নারী কর্মকর্তারা বেশি চাপে ভোগেন
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1364বার পড়া হয়েছে।
কর্মক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ভূমিকায় পুরুষদের তুলনায় নারীরা সম্ভবত বেশি বিষণ্নতাজনিত লক্ষণ প্রকাশ করেন বলে এক গবেষণায় দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এ গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
এতে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন হাই স্কুল থেকে পাশ করা ১,৫০০ নারী ও ১,৩০০ পুরুষ গ্রাজুয়েটের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে।
টেলিফোনে ৫৪ থেকে ৬৪ বছর বয়সী ওই ২,৮০০ মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়ে গবেষণাটি করা হয়েছে।
সম্প্রতি ‘হেলথ এন্ড সোশ্যাল বিহেভিয়ার’ নামের একটি সাময়িকীতে গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
অংশগ্রহণকারীদের চাকরি এবং বিগত সপ্তাহে তারা কতবার ‘দুঃখবোধ করা’ বা ‘জীবনে কিছুই হল না’ ধরনের বিষন্নতার অনুভূতিতে ভুগেছেন, এসব বিষয় জিজ্ঞেস করা হয়।
দেখা যায়, যে সব চাকরিতে নিয়োগ দেয়া, ছাঁটাই করা এবং উল্লেখযোগ্য বেতনের বিষয় আছে, সেসব ক্ষেত্রে নারীদের বিষন্নতার লক্ষণ হ্রাস পাওয়ার হার ৯ শতাংশ।
কিন্তু, কর্তৃপক্ষ হিসেবে পুরুষের নিয়োগ দেয়ার ও ছাঁটাই করার ক্ষমতা থাকলে তাদের বিষন্নতার লক্ষণ হ্রাস পায় ১০ শতাংশ।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, নারীদের তুলনায় পুরুষরা কখন কাজ শুরু করবে আর কখন শেষ করবে সে সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নিতে পারে বলেই মনে হয়েছে।
নারী কর্মকর্তার তুলনায় পুরুষ কর্মকর্তার কাজ তুলনামূলকভাবে কম তদারক করা হয় বলেও গবেষণায় দেখা গেছে।
গবেষক দল প্রধান তেতিয়ানা পুর্দোভস্কি বলেছেন, “এই নারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বেশি, তারা আয়ও করেন বেশি, তারা অধিক সম্মানজনক চাকরি করেন, এরা নির্বাহী ক্ষমতাহীন নারীদের তুলনায় বেশি স্বায়ত্ত্বশাসন ও কর্মসন্তুষ্টিও ভোগ করেন।”
“কিন্তু এত কিছুর পরও তাদের মানসিক স্বাস্থ্য তাদের অধীনস্থ নারীদের তুলনায় বেশ খারাপ,” বলেন তিনি।
১,৩৫০ বার পড়া হয়েছে
আপনার পোষ্টের সুবাদে বেশ কিছু জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে –
আসলেই ভালো কিছু তথ্য পেলাম
বুলবুল ভাইযের সাথে সহমত
ভাল লাগল তথ্য
তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট ভাল লাগল
ধন্যবাদ আপনাকে
বেশ চমকপ্রদ তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট ! নতুন কিছু জানা হল ।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানবেন ।