Today 23 Nov 2024
banner
নোটিশ
ব্লগিং করুন আর জিতে নিন ঢাকা-কক্সবাজার রুটের রিটার্ন বিমান টিকেট! প্রত্যেক প্রদায়কই এটি জিতে নিতে পারেন। আরও আছে সম্মানী ও ক্রেস্ট!
banner
লেখক সম্পর্কে জানুন |
জন্মেছিলাম নদীবেষ্টিত পটুয়াখালী তে,জন্মস্থান বলেই কিনা জানিনা -বাংলাদেশের যেকোন জায়গা থেকে এরপ্রতি টানটা আমার অনেক বেশি। সাড়ে চারবছর বয়সে চলে আসি ফরিদপুর,ঢাকা তে। পরিবার এবং প্রকৃতি পরিবেশের সাথে দ্বন্দ্বময় জীবন কাটিয়ে চলছি আজীবন! পুরো শিক্ষাজীবন কাটছে ফরিদপুরেই। বর্তমানে পড়াশোনা করছি চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে, MBBS 4th year এর স্টুডেন্ট। তা বলে কখনো বলিনা, আমি ভবিষ্যৎ ডাক্তার। কেউ জিজ্ঞেস করলে বলি-মানুষের মেকানিক হচ্ছি! কেউ কেউ প্রথম পরিচয়ে ভ্যাবাচেকা খেয়ে যায় তাই! ভবিষ্যৎ প্রফেশন ডাক্তারি হলেও প্যাশন সম্পূর্ণ ভিন্ন দিকে! ভালোবাসি পড়তে, লেখালেখি, গান,ছবি ....... কিংবা এভাবেও বলা যায়,ভালোবাসি বই,কলম,গিটার আর ক্যামেরা! বলা যায়না ভবিষ্যৎ -এ গলায় স্টেথোস্কোপ ঝুলিয়েই ফিল্ম ডিরেক্ট করতে নেমে যেতে পারি! লেখালেখি সম্পর্কে বলতে গেলে- প্রকাশিত একক বই দুইটি - ১। নিঃসঙ্গতা (উপন্যাস /2009) ২। কড়ে আঙুল (ভৌতিক গল্পগুচ্ছ /2010) সাতবছর বয়সে প্রথম একটা কবিতা লিখেছিলাম নানাভাইকে (লেট) তার চিঠির উত্তর দিতে গিয়ে! তার উৎসাহতেই নিজের ভেতর থেকে টেনে বাইরে এনেছিলাম আমার এই জন্মগত প্রতিভা! পনের বছর বয়সে একটা কবিতা কম্পিশনে অংশ নেই,সারা বাংলাদেশের আট হাজারেরও বেশি মানুষ অংশ নেয় তাতে, সিলেক্টেড সাড়ে তিনশ কবিতার একটা সংকলনে স্থান পায় অতি নগন্য এই পঞ্চদশী কবির কবিতা! চৌদ্দ বছর বয়সে লিখে ফেলেছিলাম আস্ত একটা উপন্যাস! 2009 সালের বইমেলায় সেটা প্রকাশিত হয়। তারপরের বছর প্রকাশ পায়-কড়ে আঙুল বইটা। স্থানীয় পত্রিকায় বেশিকিছু লেখা ছাপা হয়েছে। আর লিখছি বিভিন্ন ব্লগে। লিখছি শুধু .....গুটি গুটি পায়ে....লিখে যাচ্ছি .......
সর্বমোট পোস্ট: ১২ টি
সর্বমোট মন্তব্য: ১২৪ টি
নিবন্ধন করেছেন: ২০১৫-০৩-০৮ ০২:৫৭:৪৮ মিনিটে
Visit ফাগুন আইভী Website.

