Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন শাকুর মজিদ। সেখান থেকে এটি তুলে ধরা হল।

 

বিশাল কুশনে আধশোয়া শাকুর মজিদ বললেন, ১৯৮৬ সালে ‘দিশা’ হুমায়ূন আহমেদের একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে। এটিই পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম সাক্ষাৎকার। এখন কিভাবে লেখাটা পাওয়া যায় সেই এতদিনকার

পর্ব-১১
কাঁঠাল বাগান । হামিদ খাঁ হেটে চলছেন আগে আগে আর কুদ্দুস পেছনে পেছনে । কাঁঠাল গাছুগুলোর দিকে তাকাতেই হামিদ খাঁ-র মন ভরে যায় । এই বাগানটি করতে তাকে কম কাঠ খড় পোড়াতে হয় নি । এটা ছিল যতিন গাড়ো বলে

নদীর পার ঘেঁষে কাশবন।আর সেই কাশবনের বুক চিরে চলে গেছে একটা মেঠোপথ।জায়গা খুব সুন্দর।বিকেল বেলা জায়গাটা আরও বেশি সুন্দর লাগে।সেই জন্যই মনে হয় বিকেল বেলা অবসর কাটাতে কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকারা একান্তে কিছু সময় কাটাতে এখানে ভিড় করে।নদীর তীরের মৃদু ঠাণ্ডা বাতাস

বৃষ্টি এলেই নদীর বুকে ইলিশ ধরা নাও;
বৃষ্টি এলেই ভর দুপুরে ডিম খিচুড়ি খাও।
বৃষ্টি এলেই দস্যি ছেলের ভিজতে যাওয়ার ধুম;
বৃষ্টি এলেই টিনের চালে ছন্দ সুখের ঘুম।

বৃষ্টি এলেই ধল পুকুরে ধরতে যাওয়া কৈ;
বৃষ্টি এলেই গপপো শোনা পড়তে মানা বই।
বৃষ্টি এলেই বাগ-বাগিচায় বন্য

নারি হয়ে নাড়ির বাঁধনে নারী রূপে
আটকে রাখলে পৃথিবীকে
তিন জীবনে তাইতো খুঁজে পেলাম
মা, স্ত্রী আর মেয়েকে।।

সুমন অমৃত খাচ্ছে। সে অমৃত খুব পছন্দ করে। অমৃতের প্যাকেট তার পকেটে। অমৃতের গায়ে লেখা ‘GOLD LEAF’। নিচে সতর্কবাণী লেখা আছে। ধূমপানের কারণে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হয়। তার সমস্যা হচ্ছে না। নাক দিয়ে ইজিলি ধোঁয়া বেরুচ্ছে। কোন সমস্যা হচ্ছে না।

॥ শাহীনদের পরিবার ॥

শাহীনের বাবা রিদওয়ান সাহেব আধুনিক শিক্ষিত মানুষ। পেশায় প্রভাষক। ধার্মিক পরিবারের সন্তান। ধার্মিক সৎ পিতা-মাতার প্রভাব পড়েছে তাঁর জীবনাচরণে। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি নামায-রোযাসহ ইসলামী জীবনাচরণে অভ্যস্ত। স্ত্রী বেগম রিদওয়ানও আধুনিক শিক্ষিতা। তিনিও ধর্ম-কর্মে অভ্যস্ত। তাঁদের দু’ছেলে,

আচ্ছা কইনতো দেখি কাঁচা আম না, নেংরা আম না, পাঁকা আম না, এমন কি হারমোনিয়াম ও না।
এটা কোন আম?

[বি:দ্র: সঠিক উত্তরটি আগামীকাল জানানো হবে।]

ব্লগে নতুন লিখছিতো তাই শুরো করব কিভাবে বুঝতে পারছি না। আজ না হয় আমার আগমনী পোষ্ট থাক। পরবর্তীতে আমি রুচিশীল লেখা পোষ্ট করব। আমার স্ট্যাটাস মার্কা পোষ্ট ব্লগে পাবলিশ হবে কিনা জানিনা। তবুও সাহস করে লিখে ফেললাম।

আমার পোষ্ট পড়ার জন্য

জীবন তরী ছেড়ে দিলাম সুখেরি তালাসে
তরী আমার ভিড়ল গিয়ে দুঃখেরি দেশে,
সুখের সাথে পাঞ্জা তাই দুঃখের সাথে দোস্তি
দুঃখ আবার কেঁড়ে নিলো এই জীবনের স্বস্তি I

জীবন নদীতে খরা নেমেছে শুকিয়ে গেছে জল
আলোর পিছে ঘুরতে ঘুরতে অন্ধকারেই তল,
পথের মাঝে পথ হারিয়ে করে গেছি

go_top