Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমার প্রিয় এই ধরাতে
ওগো বাবা তুমি
তোমার মত বাবা পেয়ে
ধন্য আমার ভূমি।

তোমায় ছেঁড়ে এখন আমি
অনেক দূরে থাকি
একলা বসে হৃদয় মাঝে
তোমার ছবিই আঁকি।

তুমি কত কষ্ট কর
বোকা ছেলের লাগি
একটু খানি অসুখ হলে
রাত্রি থাক জাগি।

বাবার জন্য রইল আমার
অসীম ভালবাসা
নেক হায়াত দাও বাড়িয়ে
প্রভূর তরে

জানি বাবা তুমি ফিরে আসবেনা আর!
আর কিছুই নেই আমার হারাবার,
আমার আমিতেই তোমাকে
খুঁজে পাই বারবার।

হৃদয়জুড়ে শুধু হাহাকার
হারিয়েছি শ্রেষ্ঠ বন্ধু আমার,
বাবা দিবসে তোমায়
কী করে দিব উপহার!

জান্নাতবাসী যেন হও তুমি বাবা;
চোখের জলে দু’হাত তুলে
দরবারে বিধাতার,
এ মিনতি জানাই
প্রতি দিবসেই লক্ষবার।

বাবা, সন্তানের মাথার ওপর যার স্নেহচ্ছায়া বটবৃক্ষের মতো, সন্তানের ভালোর জন্য জীবনের প্রায় সবকিছুই নির্দ্বিধায় ত্যাগ করতে হয় তাকে, আদর-শাসন আর বিশ্বস্ততার জায়গা হলো বাবা। আর বাবার তুলনা বাবা নিজেই। বাবা শাশ্বত, চির আপন, চিরন্তন। সুযোগ এসেছে সেই বাবার প্রতি

বাবাকে নিয়ে কীভাবে যে লেখাটা শুরু করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। সত্যি বলতে কি, আমার বাবা রাগী একটা মানুষ। আমি বাবাকে ভয় পাই আবার অনেক ভালোবাসি।
বাবা কথা বলেন কম। খুব হিসেব করে কথা বলেন। চুপচাপ নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করেন।

(পূর্বে প্রকাশের পর)
হেমন্তের শিশির ঝরা দিনগুলোর ভেতর দিয়ে ঘন কুঁয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে আবির্ভাব হয়েছে শীতকাল। অন্যন্য বছরের তুলনায় এবারের শীতটা যেন একটু বেশি। হাঁড়কাপানো শীত। প্রকৃতি এখন তার সমস্ত আবরণ খুলে জীবনের চাঞ্চল্যকে অম্লান করে দিয়েছে। গাছপালা গুলো থেকে

ছন্দ দিয়ে মন ভরে যে বাক্যে হাজার দ্বন্দ
আগে পিছে যাই বা থাকুক
শেষ কথাটায় ছন্দ।

বাক্যটাকে মিলাতে হয় শেষে দিয়ে অন্ত
তা না হলে পড়তে পাঠক ভাঙবে নিজের দন্ত।

মাত্রা যদি ঠিক না থাকে ডাকবে না কেউ কবি
তাঁরচেয়ে বরং মন দিয়ে তাই আঁক বগের

 

খুব ছোটবেলা থেকেই আমি বর্ষা ভালবাসি। বলতে পারেন  আষাঢ় মাস কবে শুরু হবে তার জন্য প্রতীক্ষা করে থাকি । এই যেমন আজ আষাঢ়ের প্রথম দিন । আমি ধরেই নিয়েছি বৃষ্টি হবে । আমার কাটানো বেশীরভাগ আষাঢ়ের প্রথম দিনেই এমন হয়েছে।

“একটি বেদনা-ভরা প্রেমের কাব্য”
–অধ্যাপক কৃপাল নারায়ণ চৌধুরী

কবি শফিকুল ইসলামের ‘শ্রাবণ দিনের কাব্য’ একটি মহৎ প্রেমের কাব্য। বইটি এবারের বইমেলায় প্রকাশ করেছে আগামী প্রকাশনী। এই কাব্যের প্রতিটি কবিতায় কবির প্রেমিক হৃদয়ের গভীর অনুভুতির সার্থক প্রকাশ ঘটেছে। কবিতাগুলোর মধ্যে হৃদয়ের হাহাকার স্পষ্টই

পূবালী হাওয়ারা সবাই-আমাকে ভাবছ কি?

বৈশাখ মাসের বৈকালী কালবৈশাখী ঝড়-

চৈত্রের দুপুরে খাঁখাঁ রোদ্দু পুড়া-শসান সমুদ্রর

নাকি-হঠাত বয়ে যাওয়া এক টর্নেডোর-

না-না-না-ভাবতে পারো-ফাল্গুন চাওয়া

সুখো দ্বার ভাসে যাওয়া বাদলা ঝরা-

মন চরায় এক পুষ্পাঞ্জলির কোন ঝড়।  

 

গভীর নিশায় থাকা-রঙ্গভবন আনন্দ ক্ষণে

ভাবনা একে বারে নাই কোন রসালো

আজকে আমি বাড়ী যাব পাশে নেইত কেউ
দু’হাত দিয়ে বৃষ্টি ছোঁব, ছোঁব নদীর ঢেউ।

আমার দু’পা ভিজবে আজি যমুনা নদীর তীরে
সন্ধ্যা হলে আসব ফিরে আমার আপন নীড়ে।

আস যদি দেখতে আমায় ধলেশ্বরীর পাড়ে
টাঙ্গাইলের চমচম দিব আদর করে তাঁরে।

আসলে আমায় বন্ধু ভেবে আমার

go_top