Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আয়রে আয় টিয়ে

নায়ে ভরা দিয়ে

না’ নিয়ে গেল বোয়াল মাছে

তাই না দেখে ভোদড় নাচে

ওরে ভোদড় ফিরে চা

খোকার নাচন দেখে যা।

হোজা একবার তার এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে একটা হাঁড়ি চেয়ে আনলেন রান্নার জন্যে। কয়েকদিন পর ফেরত দেয়ার সময় ঐ হাঁড়িটার সাথে আরো একটা ছোট হাঁড়ি যখন দিতে গেলেন, প্রতিবেশী তো অবাক। জিজ্ঞেস করলো, হোজা, দুটো হাঁড়ি দিচ্ছো যে। হোজা বললেন,

কোথায় হারালো ঠিকানা- যে ঠিকানায়

ঝড়ঝামটার নিরাপথ রেখেছিল অবাধে

বুকের পিঠের রক্ত চুষে চুষে- ১০মাস

১০দিন গেছে কেটে- স্বজনেরা আত্মহারা

জেনে- সেই ঠিকানা থেকেই হাসি কান্নার

ঝলক মেরে কি দেখি দুনিয়া আলোকময়।

 

লম্বা পায়ে চলতে ফিরতে স্বাদের ঠিকানা

আর পায়না খুঁজে- প্রিয় অপ্রিয় চিনা জানা

মুখের

আমি বাবাকে কখনও
কাঁদতে দেখিনি।যত শোকের ও হৃদয়বিদায়কই
হোক শুধু একটু মন খারাপ
হওয়া ছাড়া।
তবে মুনাজাতে অনেক
কাঁদতে দেখেছি।
প্রতিবার যখন
বাড়ী থেকে বের হই,
মা দুচোখের অশ্রু প্রবাহ
ছাড়া বিদায়
দিয়েছে কিনা মনে পড়ে
না।খুব ছোট সময় যখন
বাড়ী থেকে বের হতাম
প্রায় ২ কিলো পথ
পাড়ি দিয়ে নৌকাঘাটে
পৌছিয়ে দিতেন আর আঁচল
দিয়ে

সাঁঝ হলো যেই ফিরল পাখি আপন আপন নীড়ে
পশ্চিমাকাশ লালচে আভায় লজ্জা-রাঙা মুখ-
নয়া-বধূর ঘোমটা খোলার সেই সে পরম সুখ
মন-পিয়াসী ঠিক তখনও আসেনি যে ফিরে!

আকাশ জুড়ে দিকে দিকে ঐ যে তারার খৈ
আলোর বানে ঝলমলিয়ে হাসছে যেন রাত
ইচ্ছে হলেই স্বপ্ন আছে ঠিক বাড়ালেই

ভালোবাসা তুমি কি?
সবাইকে ফাঁকি দিয়ে
দু’জনে চুপি চুপি কথা বলা,
নাকি!
রাত জেগে চিঠি লেখা।

ভালোবাসা তুমি কি?
বিরহের আগুনে
জ্বলে পুড়ে ছারখার হওয়া,
নাকি!
মদ খেয়ে মাতাল হওয়া।

ভালোবাসা তুমি কি?
সব বাঁধা ভেঙ্গে
চুরমার করা,
নাকি!
রক্তাক্ত দেহ নিয়ে পড়ে থাকা।

ভালোবাসা তুমি কি?
রাত জেগে
কবিতা লেখা,
নাকি!
যখন তখন সিনেমা দেখা।

ভালোবাসা তুমি কি?
আদর

‘কি’ ও ‘কী’
ব্যবহারে ব্যবধান——-
—————
—————
————— ——-
আমি অনেক সময় ভুল
করতাম হয়ত অনেকেই
করে ! যে কখন ‘কি’
অথবা ‘কী’ লিখতে হবে।
কথা না বাড়িয়ে আলোচন
করতে চাই। বন্ধুরা !
আমরা জানি, দু’টি শব্দই
মূলত প্রশ্নের জন্য
ব্যবহার হয়। তবে যে সব
প্রশ্নের উত্তর শুধু ‘হ্যাঁ’
বা ‘না’ দ্বারা দিলেই
যথেষ্ট, আর কিছু
বলতে

জুন মাসের ষোলো তারিখ, সব বাবাদের জন্য
আলগা করে দিন রেখেছি, ভাবছি না আর অন্য

এই যে দেখো ফুলের তোড়া, এই যে দামি কেক
এই দেখো না শার্ট-পাজামা, সেন্ট-লোশনের প্যাক

এই যে দেখো গেঞ্জি-রুমাল, নতুন নাগরা জুতো
এই দেখো না গামছা-লুঙ্গি, হান্ড্রেড পার্সেন্ট সুতো

এখান-সেখান ঘুরছো

ভাবছি আবারও বুঝি নালিশ! কী হয়েছে তোমাদের? তাও এত্তো রাতে।রাত তখন বারোটা।
ছেলে-মেয়ে দুটোর বাগ যুদ্বের নালিশ দিনে কয়েক বার সামলাইতে হয় ।সেই থেকেই এই ভাবনা টুকু।ওরা দুজনই মুচকি হাসলো।বল্লাম,কী ব্যাপার! মনে হলো কোনো নালিশ নয়।

দুজনেই হাসলো। হেসে উত্তর দিল, হ্যাপি

উদ্যানে নাস্তির ফুল, গৃহে মত্ত ঝড়।

আধুনিক মানুষের খন্ডিত মননে অবিরাম পিছুটানঃ
জন্ম নেয় বিকলাঙ্গ অথবা বিকৃত তন্ত্র।

সাবলীল পদক্ষেপে অভ্রান্ত পথিক শোধ করে প্রজন্মের ঋণ-
দ্বিধাগ্রস্থ আধুনিক মানুষেরা পথে তার ফেলে রাখে কলহের কাঁটা।

গৃহে তার মত্ত ঝড়-
তবু উদ্যানে নাস্তির ফুল ফুটে।

go_top