কি করে স্বাগত জানাবো ঈদকে
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1938বার পড়া হয়েছে।
যদি ও কিছু করার নেই। এটা লিখার কোন বিষয় কিনা আমি তাও জানি না। আমার ছোট মনে কস্ট গুলো একটু বিনীময় করছি। যদি ও গ্রামেই বসবাস করি। অনেক ক্রিটিকাল ভাবেই চলতে হয় গ্রামের মেয়েদের তথাপি আমি একটু আলাদা। ২০১১ সাল থেকেই ফেসবুক ব্যবহার করি। প্রথম প্রথম খুব ভাল লাগতো। নেশার মত হয়ে গিয়েছিল। হঠাৎ মনে হলো একটা কিছু করি। সামনে ছিল শীতের দিন। তাই চিন্তা করলাম এই শীতে যদি গরীবদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন করা যেত মন্দ হতো না। যেই ভাবা সেই কাজ অমনি ফেইসবুকে পোস্ট দিলাম। কাজ হয়ে গেলো। সংগ্রহ করলাম প্রায় ১৫০০০/= টাকা। বিতরন করলাম নগদ টাকা, বই ও শীত বস্ত্র। ২য় বার আসলো রোজার ঈদ আর একটা প্রোগ্রাম করলাম প্রতিবন্ধীদের মাঝে বস্ত্র বিতরন চেস্টা সফল হলো বিতরন করলাম প্রায় ৪০ জন প্রতিবন্ধীর মাঝে বস্ত্র ও চিনি সেমাই বিতরন। আসলো ২১ই ফেব্রুয়ারী ভাষা দিবস উপলক্ষে প্লান করলাম শিক্ষা সামগ্রী বিতরন করবো সাড়া ও পেলাম কাজিনদের কাছ থেকে। যথা রিতী কাজও শেষ করলাম। তবে সব চাইতে যেটা ভাল লেগেছে তাহলে আমার এলাকার প্রতিবন্ধী প্রতিটি মানুষ আমায় দেখলে শ্রদ্ধা ভরে সালাম করে। যে কোন একটু সমস্যা হলেই আমার কাছে যোগাযোগ করে। আমি তাদের সাহায্যে করি বাট এবার খারাফ লাগছে এই ভেবে যে এবার আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারছিনা। কারন আমি সব থেকে এবার নি:শ্ব। ঈদটাকে ঈদ মনে হয় না। খুব খারাফ লাগছে। আমি চাই না এমন ঈদ চাইনা ঈদের কোন ভাল খাবার বা জামা। আগের ওদের মুখে হাসি চাই। তাই ডিসিশান নিলাম এবার ঈদের কোন কিছু কিনবো না।
১,৯৬৬ বার পড়া হয়েছে
সুখে কাটুক ।
আপনার ভাবনা সুন্দর; আমি আপনার লেখা পছন্দ করি এবং আপনার সাথেও আছি। কিন্তু আপনার ভুলবানানের দরুণ-খারাপ লাগে।
আশা করি লেখক হিসেবে লেখার আগে ডিকশনারি দেখে নেবেন। সাধারণ বানানও এতো ভুল হলে লেখকের চলে? যেমন– কস্ট গুলো=কষ্টগুলো, বিনীময়=বিনিময়,ক্রিটিকাল ভাবেই=ক্রিটিকালভাবেই,মত= মতো,শীত বস্ত্র=শীতবস্ত্র, ভাষা দিবস=ভাষা দিবস, যথা রিতী=যথারীতি ইত্যাদি
মুক্তা কোথায় ছিলে এই কয়দিন ? তোমাকে আমি চলন্তিকা মিস করেছি।
মনে কষ্ট রাখবেনা একেবারে। নিজেকে নিস্ব ও ভাববেনা। তুমি কিভাবে নিস্ব। ভেবে দেখ তুমি গ্রামে বসে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছ , ফেস বুক পর্যন্ত ইউস করতে পারছ। কত মানুষ এর দুবেলা খাওয়ার পর্যন্ত পায়না। সেই হিসাবে তুমি অনেক ভাল অবস্থায় আছ।
আসলে আমার মা খুব অসুস্থ ছিল তাই ফেসবুক বা সাহিত্য ব্লগে প্রবেশ করা হয়নী। আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন। আপনিও ভাল থাকুন এই কামনা রইলো।
হয়নি হবে
ঈদ একদিন ই আসে। সেই আনন্দ ভাগ করে নাও অন্যের সাথে। তোমার অন্য যা ভাল ড্রেস আছে তা পরবে।…আপনজনের সাথে বাহিরে যাও। …ওইদিনে ভুলে যাই সবকিছু। এ বিষন্নতা কে সাময়িক মনে কর। কোন দুঃখ স্থায়ী নয়। …আজ তোমার কষ্ট দেখছে তোমার সৃষ্টিকর্তা। খারাপ বিষন্ন সময় গুলি ধৈয্য প্রার্থনা সহ পার করতে পারলে আল্লাহ আমাদের জীবন চলার পথ আশীর্বাদে পুষ্ট করে দেন। তোমাকে ও অনেক সুন্দর জীবন দিবেন একসময়ে। আজ আমি আমার জীবনে দশ বছর আগে যখন দেখি তা ছিল শুধু দুঃসপ্নের মত। এখন আমার জীবনে অনেকের ভালবাসা আশীর্বাদে পুষ্ট। একদিন এইজীবন তোমার হবে বোন। ভাল থাক তুমি।
তোমার অনেক সুন্দর জীবন কামনায়।
আপনার. মহানুভবতা অন্যজনদের উৎসাহ সৃষ্টি করবে আশাকরি।
আপনার প্রচেষ্টা খুব ভাল–আপনাদের মত কিছুলোক আছে বলেই এখনও ভাল দিকটা বেঁচে আছে–তবে লেখাটি একটু অপূর্ণ বলে মনে হল–শেষে কি কারও সাহায্য আপনি পান নি ?–ঠিক বোঝা গেল না।
আসলে আমি নিজেই একটু ঝামেলাতে থাকায় ঝিমিয়ে পরেছি। কারো কাছে তেমন চেস্টা করেনি তাই।
আপনার গ্রামের প্রতিবন্ধী মানুষগুলো আপনাকে দেখে শ্রদ্ধাভরে সালাম করে, এটা আপনার কাছে ভাল লাগে, এই মনোভাব ভাল নয়। আর সব ঠিক আছে।
এরকম মানসিকতা জিইয়ে রাখলে উন্নতি করতে পারবেননা।
বানানের ত্রুটি দূর করা আবশ্যক
কবি বাদশা ভাইয়ে সাথে সহমত