লেখক সংখ্যা বাড়ানোর জন্য আমার উদ্যোগ
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1592বার পড়া হয়েছে।
আসুন আমরা লেখকের সংখ্যা বাড়নোর জন্য উদ্যোগ নেয়। বর্তমানে ১৫২ জন লেখক আছে। আমরা প্রত্যেকে যদি আমাদের পরিচিতদের মধ্যে থেকে ৫ জন করে বন্ধুকে আইডি খুলতে সাহায্য করি তাহলে দেখা যাবে ৭৬০ জন লেখক হয়ে গেছে। পরে এই ৭৬০ জন যদি আরো ৫ জনকে আইডি খুলতে সাহায্য করে তাহলে লেখক সংখ্যা দাড়াবে ৩,৮০০ জনে। এভাবে চলন্তিকার লেখক সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে। লেখক সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে পোস্টের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে। পোস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে আমরা প্রতিদিন প্রত্যেকেই বেশী বেশী পোস্ট দিতে পারব। বেশী পোস্ট হলে মন্তব্যের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে। এভাবে আমরা যদি ধাপে ধাপে এগুতে থাকি তাহলে ইনশাল্লাহ আমরা আমাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারব। আমি মনে এখানে যারা আইডি খুলছে প্রত্যেকেরই একটি করে ফেসবুক আইডি আছে। আমরা যদি ঐ আইডিটি লিংক হিসেবে দেয় তাহলে আরো অধিক বন্ধুরা আমাদের চলন্তিকা সর্ম্পকে জানতে পারবে। আবার অনেকেই আছেন অন্য ব্লগে লিখে থাকেন সেখানেও এই ব্লগের পরিচয় তুলে ধরতে পারেন। এই ব্লগে প্রকাশিত লেখাটি যদি অন্য ব্লগে প্রকাশ করতে চান তখন লেখার নিচে এই ব্লগের ঠিকানাটা দিয়ে দিতে পারেন বা লিংক দিয়ে দিতে পারেন। তাহলে আশা করি বেশী দিন লাগবে না আমাদের উদ্যেশ্য সফল করতে।
আপানারা কে কে এই উদ্যোগের সাথে শরিক হতে চান মন্তব্য করে জানাবেন।
১,৭৪৩ বার পড়া হয়েছে
আমির ভাই
কিছু মনে নেবেন না । আপনার এই পদ্ধতি আমার কাছে ডেসটিনি বা এর মতো অন্যসব মাল্টি লেভেল কোম্পানির কথা মনে করিয়ে দিলো । এরাও এভাবেই সদস্য বাড়াত।
আপনার কাছে কি এটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মনে হয়?
সপ্নিল রায়
ভাই আমি আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না।
কাউছার সাহেব আপনি কেন সপ্নিল রায়ের মন্তব্যের সাথে একমত হতে পারেননি তা ব্যাখ্যা করে বলবেন কি? আর আপনি আমার প্রস্তাবের সাথে একম কিনা তা জানাবেন।
আমির ভাই ঠিকই বলেছেন, সবার সম্মলিত প্রচেষ্টার প্রয়োজন, তবে একটা সমস্যা আছে । ব্লগে যারা লেখালেখি করে তাদের বেশির ভাগই রাজনীতি নিয়ে নিজস্ব মতামত বা বিশ্লেষণ ধর্মী লেখা লেখে । সাহিত্য নিয়ে লেখালেখি কম লোকই করে । আর চলন্তিকায় যেহেতু রাজনৈতিক বিষয়ে লেখা নিষেধ, সে ক্ষেত্রে লেখক বাড়ানোটা সামান্য কঠিন মনে হচ্ছে । আমি নিজে 7 থেতে 8টি ব্লগে লেখালেখি করি । দুই একজনের সাথে চলন্তিকার ব্যাপারে কথাও হয়েছে, সবাই একই সমস্যার কথা বলেছে ।
আসুন আমরা সবাই সম্পাদক মহোদয়কে বলি তিনি যেন রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ধর্মী লেখা প্রকাশের ব্যবস্থা করেন। কিছুটা রাজনৈতিক হওয়ার কারণে ইতোপূর্বে আমার একটি পোস্ট সম্পাদক সাহেব মুছে ফেলেন।
আমিও মিন্টু ভাইয়ের সাথে একমত।
আরিফ সাহেব আপনি আমার উদ্যোগের সাথে একমত কিনা সেটা বলুন।
জ্বি আমিও আপনার সাথে একমত।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমির ভাই আমি আপনার সাথে একমত।
আমি কিন্তু আপনার সাথে ঐক্যমত্য পোষণ করেই আমার মতামত তুলে ধরেছি
এ হুসাইন মিন্টু ধন্যবাদ আপনাকে।
আসমা নজরুল ধন্যবাদ আপনাকে।
রাজনৈতিক লেখা লিখলে কোন কারন দর্শানো ছাড়াই লেখক কে সরাসরি ব্যান করে দেওয়া হবে। এটা কোনভাবেই বদলাবে না। বরং এই ব্যাপারে আমরা আরও কঠোর হচ্ছি। এটি অরাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম।
কিন্তু ‘তুই রাজাকার’ নামে যে লেখাটি প্রকাশ হয়েছে সেটা কি রাজনৈতিক লেখা নয়!