সাতসকালে এ্যালার্ম বেজে
ভাঙিয়ে দিলো ঘুম,
জেগেই শুনি মিষ্টি মিষ্টি
বৃষ্টির ঝুমঝুম!
ভোর সাতটায় ক্লাস আমার,
এ্যালার্ম বলছে তাই,
এমন ঝুম বৃষ্টির দিনে
কেমন করে যাই!
বাইরে নেই জনমানব,
রিক্সা,অটো,গাড়ি,
সব ভুলে তাই আমি আবার
ঘুমের দেশে ফিরি!
বাদ পড়ে থাক কলেজ ক্লাস,
হোক আজ ব্যতিক্রম!
ঘুমিয়ে যাবার আগেও শুনি
বৃষ্টির ঝমঝম!

বিস্তারিত পড়ুন

প্রথম যখন ছবি শেয়ার করেছিলাম পোস্টের নাম দিয়েছিলাম “ক্লিক ক্লিক ” । ভবিষ্যতে যেহেতু ফিল্ম ডিরেক্টর হওয়ার একটা হৃষ্টপুষ্ট স্বপ্ন আছে,কাজেই এবার পোস্টের নামে একটা ফিল্মি ইফেক্ট দিয়ে দিলাম! “ক্লিক ক্লিক” এর সিকুয়েল “ক্লিক ক্লিক রিটার্নস” 🙂 🙂

 

ছবিঃ ১। সেদিন বৃষ্টিভেজা গন্ধরাজের ছবি তুলছি,এমন সময় চোখ পড়ে এই রোমান্টিক জুটির ওপর!  রোমান্টিক নয় তো কি! সবার থেকে আলাদা হয়ে আপন মনে দু’জনে গল্প করে যাচ্ছে যে!

আমার হঠাৎ মনে পড়ে গেলো কবি জীবনানন্দ দাশ এর

বিস্তারিত পড়ুন

 

মরণ,

আমি চোখ ঢাকলাম!

এইতো চেয়েছিলে-

সমস্ত আলো কেঁড়ে নেবে,

তিরোহিত হবে আশার উৎপাদন!

তারপর একটুকরো আত্মসমর্পণের দলিলে

আমি এঁকে দেবো- আমার ব্যর্থতা!

ক্ষয়িষ্ণু পাথরের মতো,

চেতনার অবক্ষয় হবে।

তারপর হতাশার সুবিশাল অন্ধকারে

সমাহিত হবো আমি!

এইতো চেয়েছিলে!

 

ভুল!

তুমি ভুল চেয়েছিলে!!

 

আমি চোখ ঢেকেছি-

দুর্ভাবনার হাতছানি বর্জনে!

আমার বন্ধ চোখেই হাজার আলোর মেলা,

আমি ক্রমাগত স্বপ্নোৎপাদন

বিস্তারিত পড়ুন

বইয়ের নামঃ ভয়ংকর ভুতুড়ে

লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ – ১৯ জুলাই, ২০১২)

 

কাহিনী সারসংক্ষেপঃ আখলাক সাহেব, বায়ান্ন বছর বয়সী একজন মানুষ। পেশা অধ্যাপনা। বিয়ে করেননি। থাকেন কলাবাগানে। বাসায় তিনি ছাড়া মানুষ বলতে কাজের ছেলে মোতালেব। ছোটবোন মিলির বাসা মালিবাগে। সপ্তাহে

বিস্তারিত পড়ুন

 

কেমনে বলিস,

ভালোবাসিস!

বাসলে ভালো,

চাঁদের আলো,

দু’হাত ভরে আমায় দিতি!

কেনই তবে,

এমনি ভাবে-

একলা ঘরে,

চাঁদের তরে,

আমার লেখা করুণ চিঠি!

 

বিস্তারিত পড়ুন

আরে ছি! ছি! ছি!

ওরা করলো কি!

 

বাঘের ভয়ে ঘরের কোণে

লুকালো মুখটি!

আরে ছি! ছি! ছি!

 

বাঘ ছেলেদের থাবার ভয়ে

টাকার কলকাঠি,

নাড়লো ওরা ছি!

 

নিরপেক্ষ থাকবে যারা

তারাই পক্ষপাতী!

আম্পায়াররা- ছি!

 

আস্ত একটা ক্রিকেট কাউন্সিল

বিক্রি হলো কি!

