Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

তাকে কোনদিন জিজ্ঞেস করা হয়নি, নারীটি ভাবে।
‘এই, তুমি আমাকে ভালবাস নাকি?’
কেটেছে বছরের পর বছর,
গ্রন্থি হতে
গ্রন্থির স্পন্দন
প্রবাহিত হয়েছে দিনের পর দিন।
তবুও মনের মধ্যে তৃষ্ণা বেড়েছে সেই প্রশ্ন শোনার।

কিন্তু তাকেও বলা হয়নি কোনদিন, যে কথার বানীতে
দিনের পর দিন মালা গেঁথেছে

কথা ছিল দু’জনে
বিয়ে করব গোপনে,
শুধু তোমার কারণে
ঘর হলনা জমিনে।
সুখ নেই জীবনে
দুঃখ নেই মরণে,
শুধু তোমার কারণে
বাচঁতে চাইনা ভুবনে।
ঘুম নেই নয়নে
পথ চলছি গোপনে,
শুধু তোমার কারণে
ঘুরি বনে বনে।
ছন্নছাড়া জীবনে
যাব আমি কোনখানে
শুধু তোমার কারণে
কাজ করি দোকানে।
তোমার আমার ব্যবধানে
তুমি সুখের সন্ধ্যানে,
শুধু তোমার কারণে
তোমাকে পাইনি জীবনে।

আমি দীর্ঘদিন যাবত একটি সমস্যায় আছি তা হলো আমার প্রোফাইলে ছবি অপলোড করতে পারছি না। কি কারণে এমনটি হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছিনা। পোষ্টের সাথে ছবি দিতে পারছি কিন্তু প্রোফাইলে কেন পারছি না? এর কোন উত্তর আমার নিকট জানা নেই।

দরজা খুলে রাস্তায় নামব বলে
রোজ রোজ সেজে গুজে নিজেকে ফকফকা করে
দরজার হাক খুলতে উদ্যোত হয়ে
এক পা দু পা করে এগোতে গেলে
হয় চেয়ার নয় টেবিল কিংবা
কোন না কোন অপঘাতে ব্যাঘাতে
আমার আর দরজা পর্যন্ত পৌছানো হয় না
বন্ধ দরজা বন্ধই থেকে যায়
আমার দরজা

উপকরণ: ইলিশ মাছ ১টা, সর্ষে বাটা ১০০ গ্রাম, পেয়াজ বাটা ১০০ গ্রাম, আদা ও রসুন বাটা ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ, সয়াবিন তেল ১৫০ গ্রাম, কাচা মরিচ ৮টা ও লবণ পরিমাণমতো।
প্রণালী: কড়াইতে তেল ঢালুন। তেল গরম হলে

বুঝিবে সে কিসে

কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

 

চিরসুখীজন ভ্রমে কি কখন

ব্যথিতবেদন বুঝিতে পারে।

কী যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে

কভূ আশীবিষে দংশেনি যারে।

যতদিন ভবে, না হবে না হবে,

তোমার অবস্থা আমার সম।

ঈষৎ হাসিবে, শুনে না শুনিবে

বুঝে না বুঝিবে, যাতনা মম।

 

কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার (১৮৩৪ – ১৯০৭) বাঙালি স্বনামধন্য

কাজের ছেলে

যোগীন্দ্রনাথ সরকার

 

‘দাদ্খানি চাল, মুসুরির ডাল, চিনি-পাতা দৈ,

দু’টা পাকা বেল, সরিষার তেল, ডিম-ভরা কৈ।’

পথে হেঁটে চলি, মনে মনে বলি, পাছে হয় ভুল;

ভুল যদি হয়, মা তবে নিশ্চয়, ছিঁড়ে দেবে চুল।

 

‘দাদ্খানি চাল, মুসুরির ডাল, চিনি-পাতা দৈ,

দু’টা পাকা বেল, সরিষার তেল, ডিম-ভরা

অপব্যয়ের ফল

কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার

 

যে জন দিবসে মনের হরষে

জ্বালায় মোমের বাতি,

আশু গৃহে তার দখিবে না আর

নিশীথে প্রদীপ ভাতি।

 

কবি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার (১৮৩৪ – ১৯০৭) বাঙালি স্বনামধন্য কবি। তাঁর ‘সদ্ভাবশতক'(১৮৬১) ও ‘মোহভোগ'(১৮৭১) একসময় ছাত্রদের নীতিশিক্ষা দেয়ার কাজে ব্যবহৃত হত।

আমি আগে অনেক
সময় এই
বিষয়ে জটিলতায়
পড়ে যেতাম যে, এই
বানানগুলোতে কী লিখব
ক্ষতিগ্রস্থ
না ক্ষতিগ্রস্ত,
অভ্যস্ত অভ্যস্থ
বিশ্বস্ত বিশ্বস্থ,
মুখস্ত মুখস্থ পদস্ত
পদস্থ কণ্ঠস্ত
কণ্ঠস্থ,… ইত্যাদি।
আমি তার সমাধান
পেয়েছিলাম
‘ভাষা শিক্ষার আসর’
বইটিতে।সে সমাধাণ
সবার জন্য উপস্থাপন
করা হল।
দেখতে হবে যেসব
শব্দের শেষ থেকে ‘স্থ’
বা ‘স্ত’ ফেলে দিলেও
পূর্ণ অর্থবোধক শব্দ
বহাল থাকে সেসব
শব্দের শেষে ‘স্থ’ হবে।
যেমন

(পূর্বে প্রকাশের পর)
সবোর্চ্চ মার্ক পেয়ে সাকিব বি.এসসি পাশ করল। কিছুক্ষণ পূর্বে রেজাল্ট বের হয়। রেজাল্ট পেয়ে সাকিব সোনিয়ার জন্য মিষ্টি নিয়ে আসে। সোনিয়াও রেজাল্টের খরব পেয়ে দ্রুত তার বাসায় চলে আসে।
পাশাপাশি নয়- সামনাসামনি দু’জনে বসে। সাকিব একটা মিষ্টি হাতে নিয়ে

go_top