Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

এক বনে ছিল এক শিয়াল। তার কেন জানি ইচ্ছা হলো সে রাজা হবে। তাই সে ভাবতে থাকে কিভাবে বনের রাজা হওয়া যায়।
শিয়ালের আছে এক বউ। সে বলল, বউ আমার রাজা হওয়ার খুব ইচ্ছে। বল তো আমি এই বনের রাজা হতে

========—-======

অপরূপ সুন্দর এই ধরণী বুকে

কি নিয়ামত দিয়েছো বিধি?

শেষপ্রহরে ছিহেরি সন্ধ্যার লগ্নে

ইফতারি-বছর ঘুরে কি অবগতি।

তার ছুঁয়ায় আকাশ হয় উজ্জ্বল

বাতাস বয়-নদীর স্রোতে কলকল

পাখির কি কলরব?কণ্ঠে ভরা গান।

সবি যে তোমার হুকুম ছাড়া হয়না

ইফতারি খাওয়ার সুজন-সংযমের মাস

রমজান,তার শিক্ষা নিয়ে চলতে হয়

১১টি মাস-রোযা ফুরালে-একটি

কাঠ ফাঁটা রোদ কিংবা ভীষণ বৃষ্টির তোপেও
এগিয়ে চলতে চায় কফিলউদ্দিনরা
বেঁচে থাকার অদম্য বাসনায় ভোর দেখে নিয়ত
শিশির মাড়িয়ে এগিয়ে চলে সম্ভাবনার দিকে।

একদিন এমন ইচ্ছে করে তাদের
পৃথিবীটা হঠাৎ হাতের মুঠোয় এনে
স্বজোড়ে চিৎকার করে জানিয়ে দিতে
‘কেন আমরা কেবলই কাফিলউদ্দিন-
পাথরের স্পর্শে তোমরা শুধুই পাথর!
যার

স্রষ্টার সৃষ্টি মানব সন্তানকে উন্নততর মানুষে পরিণত করে শিক্ষা। আর বাস্তব সম্মত শিক্ষার মাধ্যমে মানুষ অর্জন করে অভিজ্ঞতা। আমরা আমাদের সংসার এমনকি সমাজের চারপাশের মানুষজনের প্রতি লক্ষ্য করলে দেখতে পাই তারা অনেক সময় কোনো কোনো সংখ্যার প্রতি বিশেষ দুর্বলতা এবং

রুদ্র মোহাম্মদ ইদ্রিস

যখন সপ্তর্ষিমন্ডলের দিকে তাকাই
মনে হয় সেখানেও তুমি –
সগর্বে হাটছ সুলতার হাত ধরে
দ্রাঘিমার আরো উপরে-

যে হাত ছুঁয়েছে সুলতার মুখ – গ্রীবা
সে হাত স্পর্শ করেছে হিমাদ্রী।

দিনে দিনে তোমার র্কীতিস্তম্ভ
জমে উঠেছে অন্তহীন বিস্ময় নিয়ে
জ্যোতিষ্কের কক্ষপথে – তুমি অমর পথের যাত্রী।

এক সবুজ

আমি এক সুখের বেপারী

সুযোগ পেলেই সুখ বেচাকেনা করি

ভেবো না তাই আমি সুখি

অনবরত হাবিয়া দোযখে পুড়ি ।

 

হাত পেতে ছিলাম জোনাকীর দ্বারে

এক মুঠো আলোর তরে, আশা ছিল দিবে

জোনাকী সেও বড় অনুদার

উপস্থিতি পেয়ে টের, জ্বলে আর নিভে ।

 

আমার এক দিকে দুঃখের চিতা

অন্য দিকে

কেউ যদি চলে যায় হৃদয় করে শুন্ন্য । সে একসাথে অনেক গুলো কাজ করে । যেমন
একটা জায়গায় যদি আগুন লাগে ,প্রথমে কিছুক্ষণ আগুনে লেলিহান শিখা দেখা যায়
তারপর আগুন শেষ হলে উড়তে থাকে ধুয়া
অতঃপর ধুয়া উড়ে চলে গেলে থাকে কেবল চাই
অতঃপর

॥ কামালের সৎ মা ॥

আবদুল করিমের নতুন স্ত্রী সানিয়ারও কিছু গুণ আছে। তারপরও তিনি খালেক মাতবরের মেয়ে। একেবারে বাপের মতো না হলেও, বাপের কিছটাু মিল তো থাকবেই তাঁর স্বভাব-চরিত্রে। তিনি বাপের মুখে আবদুল করিমের সাজানো সংসারের কথা শুনেই

ছোটবেলায় বই পড়ার অভ্যাস ছিল না। ক্লাস থ্রি অথবা ফোরে বৃষ্টি নামধারী এক বালিকা রবীন্দ্রনাথের গীতাঞ্জলী বই উপহার হিসেবে দিয়েছিল। সে বই আর পড়া হয় নি। বাবা মা এই বই বাসার পুরনো কাগজপত্রের সাথে কেজিদরে বিক্রি করে দিয়েছিল। তাদের কথা

ছোট বেলায় মাঠে যখন গোল্লাছুট খেলতাম । তখন মাঠের পাশের তালগাছে ,বাবুই পাখিদের যত্নের নীড় গড়তে দেখতাম । একটা একটা সুতার মতো অঙ্গে ধীরে ধীরে কি শিল্পময় সংসার গড়ে উঠে । তারপর কোন একদিন বিশাল ঝড়ে তালগাছ মাটিতে পড়ে যায়।

একটা

go_top