স্মৃতির পাতা থেকে (৯-২ )
এই লেখাটি ইতিমধ্যে 2815বার পড়া হয়েছে।
মানুষ বিপদে পরলে যা করে আমিও তাই করলাম । বিপদে পরলে মানুষ অনবরত দোয়া কালাম পড়তে থাকে , আমিও পড়তে থাকলাম । যদিও ঐ সময় আমি তেমন কোন দোয়া কালাম জানতাম না । যা জানি তার উপর ভরসা করেই যাত্রা শুরু হলো । আমার নিকট তখন কোন ঘড়ি ছিল না । তথাপি অনুমান করলাম রাত ১১/১১।৩০ টা বেজে থাকবে । বিকেল থেকে সন্ধ্যা রাত পর্যন্ত বৃষ্টি হওয়ায় ব্যাঙ প্রজাতি এমন জোরে ডাকছে যেন অলম্পিকে যাবে । প্রতিযোগীতায় তার সাথে যোগ হয়েছে ঝি ঝি পোকাড় দল । দোয়া কালাম পড়তে পড়তে আমি প্রায় মরা পুকুরের কাছা কাছি চলে এলাম । পুকুরের পশ্চিম পাশ দিয়ে যে রাস্তা ধরে আমি যাব, সেই রাস্তার ধারেই আছে একটি বড় তাল গাছ । আমাদের দেশের লোকদের ধারনা ছিল ভুতেরা সাধারনত তাল গাছ,বট গাছ,পাকৈর গাছ এবং শেওরা গাছে বাস করে।সে দিক থেকে তাল গাছ অগ্রগন্য । আমাকে আবার সেই তাল গাছের নিচ দিয়েই যেতে হবে । এলাকার লোক জনেরা মনে করে মরা পুকুর পাড়ের যত ভুত তা ঐ তাল গাছেই থাকে । কাজেই তাল গাছের কাছা কাছি এসে দোয়া কালাম পড়ার গতি একটু বেড়ে গেল । আমি তখন তাল গাছের ১০/১২ গজের মধ্যে পৌঁছে গেছি, এর মধ্যে নিশা চর পাখী পেঁচা ডেকে উঠলো । পেঁচার ডাক এমনই বিভৎস শুনা গেল যে, আমার কাছে মনে হলো কে যেন বললো,”ধরস না’
অন্যটায় বললো”ধরি” আমি মনের মধ্যে একটি ঝটকা খেয়ে থেমে গেলাম । ভাবলাম ভুত একটা নয় একাধিক । লড়ে পারা যাবে কিনা সন্দেহ আছে ।না হলে, একটায় বলে “ধরস না” আর একটায় বলে “ধরি”তখন কিন্তু আমি বিশ্বাস করে ফেলেছিলাম, একথা ভুতেই বলেছে । কাজেই তখন ভুতের চিন্তা আমার মনকে আলোড়িত করতে থাকলো । আমি দাঁড়িয়া দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকলাম, কি করে ভুতের হাত থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে বাড়ি যাওয়া যায় । এমনই যখন আমার অবস্থা তখন একটি ভুত বিড়াল রুপ ধরে আমার সামনে এসে আমাকে দেখে একটা লাফ দিয়ে সরে গেল, আমিও মনের অজানতেই একটা লাফ দিয়ে কতকটা দূরে সরে গেলাম । বিড়াল রুপী ভুত এক দৌড়ে তাল গাছের উপরে উঠে গেল । ছোট সময় থেকেই শুনে এসেছি যে, ভুতেরা এক এক সময় এক এক রুপ ধরতে পারে । আমি মনে করলাম, একটায় ধরতে বলেছে বলেই আর একটায় ধরতে এসেছিল । কিন্তু আমি সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকায় সে আপাতত বিড়ালের রুপ ধরে তাল গাছে উঠে পরবর্তী আক্রমনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে । আমি সত্যিকার অর্থেই খুব সাহসী ছিলাম । তথাপি হঠাৎ বিড়াল লাফ দিয়ে গাছে উঠায় গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠলো । আমি ভাবতে লাগলাম এইবার বুঝি আমার ঘার মটকিয়ে খাবে । কিন্তু ভয়ে ডাক চিৎকার করতে হবে এমন কোন চিন্তাই আমার মাথায় আসছিল না । আক্রমনের প্রতিরোধ কিভাবে করা যায় সেই ভাবনাই খেলে যাচ্ছিল । আমি মনে মনে সাহস সঞ্চয় করলাম । সিদ্ধান্ত নিলাম মরিই যদি শেষ লড়া লড়ে মরবো । আমি ভাবলাম , এভাবে যদি তাল গাছের নিচ দিয়ে যেতে শুরু করি, আর ভুত যদি তাল গাছ থেকে আমার উপর ঝাপিয়ে পরে তাহলে আমার পক্ষে পেরে উঠা মুশকিল হবে । তার চেয়ে আগে দেখা উচিৎ, যে ভুতটি তাল গাছের উপর বসে আছে, সে কি রুপ ধরে আমার উপর আক্রমন চালায় । আক্রমনের পদ্ধতি দেখেই প্রতিরোধের উপায় নির্ধারণ করতে হবে, এবং সেই মোতাবেক আমৃত্যু লড়ে যেতে হবে । আমি গাছের উপর ভুত রেখে নিচ দিয়ে যেতে সাহস করছিলাম না । তাই ভিজা মাটি দলা পাকিয়ে তাল গাছে ঢিল ছুড়তে থাকলাম ।কয়েকটি ঢিল ছুড়ার পরই বিড়াল রুপী ভুতটি তাল গাছ থেকে নেমে পশ্চিম দিকে দিল দৌড় । ভুত কোন দিকে যায় তা দেখার জন্য আমিও কিছু দূর গেলাম । আমি পিছু পিছু দৌড়ালাম এই ভেবে যে, কিছু দূর গিয়ে যদি সে আবার অন্য রুপ ধরে আক্রমন চালায় । আমি একটু পর থেমে তাকিয়ে দেখলাম বিড়ালটি পশ্চিম দিকের দূরবর্তী একমাত্র বাড়িটিতে গিয়ে ঢুকলো । তখন আমার মনে বিশ্বাসের সৃষ্টি হলো যে, ঐটি যথার্থই বিড়াল ছিল । না হলে দৌড়ে গিয়ে মানুষের বাড়ি ঢুকতো না । আমি মনে মনে ভাবলাম বিড়ালটি নিজের ইচ্ছে মতই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল । আমাকে দেখে ভয় পেয়ে সে গাছে উঠেছিল । ভেবেছিল আমি চলে গেলে সেও চলে যাবে । কিন্তু আমি গাছে ঢিল ছুড়ার কারণে সে আত্মরক্ষার্থে দৌড়ে গিয়ে ঐ বাড়িতে উঠেছে বিড়ালও হয়তো আমাকে ভুতই মনে করে থাকবে ।
যাক ভুত আপাতত বিড়াল প্রমান হওয়ায় মনের মধ্যে অনেকটা সাহস পেলাম । আমি সামনের দিকে হাটতে থাকলাম । হাজার হোক আমরা বাঙ্গালী । জন্মের পর থেকেই ভুতের গল্প শুনে আসছি । কাজেই ভুত বিশ্বাস করিনা মুখে এ কথা যতই বলিনা কেন, নিজের অজ্ঞাতেই হয়তো মনের কোন এক কোণে ভুতের ভয় সুপ্ত অবস্থায় আছে । বিড়ালটাকে নিজের চোখে দৌড়ে যেতে দেখলাম, তার পরও আমি যখন তাল গাছ পার হচ্ছিলাম,
