মাননীয় সম্পাদ সাহেব,
জুন মাসের সেরা প্রদায়কের মধ্যে আমাকে পুরষ্কৃত করায় আপনাকে ধন্যবাদ। পুরষ্কার পাওয়া বা বিজয়ী হওয়ার উদ্দেশ্য আমার নেই। আমার উদ্দেশ্য সাহিত্য চর্চা করা। সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে যদি আমাকে কেউ পুরষ্কৃত করে তা আমি সাদরে গ্রহণ করি। যেহেতু
বেলা দেড়টা। সূর্য কাঁৎ হতে চলছে পশ্চিমে। একটু আগে সবুজ ঢাকা থেকে ফিরেছে। বাড়ি ফিরেই সর্বপ্রথম বাবার রুমে ঢুকেছে। গ্রাম অঞ্চলের আট দশটি বাড়ির মতই সবুজদের বাড়ি। বিভিন্ন গাছপালায় ঘেরা বিশাল এক বাড়ি। পুকুর সংলগ্ন বাড়ির পশ্টিমের গোয়াল ঘরটি ব্যতিত
একদিন আমার খালাত ভাই (ঘনিষ্ঠ বন্ধুও বটে) চেঙ্গিস আর আমি মহোছেন আউলিয়া জিয়ারতে যাচ্ছি। বয়সটা আমার আনুমানিক পনের কি বা ষোল। চেঙ্গিসের আরেকটু বেশি–আঠার-ঊনিশ। তবে তার জেনিউইন্ নাম চেঙ্গিস নয় ‘আইয়ুব খাঁন’। আমরা বন্ধুরা মিলে আমাদের দুষ্টবুদ্ধিতে তার নাম আবিষ্কার
আমি কখনো তাঁকে
একজন রক্ত-মাংসের মানুষ রূপেই জানি
আর মানুষ মনে করেই ভালবাসি
আবার কখনো তাঁর মাঝে
তোমার রূপ দেখি
তোমার অনন্ত রূপের ধারা-স্রোত
প্রবাহিত হয় তাঁর সর্বাঙ্গে
আর তখন আমি তাঁকে
তোমাকে মনে করেই ভালবাসি
আবার কখনো আমি
মোটেই তাঁকে দেখতে পাই না
আমার দৃশ্যপট থেকে
তাঁর অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যায়
তাঁর
আপনাদের ভালবাসাতে আমরা ধন্য। আমাদের চলন্তিকাকে আরও প্রানবন্ত করার জন্য আমরা আমাদের কিছু ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছি। আশা রাখি আপনাদের সেটা ভাল লাগবে। জানিয়ে রাখি জুলাই মাস থেকে প্রথম পাতাতে একই লেখকের/ প্রদায়কের একাধিক লেখা থাকতে পারবে না।