Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

হুমায়ূন আহমেদ এবং কাজী আনোয়ার হোসেন- দুজনের মাঝে মিল হলো- দুজনেই খুব সহজ সরল ভাষায় লিখেন। দুজনেই সিরিজ উপন্যাস লিখে সফলতা পেয়েছেন, নিজস্ব পাঠক গড়ে তুলেছেন। তবে কাজী আনোয়ার হোসেনের পরিচয় অন্যখানে, তিনি শুধু উপন্যাসিকই নন, একজন সফল অনুবাদক ও

মেয়ে প্রেমে পড়েছে বলে
মা রাগ, বাবা বেজায় অখুশি;
মেয়ে ভীত পায়ে দাঁড়ায় গিয়ে জানালার পাশে
কখন সে এসে দাঁড়ায় বাড়ির পাশে হাস্নাহেনার তলায়।
অথবা ক্লাশরুম হতে অদূরে যেখানে আছে বৃদ্ধ করই গাছটি
সেখানে ছুটে যায় মন দেখে সে তাকিয়ে গাছের বাজপাখির বাসায়।
বাবা মাকে

 

প্রায় পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা হয়ে গেল নীলার বাসার সামনের রাস্তায় অস্থির ভাবে হাঁটাহাঁটি করছে প্রান্ত।মাঝে মাঝে কোনাকোনি দূরে অবস্থিত চায়ের দোকানে বসে চা খেয়ে নিচ্ছে আর বাড়ির সামনে থাকা লাম্প পোস্টের সাথে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে বাড়ির জানালা গুলো দিয়ে

ঐ দেখ চাঁদ-
আকাশের গায়ে আছে হেলে,
ঝিঁকি মিঁকি নদীর জল
মাছ ধরছে কোন এক অচেনা জেলে ।

তুমি আমি এখানেই আসি রোজ
গভীর ভালবাসার টানে,
মনের কথা করি বলা-বলি
যেন কেউ না জানে ।

হাতে রেখে হাত
চোখে রেখে চোখ
এভাবেই হয় কথা যতো,
তোমায় দেখে সব
হয়ে যায় নীরব
শুকিয়ে এলো

বেখেয়ালি যুবকেরা তাদের হলুদ পাঞ্জাবীটা খুব যত্ন করে রাখে। শুভ্রর ছায়ার যুবকেরা চশমাটা খুব আলতো করে মোছে। রূপারা তাদের নীল শাড়িটা প্রায়ই ছুঁয়ে দেখে। মিসির আলীরা খুব মন দিয়ে আশে পাশে খেয়াল করে। এই হিমু শুভ্র রূপা জরি মিসিরআলীরা বেঁচে

১৯ শে জুলাই, বাংলাদেশ ও বাঙালি জীবন তথা বাঙালি সাহিত্য সংস্কৃতিতে এক কালো দিন । ঐদিন আমরা হারিয়েছি আমাদের সবার প্রিয় কথা সাহিত্যিক ও নির্মাতা হুমায়ুন আহমেদ কে । মরণ ব্যধি ক্যান্সারের সঙ্গে দীর্ঘ আট মাস লড়াই করার পর ঐদিন(১৯শে

আমার দাদী যাকে আমার প্রায় আট নয় বছর বয়সে হারিয়েছি । সেই আমার দাদীর কাছেই বড় হয়েছি ছয় বছর বয়স পর্যন্ত । কারন আমার বয়স যখন দশ মাস তখন জন্ম নেয় আমার ছোট ভাই । আমার মায়ের পক্ষে দুই সন্তানকে

১. বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
২. ঠান্ডা পানি দিয়ে ওষুধ খাবেন না।
৩. বিকাল ৫টার পর ভারি খাবার খাবেন না (দুপুরের)।
৪. পানি সকালে বেশী পান করুন রাতে তুলনামূলক কম।
৫. ঘুমের উপযুক্ত সময় রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত।
৬. ওষুধ খাবার সঙ্গে

মিসির আলী বিজ্ঞানী
বাপরে ব্যাটা কী জ্ঞানী!
গপ্পো ফাঁদে আষাঢ়ে
বাহ কী দারুন খাসা রে!

সাইকোলজি প্যারাতে
পারত ভাল পড়াতে।
বাসত ভালো আলস্য
খুঁজত জীবন রহস্য।

বলত কথা যুক্তিতে
আপ্লুত হই ভক্তিতে।

‘তোমার নাম নীল?’
এই নিয়ে তিনবার তিনি এই প্রশ্ন করলেন। কোন একটা কাজ নিয়ে খুব ব্যস্ত এরকম একটা ভাব। তার ভিতরে যেন অনেক কষ্টে আমার নাম জিজ্ঞেস করার সময় বের করছেন।
‘জী স্যার। আকাশের রঙে নাম। বাংলায় নীল, ইংরেজিতে ‘ব্লু’। আরবীতে কি জানি

go_top