তখন নিজের অজান্তেই ঘার ঘুড়িয়ে তাল গাছের দিকে তাকাতে তাকাতে গাছের নিচ দিয়ে চলে এলাম । কারণ ভয় তখনো ছিল, কি জানি যদি তাল গাছ থেকে অন্য কোন ভুত আমার উপর লাফিয়ে পরে । তাল গাছ পিছে ফেলে সামনে হাটলাম । দুই/ তিন শত গজ দূরেই ভুতের চালার পাশ দিয়ে চলে গিয়েছে একটি বাঈদ । বাঈদ হলো দুই চালার মাঝ খান দিয়ে যে নিচু ভূমি যাতে রুপা ধান লাগানো হয় এবং বৃষ্টি হলে চালার পানি এই সকল ঘুনি ও বাঈদ হয়ে নদীতে চলে যায় । চালার পানি ঘুনিতে নামে । কয়েকটি ঘুনির পানি যখন একত্রে বাঈদে নামে তখন বাঈদকে বড় নদী, কোন কোন ক্ষেত্রে সাগরের মতো দেখা যায় । আজ অতি বৃষ্টি হওয়াতে ঘুনির পানি বাঈদে নেমে বাঈদ সাদা হয়ে গিয়েছে । এক পাশ নালার মতো । সেখান দিয়ে স্রোতের বেগে পানি নামছে । চালা থেকে নেমে ৫০ গজের মতো পানিতে ডুবেনি ।তাপর একশত গজ প্রায় কোমড় পানি ।আমি যখন জেগে থাকা ক্ষেতের উপর দিয়ে হাটছিলাম, তখন পাশের ধান ক্ষেতে ছপাৎ ছপাৎ শব্দ শুনতে পেলাম । মনে হলো ধান ক্ষেতের মাঝ দিয়ে একটা কিছু হেটে আসছে । তখন আমার মনে প্রায় ৭০/ ভাগ বিশ্বাস জায়গা নিল যে, একটু আগে যে বিড়াল দৌড়ে গেল, সেটি আসলে বিড়াল নয় । আসলে সেটি ছিল ভুত । এখন অন্য রুপ ধরে আবার আসছে । ছপাৎ ছপাৎ শব্দ এসেই থেমে গেল । লোক মুখে শুনেছি, ভুতেরা মানুষদের সহজেই পানিতে চুবিয়ে মারতে পারে । পানিতে কিছুতেই তাদের সাথে পারা যায় না ।তথাপি ভুতদের গা থাকে থুথুতে ভর্তি, পিচ্ছিল । সে কারণেই কেহ সাহস করে লড়লেও তাদের সাথে পেরে উঠেছে এমন কোন ইতিহাস শুনা যায়নি । আমি ভাবতে লাগলাম যে, একটু আগে তবু শুকনা জায়গা ছিল । লড়ে দেখা যেত । কিন্তু পানিতে লড়ে পারা যাবে না । কাজেই আমি শুকনা জায়গায় দাঁড়িয়ে ভুতের আক্রমনের অপেক্ষা করতে থাকলাম । বেশ সময় কেটে গেল ।কিন্তু কিছুতেই ভুত আক্রমন করছে না, একদম চুপ মেরে গেল । আমারো বিশ্বাস দৃঢ় হতে লাগলো যে, ভুতও হয়তো আমাকে আক্রমন করার সুবিধা মতো সময়ের অপেক্ষায় আছে । তখন রাত ১২ টা পার হয়ে যায় যায় । এই গভীর রাতে জন মানব হীন প্রান্তরে
কতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা যায় । আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম । যা হবার তা হবে । আর দাঁড়িয়ে থাকবো না । তথাপি পানিতে নামার আগে একবার চেক করে নেওয়া দরকার যে ধান ক্ষেতে ছপাৎ ছপাৎ শব্দ করলো কিসে । আমি কাঁদা মাটি তুলে ধান ক্ষেতে ছুড়ে মারলাম । যেই ঢিল ছুড়েছি, অমনি একটি কুকুর ধান ক্ষেত ভেঙ্গে চুরে বেড়িয়ে দিল দৌড় । আমি আগের মতো আবার কুকুরের পিছে দৌড়াতে থাকলাম ।