Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

পাল্কী চলে!

পাল্কী চলে!

গগন-তলে

আগুন জ্বলে!

স্তব্ধ গাঁয়ে

আদুল গায়ে

যাচ্ছে কারা

রৌদ্রে সারা

ময়রামুদি

চক্ষু মুদি’

পাটায় ব’সে

ঢুলছে ক’ষে।

দুধের চাঁছি

শুষছে মাছি,

উড়ছে কতক

ভনভনিয়ে।

আসছে কা’রা

হন্ হনিয়ে?

হাটের শেষে

রুক্ষ বেশে

ঠিক দু’পুরে

ধায় হাটুরে!

 

কুকুর গুলো

শুঁকছে ধূলো,

ধুঁকছে কেহ

ক্লান্ত দেহ।

 

গঙ্গা ফড়িং

লাফিয়ে চলে;

বাঁধের দিকে

সূর্য্য ঢলে।

 

পাল্কী চলে রে,

অঙ্গ টলেরে!

আর দেরি কত?

আর কত দূর?

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (জন্ম: ফেব্রুয়ারি ১১, ১৮৮২

হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে  ইমদাদুল হক মিলনের একটি লেখা আছে, নাম – হুমায়ূন আহমেদ এবং হুমায়ূন আহমেদ। লেখাটিতে হুমায়ুন আহমেদ এর সাক্ষাৎকার এর সাথে সাথে বেশ কিছু মজাদার হাসি তামাশাও চলে এসেছে যাতে হুমায়ুন আহমেদের চির হাস্যমুখর প্রানবন্ত অনুভুতিও ফুটে উঠেছে।

এক ভদ্রলোক রাতে শুয়ে আছে। ঘুম আসছে না। সে সাধারণত একা এক ঘরে ঘুমায় না। একা থাকলে রাতে ঘুম আসতে চায় না। অশরীরী কিছু একটা এসে কথা বলে।
আজ একা থাকতে হচ্ছে কারণ তার পরিবার বাপের বাড়ি গিয়েছে। ভুত-পেত্নী সে বিশ্বাস

তোমার জীবনে হয়ত আমিই নই প্রথম পুরুষ

তবে জেনে রেখো, আমিই সে যে কিনা ভালবাসি তোমায়

হৃদয়ের গভীর থেকে।

এতটাই গভীর থেকে যার নেই কোন তল।

এই গভীর সাগরের মাঝে তুমিই আমার জল।

 

তুমি হয়ত ভাব তোমার জন্য করে আছে অপেক্ষা

অনেকে, শুধু তোমায় পাওয়ার আশায়।

কিন্তু

এসো হে প্রকৃতি প্রেমীরা, রুপ আছে বলে কেন সে তাকাবে না
চাঁদনীর   দিকে! কন্ঠ   মধুর   বলে   তার, কেন   শুনবে না
পাপিয়ার   সুর! আর    রাতভর    ঘুমায়     বলে   বৃক্ষরাজি
সূর্যের   আগমনে,  কেন   তারা   ধরবে  

বেলা শেষে উল্টা দেশে

উল্টাই হল সিদা

অসৎ পথে সংবর্ধনা

সৎ পথে বাঁধা,

সত্য কথা কেউ শোনে না

কান ঝালাপালা

মিথ্যাচারে বাহবা অনেক

করতালিতে ফাঁটায় হাতের তলা ।

 

সত্যের বাতি নিভো নিভো

মিথ্যা জ্বলে দাউ দাউ করে

মিথ্যা দিয়েই  গড়ছে প্রাসাদ

সত্যের স্থান ভাঙ্গা কুঁড়ে ঘরে,

তোমার দেশে তুমিই গরীব

বাকী সবাই ধনবান

কারণ

আমাদের ক্লাশে আছে সেরা দুই জুটি
তাদের প্রেমে নেই কোন টুটি।
প্রথম জুটি হল মাসুম-ঝুমা
দ্বিতীয় জুটি হল দেলোয়ার-সোমা।
একটু সময় পায় যখন চারজনে
হারিয়ে যায় তখন প্রেম ভুবনে।
তারা পাশাপাশি বসে থাকে সারাক্ষণ
একে অপরের

সেদিন তুমি আসবে বলে
অবিন্যস্ত কচুপাতায়
হীরের টুকরো বৃষ্টি হলো…

সেদিন তুমি আসবে বলে
করলা নদী মেঘকে দেখে,
বললো চুলের বাঁধন খোলো……

ট্রাফিক মোড়ের ছন্নছাড়া মানুষটি

তোমার-আমার চোখে পাগল,

ভেবে দেখিনি কখনো

তারও তো আছে মন;অনিয়ন্ত্রিত তা কেবল।

পেন্ডুলামের মত দোলে তার মন

তবে মানে না তা নিয়ম,

কোন্‌ অপ্রাপ্তির লু-হাওয়ায় দোলায় তাকে?

বুঝতে চাইনি তার মরম।

পথ পথে অনিশ্চিত ঘুরে

মুখে আবোল-তাবোল বোল,

উলংগ-অর্ধ উলংগ;উসকো-খুসকো  চুল

কিসের মায়ায় খোঁজে-কার কোল?

শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা একি ধাঁচে

মলিন

বৃষ্টিরে বৃষ্টি
লোকে বলে মাঝে মাঝে
তুই অনা সৃষ্টি
আমাদের প্রতি তোর
এত শুভ দৃষ্টি।

বৃষ্টিরে বৃষ্টি
তুইভারি মিষ্টি।
গরমের দিনে
মাটি করে খাঁ খাঁ
বৃষ্টি এল
মানুষ হাসে হা হা
বৃষ্টির দিনে মানুষ
পানি দেয় সেঁচে
তাই মাঠের ফসল
সব যায় বেঁচে।

বৃষ্টিরে বৃষ্টি
মানুষকে ফাঁকি দিয়ে
তোর হলো সৃষ্টি
বৃষ্টিরে

go_top