Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বৃষ্টি পড়ে সকাল দুপুর।
বৃষ্টি পড়ে টুপটাপ
ঘরে বসে চুপচাপ।
বৃষ্টি এলে অঝোর ধারায়
পথ-ঘাট ভরে যায়।
আষাঢ় শ্রাবণ মাসে
হঠাৎ করে বৃষ্টি আসে।
বৃষ্টি পড়ে মধুর ছন্দে,
সকাল, দুপুর সন্ধ্যে।
বৃষ্টিতে ভিজে যায় গ্রাম বন্দর
এ দৃশ্য দেখতে লাগে সুন্দর।

রাতের আধারে মিলিয়ে যায় সব স্বপ্নগুলো
যত কল্পনা মনের আল্পনা যত আছে সব,
খুজে ‍দেখি আছে নাকি খানিক অংশ-
মুখরীত স্বপ্নে জাগ্রত হবে স্বপ্নদের কলরব।

সব মুছেগেছে বর্ষার জলে ঝরা বৃষ্টির ফোটায়,
শুকনো পাতার মত ঝরেগেছে স্বপ্ন হলুদ পাতার বোটায়।
কাঠালের পাতার মত ঝরেগেছে স্বপ্নগু‍লো-
তবুও আমি

‘যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো এক বরষায়…’ অথবা ‘এমন দিনে তারে বলা যায় এমন ঘনঘোর বরিষায়’ এভাবেই বাংলা সাহিত্যে বর্ষা বিভিন্ন রূপ নিয়ে উপস্থিত হয়। কখনো প্রেমের ঋতু, আবার কখনো বা বিরহের। বর্ষার রিমঝিম শব্দে কখনো আবার মনের মধ্যে

(পূর্বে প্রকাশের পর)
সাকিব তেজকুনিপাড়ায় বাসা করে থাকে। টিউশনি করে বাসা ভাড়া ও খাওয়া খরচ চালায়। কারণ তারতো বাড়ি থেকে টাকা আসার কোন পথ নেই। তবে সোনিয়াও মাঝে মাঝে তাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করে। বর্তমানে সাকিব বি.এস.সি পরীক্ষা দিয়েছে। কয়েক মাস

ও বিধি-কোন পথে চলবো আমি

চলার পথ এখন একটাই- ইচ্ছা

করলে কি সে পথতে যাওয়া যায়

ও বিধি-কোন পথে চলবো আমি-

মেঘ ভেদ করে বলে দাও না-সাত

আসমানের উপর ওয়লা-তোমার হুকু

ছাড়া বালুর এক বিন্দু উড়ে না-কোন

পথে চলবো-ও বিধি বলে দাও না।।

 

এভাবের মন উদয় হলো- কত

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিনে বঙ্গপসাগরের মাঝে অসংখ্য প্রবাল রাশি মিলে মিশে একাকার হয়ে তৈরি করেছে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিন। সাগরের সুনীল জলরাশি আর নারিকেল গাছের সারি এই দ্বীপকে দিয়েছে অপার সৌন্দর্য। প্রকৃতি দু হাত মেলে সৌন্দর্য ঢেলে দিয়েছে এখানে। বালুকাময়

গভীর রাতে ভাবছি বসে
ঐ আকাশটা নিয়ে
নিপুণভাবে সাজাল কে
চাঁদ তারকা দিয়ে ?

খুটি বিহীন আকাশটাকে দাঁড় করাল কিসে ?
ভাবনা কেমন এলোমেলো পাচ্ছিনা তাই দিশে।

কার আদেশে পূব আকাশে
সূর্য্যি মামা উঠে ?
সময় হলে কার আদেশে পশ্চিমেতে টুটে ?

হঠাত্ কেন একলা বসে ভাবছি আমি কি

১৯৩২ সালের ১৪ জুন জামালপুরে জন্ম নেয়া হাসান হাফিজুর রহমান ছিলেন আজন্ম এক কবি। পেশাগত জীবনে সাংবাদিক।  ১৯৫৪-৫৫ সারে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সংসদের সাহিত্য সম্পাদক। তারপর সওগাত, ইত্তেহাদ, সমকাল সহ বিভিন্ন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন।

 

১৯৬৭ সালে রেডিও পাকিস্তানে রবীন্দ্র সঙ্গীত

তোতা মিয়া গভীর রাতে বসে ভাবে
লিখবে একটি ছড়া,
অনেক ভেবেও যখন পাইনা ছন্দ
তখন মেজাজটা হয় চড়া।

শত চেষ্টায় যখন পারেনি
মেলাতে কোন ছন্দ,
তখন ছড়া লিখার আশা
করে দিল বন্ধ।

এবার তোতা মিয়া ভাবল,
শিল্পী হয়ে গাইবে গান,
সা-রে-গা-মা বলে
দিলো গানে টান।

আবুল তাবুল গাইছে গান
নেই কোন তাল,
গানের নেশায়

‘‘মানুষের জীবন কিছু সুন্দর সম্পর্কের জটিল বন্ধনে আবদ্ধ। সম্পর্কগুলো পাখির মত। আমি বলি, সুখ-পাখি। স্বার্থের সামান্য টানাপড়েনে, নিজেদের সামান্য ভুলে, একটু অবহেলায় সম্পর্কের সেই সুখ পাখি মরে যায়।
আমরা কিন্তু সেই সুখ-পাখিগুলোর মরদেহ ফেলে দিতে পারিনা। আজীবন সেই মৃত সম্পর্কগুলোর শবদেহ

go_top