নোটিশ
আমার ২য় গল্পের বই ভূতের পেটে টুনির বাসা- বইটা পাওয়া যাবে “সাহস পাবলিকেশন্স-১৬৯” এর স্টলে
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1230বার পড়া হয়েছে।
হাসবেন না? মুখটা দুখু দুখু করে চিমসাইয়া রাখবেন? এত্ত সোজা না। আপনাকে ক্যামনে হাসাতে হয় সে বিদ্যা আমার জানা আছে। বুঝেছেন এবার?
আমার “ভূতের পেটে টুনির বাসা” বইটা পড়লে হাসতে না পারার ব্যারামটা এক্কেবারে উধাও হয়ে যাবে। হাসতে হাসতে পেটে খিল লেগে যাবে। তারপর বৈদ্য ডেকে এনে হাসির খিল ছুটাতে হবে। তারপরেও যদি হাসি না থামে তবে বইয়ের শেষ গল্পটা পটাপট পড়ে নেবেন। হাসিগুলো পানির মতো ঝরে পড়ে যাবে আর আপনি ভয়ে ঠকাঠক করে কাঁপতে থাকবেন। ভূত আপনার ওপর আছর করবে। আহ্ কি মজা!! কাঁধে ভূত নিয়ে ঘুরবেন। লেঞ্জাওলা ভূত!!
ব্যাপারটা কেমন মজার, নাহ্?
হি: হি: ইত্তান মিত্তান কিত্তান কইলাম!
১,২৬২ বার পড়া হয়েছে
ওমা ছোট্র সুমাইয়া কখন ভূতের ঝাপি নিয়ে ফুচকি দিল।তুমি অতি অবশ্যই আমার জন্য একটা বই রেখে দিও।সব যেন বিক্রি করে ফেলনা।
বিনিময়ে দিব তোমাকে দিব ভূত পাকড়াও করার কলকব্জা।
আপু অনেক বড় হও।ভূতের গল্প লিখতে লিখতে বড় ভূত সাহিত্যিক হয়ে যাও।
তোমার জন্য সারা পৃথিবীর সব শুভকামনা থাকল।ভাল থাকবে আপু।
শুভকামনা রইল, বই এবং লেখিকার জন্য।
আরজু আপু খারাপ লাগে তখন, যখন শুনি একজন লেখকের একটি
বই ও বিক্রি হয়নি ।
বাচ্চাদের জন্য কিনা যাবে যাওয়া হলে বইমেলায়।
শুভকামনা রইল
অনেক ভাল লাগল।