আমরা ছাত্রছাত্রীর দল অপ্রয়োজনীয় কাজ অনেক উৎসাহ নিয়ে সম্পাদন করি কিন্তু যদি পিতামাতা পড়তে বলে কিংবা শিক্ষনীয় কোন কাজে মন দিতে বলে তখন তাতে আমাদের উৎসাহ তো নেই ই বরং আমরা তাতে বিরক্তবোধ করি। একটা সময় চিল যখন সৃজনশীল ছিলনা,
বিস্তারিত পড়ুনসর্বমোট মন্তব্য: ৯৬৭ টি
নিবন্ধন করেছেন: ২০১৪-০৮-২৮ ১৩:১৯:৫৬ মিনিটে
বনলতা ফড়িং কে অবহেলা করে সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ফড়িং তাকে খুঁজে ফিরে পথ থেকে পথে, দূর থেকে দূরে, দিনের পড়ন্ত রোদে কিংবা চিরন্তন অগ্নিশিখায়। শহর থেকে কিছুটা দূরে বনলতার তিন রুম আর ছোট্ট বেলকনির ঘর| কাঠের দোতলা
বিস্তারিত পড়ুনকেউ কথা রাখলো না
সূনীল, জীবনানন্দ, রবি কিংবা বিনয় দ্যা
কয়েকযুগ পেরিয়ে গেল
কেউ কথা রাখলো না
সবাই অনেক আগে স্বর্গীয় হলেন
কেউ দেখা করলেন না।
কথা ছিল দেখা হবে
জীবনানন্দের রুপসী বাংলায়,
রবি ঠাকুরের সোনার তরী
কিংবা বিনয় দাদার ধূসর জীবনানন্দে।
দিনের শেষে পড়ন্ত বিকেল আসে।
সন্ধা তাঁরা রঙে
ঘাসের ডগায় থাকি আমি
শিশির ডগায় জাগি
কলমিফুল আমার খাবার
আমি মায়াবী অনুরাগি।
ঘাসের মাথায় ছোট ছোট ফুল
রোজ ভোরে হাঁসে
ফড়িং ছানা না বসলে তাতে
দুঃখ নিয়ে কাদে।
আমি ছোট ঘাস ফড়িং
সঙি মোর লালছে গঙা
দিন যায় বেশ মিলেমিশে
জাতে মোরা কিটপতঙ।
বকুলফুলের ছোট মুকুলে
উড়ে গিয়ে বসি
খিদে পেলে তাকেই খাই
ফোটে
সব ফুড়িয়ে যাবে একদিন
মদ,রুটি, গিটারে তোলা সূর
তুলসী গাছটির জীবন
ফুড়িয়ে যাবে ভাবীর কপালের টিপ।
বনলতার সিঁধুর।
ফুড়িয়ে যাবে তার চোখের পানি,
কাজল গড়িয়ে নেমে আখি জল।
হয়তো চৈত্রের খড়ায় বন্ধ হয়ে যাবে
যুবতী নদীর পানির ছলছল।
একসময় রাত ফুড়িয়ে যায়।
সোনালী ঊষার প্রভাত আসে হয়ে অমলীন।
দিনের পড়ন্ত রোদে
সকাল টা খুব আলোকিতই কাটলো অবনীর। বাপের একমাত্র মেয়ে তাই তাকে বাসার কোন কাজ করতে হয়না। শুধু স্নিগ্ধ গাঙচিল হয়ে চারপাশ টা দেখেই সময় চলে যায় তার। রাবিতে বাংলা ডিপার্টমেন্ট এ পড়ুয়া ছাত্রি অবনী অতল।
ছোট ভাই আছে। তবে এটা
সামনে আমার পরীক্ষা,
আমি আছি শুয়ে।
হেলায় হেলায় দিন গেল মোর
কাগজ কলম ধুয়ে।
মা বলে দুস্টমি নেই
বাবা বলে পড়তে বস,
স্যার বলে শীট নাও
সময় পেলে অংক কষ।
রুটিন পেয়ে হলাম খুশি
মাঝখানে আছে ফাকা
এই আনন্দে মাতছি আমি
পরীক্ষা শেষে হয়ে যাবো একা।
হটাত করে কি যে হল,
হরতাল আর
সূনয়না,
সেদিন ভোরের সদ্য ভেজা বৃষ্টিতে,
প্রেমে পরেছি আমি তোমার সুক্ষ্ণ দৃষ্টিতে।
হতে পারে তোমার মেয়েলী হাতের লেখা কবিতার,
কিংবা তোমার অপরুপ চেহারার।
আমি সত্যিই প্রেমে পরেছি!
