দুই বন্ধু হোটেলে নাস্তা করতে গেলে রেস্টুরেন্ট এক বয়কে বলে আমাদের দুটি ডিম দাও। ডিম খাওয়ার সময় এক বন্ধু দেখতে পেলে ডিমের দামও দিতে হবে ও বাচ্চার দামও দিতে হবে।
চৈত্র মাসের মিত্র হাওয়া
বৈকেলেরি গায়
পথের ধারে দাড়িয়ে ছিলুম
এমনি কোনো বায়,
হঠাৎ দেখি উজান হতে
মাটির একখান কলসী কাধে
নীল শাড়ীতে ঢেউ তুলে
আসছে কেউ হেলদোলে
নুপুর বাঁধা পায়
নুপরের ঐ রিমিঝিমি
বাতাসের ঐ পাগলামি
মনটা উড়ে যায় |
আমায় দেখে লাজুক চোখে
ঘোমটা দিয়ে মুখটা ঢেকে
দ্রুত চলে যায়
আমি কাজল হয়ে
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই কবি;
প্রতিটি ভাললাগা কবিতা,
প্রতিটি স্বপ্ন কবিতা,
সুখ, খন্ড খন্ড ব্যাথা,
পুরো জীবনই কবিতা
যেন প্রতিটি মনের আকাশে সবিতা।
প্রতিটি মানুষ যেমন প্রেমে পড়ে,
অথবা জড়িয়ে পড়ে সৌন্দর্যের বন্ধনে,
তেমনি কবিতাও লেখে,
অথবা মনের অজান্তেই উচ্চারিত হয়
ছন্দবদ্ধ বানী।
যেন সদা ঘ্রানের আবেশে জড়ানো ফুলদানী।
যেন
আমার বাংলাদেশ
সোনার মাটিতে সোনার সন্তান
সকাল দুপুর আর রাত,
বুকে তুলে তাকে চেপে
কন্ঠে, আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি।
পথের ধূলা কপালে মেখে
ভাবি সোনার প্রদ্বীপ লতাপাতার মতো
মাথার উপর আলোক রাশি,
সেই আমার দেশের মাটি
শ্রেষ্ঠ সবার প্রাণের দাবি।
রূপসী এই বাংলাদেশের
রূপ দেখে হই মুগ্ধ,
বাতাসে দোলে মাঠের ফসল
সবুজের
বর্ষারা যখন রাজপথে রোদ্র মেঘে খেলা করে, তখন
সূর্যদের তিলোত্তমা বাড়ীগুলো অহংকারে মাথা উঁচিয়ে খিলখিলিয়ে হাসে।
সেই হাসির নিঃশব্দ চাবুক বর্ষাদের বেঁচে থাকার বিশ্বাসকে লুণ্ঠিত করে।
বর্ষারা যখন পুকুর ঘাটে গোসলে মত্ত, তখন
সুর্যদের তিলোত্তমা শাওয়ারের শব্দ ভেন্টিলেটারের আলো
বেয়ে ওদের সেই মত্ততাকে উন্মমত্ততার আবরণে