ছি! ছি! ছি!

 

ওদের দেশের লোকরাই আজ

করছে কটুক্তি!

বলছে সবাই –ছি!

 

ম্যাচ জেতেনি, প্রাণ জিতেছে

টাইগার টিমটি!

আর ইন্ডিয়া – ছি!

 

ছি! ছি! ছি!

ইন্ডিয়া করলো কি!!

বিস্তারিত পড়ুন

আমি মোটামুটি “ক্লিকবাজ” টাইপের মানুষ!!

 

রোসো,ভাই! আগেভাগেই কপাল কুঁচকে ফেলার কি হলো!

আমি গ্যান্জাম বাধানো অর্থে “ক্লিকবাজ” বলি নাই,ক্যামেরার ক্লিকের কথা বলেছি!

অনেক ছোটবেলায়ই ক্যামেরার সাথে সখ্যতা হয়েছিলো। সেই ফিল্মভর্তি অ্যানালগ ক্যামেরার সময়ই গরু ছাগল থেকে ফুল-পাখি …আল্লাহর রহমতে সবই ভালো লাগতো! কাজেই ৩৬ ফিল্মের রোলটা ডেভেলপ করার পর যখন গরুর বাছুরের ছবি আবিষ্কার করা হতো, ছোটবেলা হলে এখন মোটামুটি গম্ভীর হয়ে বলতাম- উচিৎ না,তবু আব্বু অফিসের আঙ্কেলদের সেসব দেখিয়ে হাসাহাসি করতো!!

যাইহোক, ডিজিটাল যুগ এই হাসিতামাশা থেকে আমাকে মুক্তি দিয়েছে! তারউপর আছে ক্যামেরা যুক্ত সেলুলয়েড ফোন,ব্যস! যেখানে ভালো লাগে,যা কিছু ভালো লাগে -শাটার চাপি ক্লিক করে!

ক্যামেরাটা নষ্ট হয়ে পড়েছিলো, কিনবো কিনবো করে এতোদিন পার করে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ‘১৫ কাজটা সমাধা করলাম! কিনে ফেললাম Samsung WB350F. (ফেসবুকে শেয়ার করার পর অনেকে দাম শুনতে চেয়েছিলো। বলে দেখি আরেক বিপদ, একজন বললো- দু’হাজার টাকা ঠকেছি! থাক! আমি তো আর বিজনেস করছি না,নিজের জন্য কিনেছি নিজের প্রিয় জিনিস। প্রিয় জিনিসের জন্য তো দু’হাজার টাকা তো ঠকাই যায়! কি বলেন! :P)

নতুন ক্যামেরার জন্য  মিলাদ দিয়ে তো আর জিলিপি পৌঁছে দিতে পারবো না,আপাতত ক’খানি ছবি পৌঁছে দিলাম আপনাদের! দেখেন তো কেমন হলো ক্লিকবাজি!! 😀

 

ছবিঃ ১

সূর্য নাকি চন্দ্র!

 

 

ছবিঃ ২

মাক্ষী!

 

ছবিঃ ৩

ছড়াতে তব নয়নে,এনেছি বর্ষাবিন্দু!

ছবিঃ ৪

বিস্তারিত পড়ুন

 

মানুষ মরলে “ভূত” হয়! আর ভূত মরলে?

ভূত মরলে হয় “টূত”! -আমার বান্ধবী প্রমির কথা!

স্বভাবতই প্রশ্ন থেকে যায়- টূত মরলে কী হয়?

প্রমির “টূত থিওরি ” মতে, টূতেরা মরে গিয়ে আবার মানুষরূপে জন্ম নেয়! কাজেই অবস্থাটা বুঝুন!

আমাদের চারপাশে টূত পরবর্তী কতো মানুষ

বিস্তারিত পড়ুন

_

 

শুনে রাখো পৃথিবী –

আমি সুখী, চিরসুখী!

আমি সুখের গল্প শুনি

আর মায়াভরা চোখে দুঃখকে দেখি!

