নোটিশ
হাজার মুখের ভীড়ে
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1915বার পড়া হয়েছে।
হাজার মুখের ভীড়ে একবার আমি দেখেছি তাহার মুখ
পঠলচেরা চোখ, কাঁপা কাঁপা রাঙা ঠোঁট, চন্দ্র বদন
এলোকেশী উর্বশী নীল প্রজাপতি পরীর মতন
হৃদয়ের গোপন কুঠিরে জেগে উঠে অজানা সুখ;
তারপর কেটে গেছে বহুদিন, শয়নে স্বপ্নে শুধু
দেখেছি একটি মুখ হৃদয়ের ভিতরে সংগোপনে
মায়াবী মোনালিসা ছবি এঁকে একা যৌবনে
অজানা ঘাটে মনের নায়ে চড়ে সে মনের বধু;
সোহাগের নদীতে নেচে উঠে যে ঢেউয়ের দোলা
তালে তালে সে কিছিমে ঢেউ আছড়ে পরে কূলে
মনের হর্ষে সোহাগী পর্শে মধুকর চুমে ফুলে
স্বপ্নের সোনা মুখ মধুর রাতে জুড়ায় মনের জ্বালা;
তেমনি করে পেয়েছি তাহারে স্বপ্ন রাজার দেশে
আপন করে গো নিয়েছি বুকে সোহাগের আবেশে।
==================================
১,৯৮৬ বার পড়া হয়েছে
Tags: চতুর্দশপদী কবিতা
কাশেম ভাই তারপর কেঠে গেছে বহুদিন, শয়নে স্বপ্নে শুধু
কেটে গেছে
হবে মনে হয় ।
ধন্যবাদ।
ঠিক করে দিলাম ভাই,
অনেক ধন্যবাদ।
একেবারে নিখুঁত অন্ত্যমিল কাশেম ভাই — খুব ভাল লেগেছে ।
ভাল লেগেছে জেনে কত যে খুশী হলাম………….
অনেক ধন্যবাদ।
বাহ!দারুণ।অসাধারণ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ দোলন ভাই,
ভাল থাকুন।
হাজার মুখের ভীড়ে একবার দেখা মিসেস কাশেম এর সেই মুখ মুখ
পঠলচেরা চোখ, কাঁপা কাঁপা রাঙা ঠোঁট, চন্দ্র বদনকে অনেক ভালবাসা
আর মিঃ কাশেমকে অসংখ্য ধন্যবাদ জীবনানন্দ ষ্টাইলে এই চমৎকার প্রেমের কবিতার লেখার জন্য।শুভকামনা থাকল অনেক।
আপনার ছন্দময় কবিতার কাছে হার মেনে নিলাম,
অনেক শুভ কামনা।
ছন্দের মিলের সাথে কল্পনা ও ভাবের আলিঙ্গন কবিতাটিকে বেশ জোরালো করেছে।অনেক ধন্যবাদ লেখককে।শুভ কামনায়।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
হাজার কবিতার ভিড়ে একটি সনেট পড়ার সুযোগ দেয়ার জন্য কাশেম ভাইকে ধন্যবাদ
কোথায় কি সুর বেজে উঠলো
মৌনীর মৌনতা ভাঙ্গলো
কেন জানি ভাল লাগলো
অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
খুব সুন্দর…শুভেচ্ছা কবিকে।
আপনাকে ও অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।
তেমনি করে পেয়েছি তাহারে স্বপ্ন রাজার দেশে
আপন করে গো নিয়েছি বুকে সোহাগের আবেশে।
হাজার কবিতার মাঝে এম, এ, কাশেম ভাইয়ের কবিতা বের করে পড়লাম , ভাল লাগলো।