কুকুর জীবন বাঁচানোর জন্য আগে আগে দৌড়ায়ার আমি কুকুর আবার কোন রুপ ধারণ করে আসে তাই দেখার জন্য পিছু পিছু দৌড়াই । কিছুদূর গিয়ে আমি থেমে গেলাম । কুকুরটিও বিড়ালের মতো একই বাড়িতে গিয়ে আত্মরক্ষা করলো । আমি ভাবলাম, আবার কোন রুপ নেয় কে জানে । তার চেয়ে কুকুর আবার অন্য কিছু হয়ে ফিরে আসার আগেই আমার পানি পার হওয়া দরকার । আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব যে জায়গা দিয়ে পানি কম সেই জায়গা দিয়ে পার হয়ে এপার এলাম । পানি পার হয়ে কিছুক্ষণ দাড়িয়ে থাকলাম এবং দেখার চেষ্টা করলাম, কুকুরটি আবার অন্য রুপ ধরে আমার পিছু নেয় কিনা । পানি পার হয়ে আমার সাহস বেড়ে গেল । আমার এই জন্য সাহস বেড়ে গেল যে, শুকনো জায়গায় আমাকে মারতে আসলে অন্তত লড়ে মরতে পারবো । সামনে বেশ দীর্ঘ বন । সেই বনের মাঝ খান দিয়েই আমাকে যেতে হবে । কাজেই পিছে শত্রু রেখে তো আর সামনে যাত্রা করা যায় না । তাই কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে
পিছনে ভুত আসে কিনা একটু নিশ্চিত হয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলাম । কিন্তু পিছনে আর কিছু আসেনা দেখে বনের ভিতর দিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা হলাম । আমি হাটতে হাটতে ভাবলাম , কুকুরটি ও হয়তো গভীর রাতে একাকী যাওয়ার কারণে ভয়ে ভয়ে যাচ্ছিল । আমাকে দেখে ধান ক্ষেতের মধ্যে চুপ করে দাড়িয়েছিল ।আমি চলে এলে সেও চলে যাবে । এখন আমি যদি বিড়ালকে তাল গাছে উঠতে দেখে এবং বিড়ালের পর পুনরায় কুকুর হয়ে সামনে আসতে দেখে চি কার দিয়ে অজ্ঞান হয়ে যেতাম, তা হলে এই বিড়াল এবং কুকুর আজীবন আমার নিকট ভুত হয়ে থাকতো । আর আমি ভূত দেখেছি একথা বললে আমাদের এলাকার বাকী ৩০/ লোকও র্নিিদধায় ভূত বিশ্বাস করতো ।
ভূতের ভয়টা আসলে এক শ্রেণীর সুবিধাবাদী লোকের দ্বারা তৈরী। নির্দিষ্ট কোন এলাকায় মানুষের যাতায়াত বন্ধ করার জন্যই এই ভুতের আম্রয় নেয়া । অশিক্ষিত বাঙ্গালী সমাজ কোন কিছু যাচাই না করেই বিশাবাস করতে অব্যস্ত । আমি নিজেও কোন নির্দিষ্ট এলাকায় দু একবার ভুতের অস্তিত্ব প্রচার করতে বাধ্য হয়েছি । আমি তখন অনার্স ক্লাশে পড়ি । আমি যেখানে থাকতাম তার পাশ দিয়েই একটি নদী বয়ে গিয়েছে । শরতের শেষে , তখন বন্যার পানি নেমে গিয়েচে ্ নদীর কিনারা থেকেও পানি কয়েক ফুট নিচে নেমে গিয়েছে । ঐ সময় ভোরে ঝাকি জাল নিয়ে নদীতে চেষ্টা করলে বেশ মাছ ধরা যায় । কিন্তু সবার আগে জাল বাইতে হবে । ভোরে একজনে জাল বেয়ে গেলে পরে আর এত মাছ পাওয়া যায় না । কয়েকদিন বেশ ভাল মাছ ধরলাম । এর মধ্যে