বেশ করেছে কান ধরেছে তোর হয়েছে কী?
জাতির বিবেক আমার হাতে তোরা বলিস ছি !
ভোটে জিতে ধরছি হাল ছিড়ছি তোদের বাল
যা করার করিছ আমি তোরা সব ভেড়ার পাল।
বেশ করেছি ঢের করেছি মূর্খমাছি তোরা
ভন ভন করিছ না আর পড়বি জালে ধরা।
আইন করি
সর্বমোট মন্তব্য: ৫১৯ টি
নিবন্ধন করেছেন: ২০১৩-০৬-১৭ ০৯:২৪:৩১ মিনিটে
উঠোনের ত্রিসীমানায় এখন
মারাত্মক কেউটে
কেউটের নিকটাত্মীয় গোখরা
একদা ফনা তুলেছিল
আজও তুলছে
তুলছে…আর খেলছে …।
খাটাশ ও
নিভৃতচারী গন্ধগোকুলেরা
শিকার নিয়ে আদি নেশায় মত্ত
ব্যধি পীড়িত রাষ্ট্রে
গোধূলিলগ্নে
রাতের আঁধারে
কখনো নিরবে, দিবালোকে…।
রাজ্য দেখেও দেখে না
বুঝেও বুঝে না।
হবুচন্দ্রের মন্ত্রী
গবুচন্দ্র
নেউলের ফাঁদে পড়ে
ছুঁচো ধরছে।
ধোঁয়াশার পিড়িতে বসে
ক্রমশ
ঝুঁকে পড়ছে
অদ্ভুদ রহস্যের দিকে
আর দিন গুনছে
দিন গুনছে ….
এক
দেশে এক ভীতিকর অবস্থা বিরাজ করছে। রাজনীতি না হয় বাদই দিলাম।রাজনীতির কথা বলতে গেলেই কারো না কারো চক্ষুশূল হতেই হয়।যেন পক্ষ বিপক্ষের কুরুক্ষেত্র।আবার রাজনীতি নিয়ে সত্য ভাষণ দিতে গেলেও খড়গ নেমে আসে। এটা এক মহা বিরক্তিকর অনুসঙ্গ। আমি শিশু কিংবা
বিস্তারিত পড়ুনআমায় নাইবা ভালোবাসলে,সেও ভালো।
অসমাপ্ত কথাগুলো
থাকনা আজ।
পুরনো স্মৃতি শুধু কষ্ট বাড়ায়।
শুধু বলছি-
শোকের মাতম না গেয়ে
ঋদ্ধ প্রেমপত্রগুলো রেখে দিও সযত্নে।
আমি নক্ষত্র ছুঁয়ে বলছি-
ঘৃনা-ক্রোধ কিছুই আমাকে স্পর্শ করে না
তোমার রাঙা ঠোঁটের মিষ্টি হাসি যেদিন পাল্টে দিয়েছে আমায়
সেদিন থেকে বদলে গেছে বৈশাখী ঝড়
ঋতুচক্রের স্বাভাবিক
আজ রোববার (৬ মার্চ ) যুক্তরাজ্যে পালিত হচ্ছে ‘মাদারিং সানডে’। বাংলাদেশে এই দিনটিকে বলা হয় ‘মা দিবস’ যা উদযাপন করা হবে ৮ মে, রোববার।
যদিও মাকে ভালোবাসা জানানোর কোন দিনক্ষণ ঠিক করে হয় না-তবুও মাকে গভীর মমতায় স্মরণ করার দিন আজ।
বিস্তারিত পড়ুনকী জানি নামটি তোমার
কোথায় তোমার জন্মস্থান?
জন্ম আমায় দিয়েছে মা
বাপ বলেছে গোরস্থান ।
খুঁজে নিতে পারবে তুমি?
ওটাই গো আমার বাসস্থান
সড়ক দিয়ে কিঞ্চিত বায়ে
দেখবে একটা তীর্থস্থান।
ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলা
কে যে আমার আপন-পর
জন্ম থেকেই জ্বলছি আমি
নারীর কী হয় নিজের ঘর?
