মোবাইল ফোন চার্জ হবে ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 1942বার পড়া হয়েছে।
মোবাইল ফোনসহ প্রায় সব ধরনের প্রযুক্তি পণ্যেরই একটি বড় ধরনের সীমাবদ্ধতার জায়গা হলো এসব ডিভাইসের ব্যাটারির চার্জ। মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ কিংবা ট্যাবলেট পিসি—সব ডিভাইসেই বর্তমানের চাইতেও আরও বেশি ব্যাটারির আয়ু পাওয়া যায় এবং কী করে আরও বেশি দ্রুত চার্জ করা যায় তা নিয়ে গবেষণার অন্ত নেই। গ্রাহকদেরও এসব বিষয়ের আগ্রহের কমতি নেই। তবে ব্যাটারি নিয়ে এত চিন্তা থাকলেও এখনও পর্যন্ত বাস্তবে প্রচলিত ব্যাটারির চাইতে বাড়তি কিছু আসেনি বাজারে। তবে ব্যাটারি নিয়ে যত গবেষণা চলছে, তাতে বোধহয় এবারে বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন অষ্টাদশী ইশা খারে উদ্ভাবন করেছেন এমন এক ক্যাপাসিটর যা মাত্র ২০ সেকেন্ডের মধ্যেই একটি মোবাইল ফোনকে পূর্ণাঙ্গ চার্জ প্রদান করতে পারবে। শুধু তাই নয়, চার্জ থাকেও এতে বেশি। ইশা খারে এই ক্যাপাসিটরকে বলেছেন সুপার ক্যাপাসিটর। ইন্টেল ফাউন্ডেশনের ইয়াং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ডের ৫০ হাজার ডলারের পুরস্কারটিও জিতে নেন ইশা এই উদ্ভাবন দিয়ে। পাশাপাশি প্রদর্শনীতে এই সুপার ক্যাপাসিটর প্রদর্শন করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন প্রযুক্তি বিশ্বকে। প্রদর্শনীতে হাজির থাকা গুগলসহ বড় বড় সব টেক জায়ান্টের প্রতিনিধিরাও অবাক বনে গেছেন ইশার এই উদ্ভাবনে। ইশা জানিয়েছে, তার মোবাইলের চার্জ যখন শেষ হয়ে যেত, তখনই তার খারাপ লাগত। বার বার মোবাইল চার্জ করাটা বেশ বিরক্তিকর ছিল তার কাছে। তাই তার মাথার মধ্যে সবসময়ই ঘুরপাক খেত, কী করে মোবাইল চার্জিংয়ের ঝামেলাকে দূর করা যায়। এই চিন্তাই তাকে এগিয়ে দিয়েছে এই সুপার ক্যাপাসিটর উদ্ভাবনে। ইশার উদ্ভাবিত ছোট্ট এই ডিভাইসটি এঁটে যায় ব্যাটারির মধ্যে। এবং এটি যেকোনো ব্যাটারিকেই পূর্ণাঙ্গ চার্জ করতে সময় নেয় ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড। তাছাড়া প্রচলিত ব্যাটারিগুলো গড়ে এক হাজার বার চার্জ করা গেলেও ইশার ডিভাইসটি চার্জ করা যাবে ১০ হাজার বার। এখনও পর্যন্ত একটি এলইডি লাইটে এটি পরীক্ষা করা হলেও আশা করা হচ্ছে প্রায় সব ধরনের ডিভাইসেই এটি ব্যবহার করা যাবে। তাছাড়া এটি নমনীয় হওয়ায় নমনীয় ডিসপ্লে এবং কাপড়েও একে সংযুক্ত করা অসম্ভব নয় বলেই মন্তব্য ইশার।
২,১০৪ বার পড়া হয়েছে
প্রযুক্তি প্রতি নিয়ত এগিয়ে চলছে।
বাহ আশ্চর্যজনক সংবাদ দিলেন…তথ্যসূত্র দিলে ভাল হতনা।
শুভকামনা আপনার জন্য..
তথ্যবহুল… কিন্ত এসব খবরের সাথে তথ্যসূত্র দিলে আরও বেশি বিশ্বাসযোগ্য হয়। শুভকামনা রইল…
তথ্যবহুল লেখা।
গতমাসের পোষ্টে আপনি এ মাসে এসে মন্তব্য করলেন।
গতমাসের পোষ্টে আপনি এ মাসে এসে মন্তব্য করলেন। তার মানে কি?
আজিম ভাই, কেউ যদি পুরনো লেখা পড়তে যেয়ে সেখানে মন্তব্য করে তবে সেটা দোষের কিছু নয়।
এই জন্য বললাম যে, এটা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে, কেন করলাম?
তথ্যটি শুনে ভাল লাগল। প্রযুক্তি ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে।
তথ্যটি শুনে ভাল লাগল। আমিও প্রযুক্তি সম্পর্কে আগ্রহী
কোনো এক সময় হবে চার্জ ছাড়াই মবাইল চলবে । প্রযুক্তি আরো দ্রুত এগিয়ে চলোক । আরও নতুন কিছু দেখবো ।
ইশার জন্য শুভ কামনা, প্রযুক্তি আরো এগিয়ে যাক
শুভ কামনা রইলো।
আপনাকে শুভেচ্ছা। এগিয়ে চলুন অবিরত . . .
চালিয়ে যান অবিরত . . . . .
তথ্য প্রযু্িক্ত কতটা এগিয়ে যাচ্ছে ভাবলেই অবাক লাগে।
দারুন খবর তো
কখন থেকে সুযোগটা পাবো?
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম ।
আমার জানা ছিলনা এই আবিষ্করের তথ্যটি।অষ্টাদশী তরুনী ইশা খারে এই ক্যাপাসিটর এর আবিস্কারের ঘটনায় চমৎকৃত হলাম।যারা মোবাইল সেল ফোনের উপর বেশী নির্ভরশীল তারা নিশ্চয় ই অনেক আনন্দিত হচ্ছেন এই আবিষ্কারের খবরে।
এই লিখা যখনকার তখন ও সম্ভবত এই ব্লগের সদস্য হইনি। দেখা যাচ্ছে আগের লেখাগুলি অনেক অভিনব।
ধন্যবাদ লেখককে।
সুখবর।সুযোগটা আমাদের দেশে পাব কিনা?
আরে ভাই এত তাড়া কিসের। এটি বাজারে আসতে দেরি আছে।
এখনো এল না
জানলাম
ভাল লাগল
অপেক্ষায় রইলাম
ইশ এমন যদি হতো
অপেক্ষায় থাকলাম ……………..
,,,,,,,,,,,,,,,,,,
আপনার জন্য থাকলো
শুভ কামনা