Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বর্তমানে বাংলাদেশের বৃক্ষরোপণ আন্দোলন অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যার ফলে গত ১০ বছরে বনজ, ফলজসহ প্রচুর চারা সরকারি ও বেসরকারি ভাবে লাগানো হয়েছে। তবে আমাদের আরো বৃক্ষরোপণ করা উচিত। কারণ বৃক্ষ মানুষের তথা গোটা প্রাণী সমাজের পরম বন্ধু। দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটাতে

প্রিয় লেখক বন্ধুরা

আপনাদের অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়াতে আমরা আনন্দিত। আমাদের চলন্তিকাকে আরও আকর্ষণীয় করার জন্য আমরা কিছু বিভাগ সন্নিবেশিত করেছিলাম। আশা রাখি আপনারা আপনাদের লেখার পাশাপাশি সেসব লেখাও তুলে ধরতে উদ্যোগ নিবেন। আমাদের সবার লেখার পাশাপাশি যদি তাদের লেখাও থাকে তাহলে

এক গ্রামে মেলা হচ্ছে। হাজার হাজার মানুষের শোরগোল, আওয়াজ, হইচই। মেলার এক কোনায় একটি কুয়ো ছিলো। এর চারপাশে কোনো দেয়াল ছিলো না। এক লোক মেলা দেখতে এসে আনন্দে হুঁশ হারিয়ে হঠাৎ পড়ে গেল কুয়োতে। পড়েই চিৎকার করতে লাগলো- বাঁচাও! বাঁচাও!

বঙ্গবাণী

আবদুল হাকিম

কিতাব পড়িতে যার নাহিক অভ্যাস।

সে সবে কহিল মোতে মনে হাবিলাষ।।

তে কাজে নিবেদি বাংলা করিয়া রচন।

নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন।।

আরবি ফারসি শাস্ত্রে নাই কোন রাগ।

দেশী ভাষে বুঝিতে ললাটে পুরে ভাগ।।

আরবি ফারসি হিন্দে নাই দুই মত।

যদি বা লিখয়ে আল্লা নবীর ছিফত।।

যেই

আয় আয় চাঁদ মামা

টিপ দিয়ে যা

চাঁদের কপালে চাঁদ

টিপ দিয়ে যা।

ধান ভানলে কুঁড়ো দেব

মাছ কাটলে মুড়ো দেব

কাল গাইয়ের দুধ দেব

দুধ খাবার বাটি দেব

চাঁদের কপালে চাঁদ

টিপ দিয়ে যা।

(পূর্বে প্রকাশের পর)
শীতের শেষে প্রকৃতিতে এসেছে মধু বসন্ত। চারদিকে রঙ্গের বিচিত্র সমারোহ। দক্ষিণা বাতাসে মৃদু হিল্লোল মনে জাগায় শিহরণ। গাছে গাছে আমের মুকুলসহ বিভিন্ন ফুল ফুটেছে। বাতাবী লেবুর গাছে ফুল ধরেছে। কোকিল গান গাইছে। নব পল্লবে যেন বাংলার আনাচে কানাচে

সম্প্রদানের আধারে অন্ধকার বরাবরই দেয়াল ভেঙ্গে ফেলে পায়ের নিচে মাটি হারিয়ে মাটিতেই চাপা পড়ে।এখানে আদিগন্তের এধারে অধিকরণের বাড়ি ঘর ছেড়ে কেউ বৃক্ষ হয়ে-নদী হয়ে-আকাশ হয়ে হেসে হাসাতে চাই না, তাই অপাদানের সংখ্যা এতই অগ্রগণ্য যে, তা গোট দুনিয়া ঘেঁটে ঘেঁটে

বাবা দিবসে সবাই বাবাকে নিয়ে লিখছে । আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছে নিজের বাবাকে নিয়ে কিছু বলার । আমার বাবা খুব ঠাণ্ডা প্রকৃতির মানুষ , বাবার হাতে এই বয়স পর্যন্ত আমি মাত্র একবার মার খেয়েছি । স্কুল পালিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা

বাবা তোমার কষ্টটা আমাকে আজও বিদ্ধ করে অন্তরে
ব্যাথার সাগরে হাবুডুবু খাই নিরুপায় পথ চেয়ে-
আমি পারিনী ব্যার্থ আমি তোমার স্বপ্নপূরণে
ভাবি আর অশ্রু ঝরে দু’চোখ বেয়ে বেয়ে।
এই প্রখর রোদে তুমি ছুটে চল ঝরে পড়ে ঘাম
অথচ আমি শান্তঘরে একলা বসে থাকি,
অন্তর জুড়ে কতটা

গ্রীষ্মে গরম পড়ে
হাতে পাখা চাই।
বর্ষায় বৃষ্টি পড়ে
হাতে ছাতা চাই।
শরতে আকাশ নীল
প্রকৃতি শোভা পায়।
হেমন্তে ধান আসে
কৃষকের মন ভরে।
শীতে শীত পড়ে
গরম জামা চাই।
বসন্তে ফুল ফুটে
সুবাস নিতে চাই।

go_top