আমি বিলাসিতা দেখি অহর্নিশি,

দারিদ্র্য সাথে নিয়ে চলি,

ধ্বংসস্তূপে বেঁচে থেকে

আমি সৃষ্টির কথা বলি।

ভোর থেকে সন্ধ্যা

আমি ঘুরে দেখি হতাশার জীবন,

তবু আমি সুখী

মনভরে আশার প্লাবন।

কখনো দেখি খবরের পাতায়

জীবনকে দিতে অবসান!

হৃদপিন্ড আমার

বিস্তারিত পড়ুন

আবেগের ঘনঘটায় আপ্লুত হয়ে উঠি;

তবে সেটা একমুহূর্তই!

এরপর যখন হিংস্র বাস্তবতা সামনে এসে দাঁড়ায়-

কুলকুল করে ঘামতে থাকি।

তার কয়েক মুহূর্ত পরেই-

আবার শুরু হয় অনাগতের যন্ত্রনা!

কপালে ঈষৎ ভাজ পড়ে অন্তঃসত্ত্বার!

 

কতবার ভাবি এটাই শেষ-

তবু নবজাতকের কান্না থামেনা ঘরে।

কর্মচান্ঞ্চল্যের ভীড়ে-

কখনো সখনো বিলীন হয়ে যায় আমার

বিস্তারিত পড়ুন

“আন্তর্জাতিক নারী দিবস “- দিবসটার

কথা মনে হলেই কেমন একটা শিহরণ ছড়িয়ে পড়ে ভিতরে!

এমনিতেই আমি পরিবারগত ভাবে বিশেষ দিবসগুলোর প্রতি একটু সংবেদনশীল। প্রতিটা বিশেষ দিবসই বিশেষ তাৎপর্য নিয়ে আসে আমার কাছে। আমার ছোটখাটো অ্যাকটিভিটিসও থাকে দিনগুলো ঘিরে! না,এখনকার মতো ফেসবুক এর কল্যাণে রোজ দে,হাগ ডে,চকলেট ডে-র মতো আজগুবি ডে নিয়ে তোলপাড় -মাতামাতি না, দশবছর আগে এসব ছিলোও না! তখন জাতীয় দিবসগুলো ছাড়া ছিলো মাদার্স ডে,ফাদার্স ডে, ভ্যালেন্টাইন’স ডে, টিচার্স ডে,ফ্রেন্ডশিপ ডে- এসব।

সন্তানের মধ্যে চেতনাবোধ জন্মাতেই বোধহয় আমার জননী আমাকে প্রতিবছর “নারী দিবস “,”কন্যা শিশু দিবস “-এ হালকা পাতলা উপহার দিতেন!  জননীর এই উপহার সূত্রেই আমার নারী দিবস সম্পর্কে জানা এবং তারো অনেক পরে জানা এর ইতিহাস।

যাহোক, আজ আর ইতিহাস টানছি না, নারী দিবস নিয়ে কলেজ লাইফের একটাঘটনা মনে পড়ে গেলো আজ- সেটাই শেয়ার করি সবার সাথে!

আমি তখন ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি। বিজ্ঞান বিভাগের স্টুডেন্ট,হুঁশ জ্ঞান সব ফেলে সকাল বেলায় দৌড়াতে দৌড়াতে গিয়েছি ক্যামেস্ট্রি টিচারের বাসায় প্রাইভেট পড়তে! সাতসকালের দৌড়াদৌড়িতে ভুলেই গিয়েছিলাম- তারিখটা ৮ মার্চ!

দু’জন ফ্রেন্ড প্রমি আর অনামিকা দেখি কলেজ ড্রেস পরে এসেছে।  প্রাইভেটের একঘন্টা পর কলেজ টাইম,পরতেই পারে! আমি অবশ্য প্রাইভেটের পর  বাসায় গিয়ে ড্রেস পরে আসবো।

কিন্তু প্রমি জানালো আসল কথা -জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যেতে হবে কলেজ ড্রেসে, একটা রচনা প্রতিযোগিতা আছে নারী দিবস উপলক্ষে! উদ্যোক্তা -মহিলা অধিদপ্তর।

রচনা প্রতিযোগিতার কথা শুনে মন লাফ দিলো, কিন্তু পরক্ষণেই মনে হলো -আমার তো ন্যুনতম প্রস্তুতিটুকুও নেই!

