছুক্ষন পর পর ছাগলটা এমন ভাবে ডাকতে শুরু করলো সবাই ভয় পেয়ে জড়ো সড়ো হয়ে যেতো বিশেষ করে মহিলারা। কিন্তু আর্শ্চয্যর বিষয় হলো প্রায় ১ঘন্টা পর ছাগলটি হাত-পা নাড়তে নাড়তে পরে গেলো। পরে আর উঠতে পারলো না দেহ থেকে প্রানটা উড়ে গেল। সবাই অবাক হয়ে বলাবলি করছিল যা করার তারাতারি করো ভাব ভাল না যদি মাইডার কিছু হয়। অনেক পাহাড়া দিয়ে রাত শেষ করলো। সকালে ও সবার সাথে ভাল কথাই বলছিলো মনে হচ্ছিলো ও সম্পুর্ন সুস্থ্য হয়ে গেছে। তাই মুরুব্বিদের পরামর্শে ওকে পুকুরে গোসল করতে দিলো। কিন্তু পুকুরে নেমে ওর প্রান যায় অবস্থায়।….
চলবে আজ সময় নেই তাই
(চলবে)
১,৭২২ বার পড়া হয়েছে
ভালো হচ্ছে । চলুক….
Besh
bhaloi to
choluk
খুব সুন্দর লিখেছ ভাই —- !!
তোমার মন্তব্যের আশায় প্রতিদিন পথ চেয়ে থাকি !!
খুব সুন্দর লিখা আপনার