Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

সূর্যের বুকে       তারার আঘাতে
মহাভারতের        গঙ্গার পুবেতে
জন্ম নেয়া
আমি বঙ্গবীর
আমি শতাব্দীর
আমি সহস্রাব্দের
লক্ষ বছরের অধীর।

আমি দ্রাবিড়ের সাথে করেছি যুদ্ধ
আমি বাঙ্গালী
আমি বঙ্গের।
আর্যরা এসে আমার ভয়েতে
শরনাপন্ন ব্রহ্মার পায়েতে
সভা ডাকে ইন্দ্রের।

আসে ব্রহ্মার বর,
আসে অবতারের পর অবতার।
আমি লোকায়ত রাজা মহারাজা পরমেশ্বর।
আমি চার্বাক, আমি নিজেরেই

এই বাসে আজ তেমন ভিড় নেই । অবশ্য তার কারণ আছে। আজ শুক্রবার । অফিস দিন বাদে এই দিনেই একটু বাসে চড়ে আরাম পাওয়া যায়। অন্য যে কোন দিন হলে মেঘনা এত সহজে উঠতে পারতো না । কারন ভিড় মেঘনার

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন:
স্ত্রী: হ্যাগো, আমি মারা গেলে তুমি কী করবে?
স্বামী: আমি পাগল হয়ে যাবো।
স্ত্রী: মিথ্যা কথা। তুমি আবার বিয়ে করবে।
স্বামী: পাগলে কী না করে?

দুই বান্ধবীর মাঝে কথোপকথন হচ্ছে। তখন এক বান্ধবী আরেক বান্ধবীকে বলছে …..
১ম বান্ধবী : আমার প্রেমিক যখন ভালবাসার কথা বলে তখন এক কান দিয়ে শুনি আর এক কান দিয়ে বার করে দিই। তুই কি করিস?

২য় বান্ধবী : আমি সেটা পারি

পর্ব-১৩
এখনো সূর্য উঠে নি। মজনু আসাদ মাস্টারের বাড়ির আঙ্গিনায় দাড়িয়ে আছে। আসাদ বাথরুম থেকে বের হয়ে মজনুকে দেখে সামান্য চমকাল এই ভেবে, এত ভোরে মজনুর আগমন কেন ? কোনো অঘটন ঘটে নি তো ?
কাছে গিয়ে জিজ্ঞাস করল, এত ভোরে কী

তোমরা জানো?  ভাবতে পার হায়নাদের কথা,
ইতিহাসের বুকে কালো অধ্যায় রচনার মাঝে-
বাংলার সবুজ বুকে সেই জাগানো ব্যথা।
অনন্তকাল অনন্ত পথ রক্তের সংগ্রামে সেই স্বাধীনতা,
তোমরা জান? ভাবতে পার হায়নাদের কথা।
রাতের আঁধারে নিরস্ত্র নি‍রীহ মানুষের উপর আক্রমন,
তোমরা ভাবতে পার; কেমন ছিল সে সময়ের প্রতিটি

দাদার বয়েস হবে পাঁচ কুড়ি ছয়
তা বলেদাদাভাই গুটি শুটি নয়
খায়-দায় চলে ফিরে ফুরফুরে ভাব
দেখে শুনে মনে হয় ইংরেজ সাব।

ছোটোদের বই নিয়ে মন দেয় পাঠে
নাতি পুতি খুতি নিয়ে খেলেন মাঠে
বুড়ো দাদা শিশু হয়ে দুষ্টুমি করে
ফূর্তির বান ছোটে দাদার ঘরে।

দেশজুড়ে আত্নীয় হাজারে

চলমান ফিলিং স্টেশনগুলো থেকে জ্বালানী পুরে
এলোকেশী ঝড়ের বেগে।
শত আশা বন্ধনাকে থেতলে দিয়ে
পথ হাটে দূর পাল্লার কোচ।
আর সারাদিন
পাথরের বোঝা ঘাড়ে চেপে
বসতির নর্দমা-কাদাজলের সাথে লড়ে
পায়ের সাদা সাদা ঘায়ে ফটাস লাগিয়ে
কয়েকজন কফিলউদ্দিন জিজ্ঞাস করে-
এখানে কবে ফুটবে সবুজ ডাটায় পদ্মফুল?
পথের সব ঝোপঝাড় ডিঙ্গিয়ে আমরাওতো
চলে

সৌন্দর্য ধরা দেয়  না
কারো কাছে  পুরোপুরি।
হাতছানি দেয় সে বারবার,
এসে আসন পাতে চোখের পাতায়।
শান্ত-মিষ্ট ঘুম হয়ে স্বপ্ন গড়ে;
ভাসায় আনন্দের দূর অজানায়।

মৃত্যু অন্ধকার
জন্ম মুহূর্তও থাকে না স্মৃতিতে,
মাঝখানে তাই সৌন্দর্য আসে বারবার
বাঁধনে বাঁধিতে আর ভালবাসাতে।

জন্ম-মৃত্যু,
বাঁধে বাঁধনে তবুও,
বুঝা

ফেলে আসা স্রোত (এক)

শীত কাল ছিল আরেক মজার দিন । দাদীর হাতে  তখন নানা রকম পিঠার  মেলা। ভাপা পিঠা , পাটিসাপটা পিঠা , চিতই পিঠা আরো কত রকমের পিঠা ছিল। রাতের ভাত খাওয়ার পর দাদী ও আশেপাশের আত্মিয় মহিলারা মিলে

go_top