Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

‘ফতওয়া ফিক্‌হ হাদীস’

নির্দেশা : মুফতী ফজলুল হক আমিনী
গ্রন্থনা : মাওলানা আবুল ফাতাহ মুহা. ইয়াহইয়া
সহোযোগিতায় : মুফতী তৈয়্যেব হোসাইন বইটি আজ বুকশেলফ থেকে বের করে মা হাতে দিয়ে বললেন, ‘তোমার বইটা দিয়ে গেছে’। ডাকপিয়ন যেদিন বইটা বাড়ী পৌছে দেয় সেদিন ছিল

 

আমি তার হৃৎকম্পের শব্দ শুনি

যখন গভীর রাত মেশে গিয়ে পদ্মার বুকে

ঢেউহীন নদী , পালতোলা নৌকার শব্দ

আমি সেই থেমে যাওয়া নদীর বুকে কান পেতে

তার হৃৎকম্পের শব্দ শুনি।

তার হৃৎকম্পের শব্দে আমি পাশ ফিরি

যেন সব ঘুম ছুটে যায় চোখ থেকে

বড় বেশি জোরে –

মাননীয় সম্পাদ সাহেব,
জুন মাসের সেরা প্রদায়কের মধ্যে আমাকে পুরষ্কৃত করায় আপনাকে ধন্যবাদ। পুরষ্কার পাওয়া বা বিজয়ী হওয়ার উদ্দেশ্য আমার নেই। আমার উদ্দেশ্য সাহিত্য চর্চা করা। সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে যদি আমাকে কেউ পুরষ্কৃত করে তা আমি সাদরে গ্রহণ করি। যেহেতু

বেলা দেড়টা। সূর্য কাঁৎ হতে চলছে পশ্চিমে। একটু আগে সবুজ ঢাকা থেকে ফিরেছে। বাড়ি ফিরেই সর্বপ্রথম বাবার রুমে ঢুকেছে। গ্রাম অঞ্চলের আট দশটি বাড়ির মতই সবুজদের বাড়ি। বিভিন্ন গাছপালায় ঘেরা বিশাল এক বাড়ি। পুকুর সংলগ্ন বাড়ির পশ্টিমের গোয়াল ঘরটি ব্যতিত

॥২॥

একদিন আমার খালাত ভাই (ঘনিষ্ঠ বন্ধুও বটে) চেঙ্গিস আর আমি মহোছেন আউলিয়া জিয়ারতে যাচ্ছি। বয়সটা আমার আনুমানিক পনের কি বা ষোল। চেঙ্গিসের আরেকটু বেশি–আঠার-ঊনিশ। তবে তার জেনিউইন্‌‌ নাম চেঙ্গিস নয় ‘আইয়ুব খাঁন’। আমরা বন্ধুরা মিলে আমাদের দুষ্টবুদ্ধিতে তার নাম আবিষ্কার

আমি কখনো তাঁকে
একজন রক্ত-মাংসের মানুষ রূপেই জানি
আর মানুষ মনে করেই ভালবাসি

আবার কখনো তাঁর মাঝে
তোমার রূপ দেখি
তোমার অনন্ত রূপের ধারা-স্রোত
প্রবাহিত হয় তাঁর সর্বাঙ্গে
আর তখন আমি তাঁকে
তোমাকে মনে করেই ভালবাসি
আবার কখনো আমি
মোটেই তাঁকে দেখতে পাই না
আমার দৃশ্যপট থেকে
তাঁর অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যায়
তাঁর

প্রিয় লেখক বন্ধুরা

আপনাদের ভালবাসাতে আমরা ধন্য। আমাদের চলন্তিকাকে আরও প্রানবন্ত করার জন্য আমরা আমাদের কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছি। আশা রাখি আপনাদের সেটা ভাল লাগবে। জানিয়ে রাখি জুলাই মাস থেকে প্রথম পাতাতে একই লেখকের/ প্রদায়কের একাধিক লেখা থাকতে পারবে না।

পয়েন্ট বণ্টন

ঘরের কোণে নেংটি ইঁদুর

বই-খাতা সব খাচ্ছিল

ঘুরে-ফিরে এদিক-সেদিক

কী যে মজা পাচ্ছিল।

লেজ উঁচিয়ে বিড়ালছানা

ওসব কিছু দেখছিল

ইতিল-বিতিল তিনটা লাফে

নেংটিকে সে ধরছিল।

নেংটি ইঁদুর ধরা খেয়ে

চোখের জলে ভাসছিল

ওসব দেখে কুকুরছানা

খিলখিলিয়ে হাসছিল।

জুন মাসের সেরা তিন প্রদায়ক হলেন –

আজিম হোসেন আকাশ (2280)

আমির হোসেন (2055)

রফিক আল জায়েদ (705)

মুহাম্মদ আনোয়ারুল হক খান (1292) সহ-সম্পাদক থাকায় তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।

আসুন আমরা সবাই তাদের অভিনন্দন জানাই।

সেরা তিনজনকে তাদের মোবাইল নাম্বার mahkbd@gmail.com এ মেইল করার জন্য

আমাদের গ্রাম

বন্দে আলী মিয়া

 

আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর,

থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷

পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই,

এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷

আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান,

আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷

মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি,

চাঁদের

go_top