না
সম্পাদক সাহেবে জ্ঞাতার্থে নীতিমালার দুটি ধারা তুলে ধরলাম।
জ. সমাজে বিতর্ক আছে এমন বিষয়ে মন্তব্য ও লেখা প্রকাশ করা যাবে না।
ঝ. রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দাঙ্গা-পরিস্থিতির বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণ হতে পারে এমন লেখা প্রকাশ করা যাবে না। কোন রাজনৈতিক নেতাদের প্রতি ব্যক্তিগত বিদ্বেষ প্রচার করা যাবে না।
>> দেড়ীতে হলেও সম্পাদকের বক্তব্য পেয়ে খুশী হলাম এবং সম্পাদক সাহেবের মনোভাব জানতে পারলাম। সাম্প্রতিক সময়ে যুদ্ধপরাধীদের বিচার নিয়ে দেশে এক বির্তক সৃষ্টি হয়েছে। স্কাইপি আলোচনার কথা আমরা জানি। আর সেখান থেকে বির্তক শুরু হয়েছে। আর যাদেরকে উক্ত কবিতায় রাজাকার বলা হয়েছে তারা একাধিক রাজনৈতিক দলের সদস্য। তাহলে কি বলতে পারি না এটা একটা বির্তকিত বিষয়। আর এই বিষয়ে কবিতা লিখাও বিতর্কিত। আর এই কবিতা পড়ে ঐ সব দলের লোকদের মধ্যে রাজনৈতিক দাঙ্গা-পরিস্থিতি বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণ হতে পারে বলে আমি মনে করি। তাহলে এটা কিভাবে রাজনৈতি ও বির্তকিত লেখা নয়? এ ব্যপারে সম্পাদক সাহেবের নিকট ব্যাখ্যা চাই। আর এটা যদি রাজনৈতিক লেখা না হয় তাহলে উপরোক্ত দুটি ধারা রাখার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। তাহলে এই ব্লগ ও একদিন বির্তকিত হয়ে যাবে।
সুন্দর উদ্দ্যেগ…তবে সবাই চলন্তিকার নিয়ম মেনে লেখালেখি করলে চলন্তিকার উদ্দ্যেগ সার্থক হবে বলে আমি মনে করি…..
মিলন বনিক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার উদ্যোগটা একেবারেই মন্দ না। আজ থেকে আমি আপনার উদ্যোগের সাথী হলাম। জয়ী হোক আপনার শুভ উদ্যোগ, জয় হোক চলন্তিকা’র।
সুপণ শাহরিয়ার আপনি আমার উদ্যোগের সাথী হওয়ায় খুবই খুশী হলাম। আমি চলন্তিকাকে ভালোবাসি বলেই এ ধরনের উদ্যোগ নেয়ার পরিকল্পনা করছি কিন্তু লাগলো সম্পাদক সাহেব আমার এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই নি।