প্রমি টানাটানি করতে করতে জানালো রচনার বিষয় কঠিন কিছু না। এখন আর মনে নেই,তবে বিষয় সম্ভবত ছিলো “জাতির কল্যাণে নারীর ভূমিকা ” টাইপ কিছু।  শুধুমাত্র কলমের. ওপর ভরসা করে করেই ফেললাম অংশগ্রহণ! ভয় যে লাগেনি, তা না -আন্তঃজেলা কম্পিটিশন বলে কথা!

 

লিখে এলাম রচনা। দুপুরে একটা সেমিনার শেষে রেজাল্ট দেয়ার কথা। যাবোনা যাবোনা করে অনেক সময় নষ্ট করলাম। শেষপর্যন্ত যখন গেলাম- সেমিনার, রেজাল্ট -সব শেষ!

তারপরো কাকে যেন খুঁজে খুঁজে রেজাল্ট জানার চেষ্টা করলাম।  ওমা! চক্ষু চড়কগাছ!  দাঁত বত্রিশখানা (না,তখন বোধহয় আঠাশটা ছিলো!)  বের হয়ে গেলো -আমি কম্পিটিশনে প্রথম হয়েছি!!

সেমিনার শেষ হয়ে গেলেও একজন এসে মাথায় হাত বুলিয়ে দোয়া করলেন,তখনো জানতাম না -তিনি ফরিদপুরের কৃতিসন্তান-লেখক-সমাজসেবক রুশেনারা ইমাম!

প্রতি নারী দিবসে এই দৃশ্যটা একবার হলেও আমার চোখে ভেসে ওঠে!

 

নারী দিবসের শুভেচ্ছা রইলো সবার জন্য……বিশেষ করে নারী সহব্লগারদের জন্য ……

বিস্তারিত পড়ুন

অবশেষে প্রতীক্ষার অসংখ্য মুহূর্ত শেষ করে চলন্তিকা ব্লগে সংযুক্ত হলাম আজ!

বৃহস্পতিবার থেকে আজ সকাল, অসংখ্য মুহূর্তই বটে আমার কাছে!

যাইহোক, এখন তো আমি চলন্তিকা পরিবারের সদস্য।

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার পথচলা।

 

নিজের সম্পর্কে একটু বলি-

লেখালেখিটা সম্ভবত আমার ভিতরে আস্তানা গেড়েছে জন্মগত ভাবে। উৎসাহদাতা আমার নানাভাই (লেট)। সাতবছর বয়েসে এখনকার মতো সেলফোন কমিউনিকেশন ছিলোনা। বাসাতে ল্যান্ডলাইনও ছিলোনা, যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিলো হলুদ খামের চিঠি!

নানাভাই আমাকে চিঠি লিখতেন, চিঠিগুলো হতো ছন্দছড়ায়! সেই ক্লাস টু’তে বসেই প্রথম ছড়াটা লিখলাম নানাভাইকে পাঠানো চিঠি হিসেবে। আর আবিষ্কার করলাম -আমি লিখতে পারি!!

আরো একটা ব্যাপার ছিলো -বই পড়া। বই পড়তে পড়তে লেখার ইচ্ছেটা ভিতরে ঢুকে গিয়েছিলো হুড়মুর করে!

তারপর ২০০৭ সালে গালা-আমার দেশ এর একটা কবিতা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে কাব্যধারিনী নামে একটা সংকলনে লেখা এলো আমার,পঞ্চদশী এক কবির জন্য মারাত্মক রকমের আনন্দ ছিলো সেটা।  ক্লাস টেন-এ নানাভাই প্রথম একক বইয়ের লেখক হবার স্বাদ এনে দিলেন,বের হলো আমার প্রথম

বিস্তারিত পড়ুন
go_top