এক হিন্দু ভদ্রলোক সমস্যা হয়ে দাঁড়াল । আমি জাল নিয়ে যাই ভোর পাঁচটায়। সে যায় আমার একটু আগে , রাত তিনটা বা চারটায় । এত রাতে আমার ঘুম নষ্ট করে মাছ ধরতে ইচ্ছেও করে না তাছাড়া এত রাতে তেমন মাছও পাওয়া যায় না । শুধু শুধু কষ্ট । এত গভীর রাতে তাদেরকে মাছ ধরতে যেতে মানা করলে শুনবেনা । হিন্দু মানুষ , এত রাতে মাছ ধরতে না যেতে হুমকী দিলে লোক জনের কাছে নানা কথা বলে বেড়াবে ্ কাজেই এ সব পথে তাকে আটকাো যাবে না । তাহলে দুর্নাম হবে । কিন্তু মাছ ধরা থেকে তাকে বিরত রাখা খুব ই জরুরী হয়ে পড়লো । ফলে আর কোন কোল না পেয়ে ভুতের আশ্রয় নিতে হলো । নদীর ধারেই ছিল হিন্দুদের একটি বড় চিতা খোলা । রাত তিনটার আগেই একটি সাদা কাপড় নিয়ে চিতা খোলায় গিয়ে , সাদা কাপড়টি গায়ে জড়িয়ে একটি ঝোপের আড়ালে বনস রইলাম । রাতে যেই ঐ লোক মাছ ধরতে গিয়েছে অমনি ঝোপের আড়াল থেকে বেড়িয়ে তার আশ পাশে ঢেলা ছুড়তে লাগলাম । সে পিছন ফিরে তাকিয়ে যেই দেখলো সাদা কাপড় পড়া ভুত দাঁড়িয়ে তার পিছে , অমনি জাল ফেলে দিল এক দৌঁড় । আমিও কাপড় গুছিয়ে বাড়ি চলে এলাম । ভোর পাঁচটায় যথারীতি মাছ ধরতে গেলাম এবং নিয়মিত মাছ ধরতে থাকলাম । সকালে সে লোক সারা পাড়া ঘুরে ঘুরে ভুতের গল্প বলে বেড়াতে থাকলো । কেহ কেহ বিশ্বাস করলো , আবার কেহ কেহ বিশ্বাস করলোও না । তাতে অবশ্য আমার কোন ক্ষতিও হলো না । আমার দরকার ছিল তাকে রাত ৩ টা/ ৪টার সময় মাছ ধরা থেকে বিরত রাখা । অধিকাংশ ভুতের গল্পই এভাবে তৈরী বলে আমার বিশ্বাস ।
২,৭৪৪ বার পড়া হয়েছে
অনেক বড় লেখা ।
অনেক কথাই ভাল লাগল ।
ভাল থাকবেন
কষ্ট করে পড়েছেন বলে ধন্যবাদ । শুভ কামনা । ভাল থাকুন ।
চমত্কার রহমান ভাই পড়লাম। স্মৃতির পাতা থেকে। অনেক ভাল লাগা শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম। ভাল থাকুন।
আপনার জন্যও শুভেচ্ছা রইল । ভাল থাকুন ।
অনেক ভাল একটি লেখা পড়লাম —— শুভেচ্ছা রইল ।
আপনার ভাল লেগেছে শুনে খুশী হলাম । ভাল থাকুন ।
ভুত বলতে কিছুই নাই। মানুষই বপড় ভুত। ভাল লাগল লেখা
ভুত বলতে কিছু নেই ।ইহা একেবারে সত্য কথা । তবু নিরিবিলি কোন জায়গায় ভুতের কথা মনে হলে গা ছম ছম করে উঠে । শুভ কামনা ।
জানি না কিছু আছে কিনা।
নেই । মোটেই নেই । শুব কামনা ।
[…] of ghosts in various kinds of trees, namely Palmyra, Tamarind, and Madar. Ghosts also inhabited trees like Banyan, Sand Paper, Acacia, and Bengal Quince. The allocation of habitats in the spectral […]