ভয়ংকর সেই রাত
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1619বার পড়া হয়েছে।
সন্ধ্যা প্রায় ৭.০০ টার কাটা ছুই ছুই। হঠাত আন্না কে পাওয়া যাচ্ছে না চারদিকে খবর দেয়া হলো কোথায় না বলে চলে গেলো কিনা তাই। হঠাৎ এলাকার একজন সিএনজির ড্রাইভার বলল আমার এক কাকাকে আপনাদের বাড়িরর ছাত্তার খানের মেয়েকে দেখলাম লঞ্চঘাটে। কাকা তো তারাতারি বাড়ি এসে কাকিকে বলল। কাকিতো চেচামেচি করে কাদঁছে আর বলছে আমার মাইয়ার কি হইলোগো—-। আমাদের পাশের বাড়িতে এক কবিরাজ লোক আছে তার কাছে গেলে সে আসা দিলো যে ও ফিরে আসবে আজকেই তবে সব আত্মীয় স্বজনদের কে যেনো বলে দেয় ওর কথা। সত্যি তাই ঘটলো। রাত প্রায় ১২.০০ টায় চাঁদপুরের কাছা-কাছি একটা ষ্টেশনে পাশে ফুফুর বাসায় গিয়ে উঠলো ফুফু কোন প্রশ্ন ছাড়াই ওকে ঘুমাতে দিলো। বাড়িতে ফোন করে জানিয়ে দিলো। সামনে ছিলো ঈদ বাড়িতে লোকের সমাগম। প্রায় ২৫-৩০ বছর বয়সী ১৬ জন গেলো ওকে আনতে। ফুফুর বাড়ির সামনে যেতেই ওতো দরজা খুলে দিলো দৌড় ওর সাথে কেউ দৌড়ে পারছেনা। সামনে দুজন লোক দেখে পিছন থেকে সবাই চিৎকার করে উঠলো ওরে ধরেন ভাই ওরে ধরেন। ওকে ধরতে সামনের লোক গুলো ঝাপিয়ে পড়লো। যাই হোক অবশেসে ধরলো বাড়ি থেকে ফুফুর বাড়ির দুরুত্ব ছিলো প্রায় ৬ কি:মি: তাই চিন্তায় পড়লো ওকে নিয়ে এতো রাতে যাবে কিভাবে? যাই হোক ওতো কান্না জুড়ে দিলো আমি কি পাগল সবাই কেন এমন করছো? ওর কথার ধরন এতটাই শুদ্ধ ছিলো যে সবাই ওবাক হয়ে গেল। যাই হোক আন্না স্বীকার করলো নিজেই হেটে যাবে কোথায় পালাবার চেষ্টা করবে না। সবাই সেটাই মানলো। হাটছে-হাটছে হঠাৎ একটা ছেলে কে রাস্তা থেকে দিলো এক ধাক্কা ও তাল সামলাতে না পেরে পড়ে গেলো রাস্তা নিচে। অর্ধেক রাস্তা আসার পর একটা বাজার আসলো সেখানে সে কি কান্না আমি কিছু খাইনী এখন ও একটু ঘুমাতে ও পাড়িনা। তোমরা আমার পিছনে দাড়াও আমি একটু পুকুরে মুখ ধুয়ে নেই। সবাই বলল আচ্ছা যা। পুকুর ঘাটে গিয়ে সবাইকে বলছে যদি জায়গা না দা্ও আমি পুকুরের পানিতে ঝাপ দিবো। সবাই ভয়ে সড়ে দাড়ালো।
(চলবে)
১,৫৮১ বার পড়া হয়েছে
ওরে বাপরে ভুতততততততততততততততততততত
লিখে যাও সাথেই আছি
ভয়ংকর সেই রাত
সত্যি ভয়ংকর বর্ণনা করেছ মুক্তা। তোমার গল্প লেখার হাত কিন্তু ভাল। ক্রমশ আর ও ভাল হবে। তোমার মধ্যে লেখার অদম্য স্পৃহা দেখছি একসময়ে তোমাকে আর ও উপরে নিয়ে যাবে লেখালিখিতে। দরকার একটু ধৈয্য ,সাধনা শ্রম।
তুমি অনেক অনেক ভাল লিখবে আশা করি এই দোয়া তোমার জন্য। মন ভাল রাখবে সবসময় কেমন। মন খারাপ হলে লিখতে থাকবে। …আমি তাই করি।নিঃসঙ্গতা বিষন্ন সময়ে মন খুব কেন্দ্রীভূত থাকে যা লেখার সহায়ক হয়।
তোমার অনেক সুন্দর জীবন কামনায়।
Opekshay thaklam
jege uthuk aro voy
para kore likhle bhalo
অনেক সুন্দর বর্ণনাভঙ্গি —— !!
তারপর লিখবেন কবে । …. লিখার বাক্য গঠন সুন্দর ও সংক্ষিপ্ত । লিখে যান।
নাইস।
লিখে যান
শুভ কামনা কবি