বয়স আমার যখন বারো
প্রেমের টানে
এসো গড়াগড়ি যাই
মাঠে-ঘাটে
সবুজ প্রান্তরে
যেখানে থেমেছে রাতের আঁধার
কঠিন মৃত্তিকা ঘেঁষে।
এসো হুক্কা ছেড়ে
ছক্কা খেলি
এসো বিদ্রুপ ছেড়ে
জলকেলি করি
এসো হাতের তালুতে ঘাস ফুল মেখে
একটু প্রেম চাই-
শুদ্ধ প্রেম
যদি চাও
হলুদ সেবনে
মুখখানি আরো ফর্সা করি।
ধ্যানে নিমগ্ন সাধক
ধ্রূপদী সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে পাখিরা
সাদা বক খুঁজে নেয় জলের গভীরে থাকা
ঝূথভ্রষ্ট সঙ্গীহীন মাছ।
ছাইরঙা পান্ডুলিপি হাতে
দ্বান্দ্বিক সময় কাটে উদ্যমী কবি’র
অপেক্ষার প্রহরে
কোনো এক ঝুলন্ত ছাপাখানায়।
তবু বেলাশেষে, স্রোতের দেয়াল ঘেঁষে
জন্ম দেয়া পান্ডুলিপি
হাঁকডাক দেয়
কোনো এক আগামী দিনের অপেক্ষায়
ছাপা অক্ষরে দেখা হবে
একুশে বই
কবি শামুক তাঁর কবিতায় প্রেম ও রোমান্টিকতার অনুসঙ্গ এনেছেন বারবার।ফুটে উঠেছে অপূর্ণতার কষ্ট। না পাওয়ার প্রখর বেদনা। বারংবার উচ্চারিত হয়েছে হারিয়ে যাওয়ার তীব্র যন্ত্রণা। কখনো মনে হয়েছে পেয়ে হারানোর হৃদয় নিংড়ানো ক্রুদ্ধ চিত্কার। কবি হয়তো বিশেষ কোনো পুরুষের কাছে মানসিক
বিস্তারিত পড়ুনও’ তীরন্দাজ বাঁশিওয়ালা
কই গো তোমার সুর ! শুনাবে আমায়
একটি গান?
যে গানে দন্দ্ব নেই
ছন্দ আছে
লয় আছে
তাল আছে
ওই গান যে শুধু গান নয় গো
আম-জনতার প্রাণ।
‘জয় বাংলা… বাংলার জয়’
যতই আমি
শুনি ওই গান
স্মৃতির পাতায় হৃদয় ভরে
যতো দূরেই
থাকো তুমি
স্মৃতিগুলোই মনে পড়ে।
ও’ বাঁশিওয়ালা
শুনাবে আমায়
আর একটা গান?
আমারও বিশ্বাস ছিল
তুমি স্বল্পভাষী
ভণ্ড তার্কিক নও।
অনেক দেখেছি তোমায়
মাঠে-ঘাটে
আন্দোলনে
ভেবেছি সাদা মনে
তুমিও ছিলে
ইতিহাসের রাজসাক্ষী।
এখন তুমি বড্ড জাবর কাটো
সেও ভালো
প্রপঞ্চিত বিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছো
তাও ভালো
ভণ্ড তার্কিক হতেও চাও ?
হতেই পারো।
তবু বিনম্র নিবেদন
প্রেমার্দ্র ঠোঁটের উষ্ণতায়
একবার ছুঁয়ে দিও
মায়ের আঁচলে বাঁধা
ত্রিশ লক্ষ শহীদের প্রাণ।
নয়তো তুমিও হবে
ইতিহাসের
আমি একা প্রতিদিন
একটি বেড়ালকে ভয়ানক ভালোবাসি
তুমি মৌমাছি চাষ করো
আমার অব্যক্ত ব্যথা বেড়ালের মনে সংক্রামিত হয়
তোমার চাষ করা মৌমাছি আমাকে নিত্য হুল ফুটায় !
সর্বশেষ ১০টি মন্তব্য