তোমার ঐসর্য ঘেরা কাকীও চুলের,
চোখের উপরের ঘাম আটকানো ভ্রুয়ের।
কিংবা বা চোখ ঘেসা অবাক ছাউনির।
প্রেমে পরেছি তোমার গানের গলার,
কী দারুন
যুদ্ধে নাম, দেশ স্বাধীন কর।
বুলেটপ্রুফ হেলমেট ভাঙ, চুরমার করে দে।
বাঙালীর নয়, অত্যাচারীদের,
ভাঙ পশ্চিমার অস্ত্রাগার।
লাঠি নে, হে লাঠিয়াল,
অস্ত্র নে হে বীর যোদ্ধা।
নাঙলের ফলা হাতে নে হে কৃষক।
ঘুম নয়, এবার অস্ত্র ধর ওহে শিক্ষক।
আজ প্রয়োজন নেই কোন দল,
নেই কোন পক্ষ-বিপক্ষ।
আজ তোমরা বাঙালী,
ছাত্র,
চল সখি হলি খেলি,
রঙ ছুড়ে দেই মুখে।
উড়না সরিয়ে ফেল,
নয়তো রং লাগবেনা চোখে।
দিদি, মাসি, ঠাম্মা পিসি,
সবাই নাচছে হলির রঙে,
আয় সখি কাছে আয়,
রঙ লাগিয়ে দেই সারা অংঙে।
বসন্ত এসে ছুঁয়েছে মনের আঙিনা।
কৃষ্ণচুরা লাল হয়েছে ফুলে,
চল সখি প্রণয় করি
আজ এ হলির রঙে।
দোয়েল সেজেছে লাল
বিস্তারিত পড়ুনআবার যদি কোন এক ফাল্গুনের রাতে,
তোমার হাঁসিফোঁটা মুখ দেখতে পাই।
তবে শেষবার বিষ পান করবো।
তোমার চোখের সামনে।
জানি তোমার কষ্ট হবেনা,
কেবল কষ্ট পাবে স্নিগ্ধ কাকতারুয়া।
কিংবা বিকেলের আকাশে উড়ন্ত ফড়িং।
বেঁকে যাওয়া ভালবাসা নির্মম ভাবে উপহাস করবে সেদিন।
কৃষ্ণচুরার ক্যানভাসে যদি,
আবার কোন এক ফাগুন রাতে
তোমাকে দেখি,
শুধু তোমাকেই দেখি দেয়ালের ক্যালেন্ডারের পাতায়।
কিংবা তাতে আঁকা মোনালীসা শিল্প কর্মে।
আমি তোমাকে দেখি তিমীর সন্ধায়।
কখনো দেখি জোৎস্না বিলাসী নীল পরী রুপে।
তোমাকে দেখি সব কামিনীর ভিরে।
কখনো দেখি শুভ্র নীলাম্বরী ভেসে ময়ুরাক্ষির তীরে।
তোমাকে দেখি,
শুধু তোমাকেই দেখি বাংলার ধূলি মাখা প্রান্তে,
তোমাকে দেখি
সর্বশেষ ১০টি মন্তব্য