Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

পায় না যাহা

চায় যে তাহা

মানুষ তবুও আশা করে

আশার মাঝেই জীবন সে যে

আশাই বেঁচে রাখে।

আশার বলেই মানুষ আজও

ঘুরছে ধরাধামে

সুখের আশায় জীবন কাটে

আশার পানে চেয়ে;

আশা যেন জীবন তরী

চলছে নিয়ে ভবিষ্যতে।

আমি তোমার জন্য ব্যাথা আর বেদনায় কাঁতর
তোমার মিথ্যা প্রেমে বার বার করেছো ভুক্ত ভুগি ,
আজ জেনেছি তুমি ও আমার মতো অসুস্থ
মাথা ঘুরে পরে গিয়েছো-হয়েছো রোগী ।

তোমার হাতের খুব কাছেই ভাল ঔষুধ ছিল;ঔষুধ খেলে এমন হতোনা
বরং তোমার দেহো সঁতেজ হয়ে উঠতো

আমার মরা গাঙ্গে কেনো তুললে ঢেউ?

কেনো জাগালে প্রাণ?

যদি নাইবা ভাসাবে পাল

তবে কেনো শেখালে মাঝি-মাল্লার গান?

নিষ্প্রাণ ছিলাম;বেশ তো ছিলাম

কেনো ফেললে তবে বড়শি?

কেনো আলতা পায়ে এলে মরা গাঙ্গে?

কাঁখে প্রেমের কলসী।

কঠিন বাঁধে আবদ্ধ ছিল আমার গাঙ্গ;

নিষিদ্ধ  নদীর জল,

কেনো এলে চোরা গর্ত খুঁড়ে?

কেনো আনলে

আমার স্বপ্বগুলো যেন দূর আকাশের তারা
দেখা যায়, যায় না ধরা
আমার ইচ্ছেগুলো যেন নদীর জলের শেওলা
আমি ছাড়া যা সবার কাছেই ময়লা
আমার সৃষ্টিগুলো অসৃষ্টির-ই মূল
যা কৃষ্টি মনের খোরাক যোগাতে ভীষণ অপ্রতুল,
আমার নিবাস যেন সিদ্ধ কোনো বর
ঘরের সবাই আপন আমার
আমিই সবার পর
আমার সতীর্থরা

আমাদের ছায়ায় ভেতর আমরাই লুকিয়ে পড়ি

কখনও-সখনও।

ছায়ার ভেতর মানুষ পোড়ে

পুড়তে পুড়তে ফিনিক্স হয়

এখনও।

রোদপানিতে ছায়া ভিজে যায়

মায়ার মাটিতে,

বন্যার ঘরকন্নায় নুনও আগুন।

আমাদের ছায়া আমাদের দীর্ঘায়িত করে

আলাপ-বিলাপে ঋদ্ধ ফাগুন।

 

নিরব ভালবাসার গুমোট চিৎকার
ঝল্‌সে উঠে যদি একবার
ওগো -একবার এই দেহে , এই রক্তে-
রক্তের অন্দরে উষ্ণ আবর্তে
তোমার সোহাগী পরশে
সুখদ শীৎকারে ;

শতবার মরবো ওগো -মরবো
দু’টি ডানার ঝাপটায় পরস্পরে
পূর্ণিমার তারা ভরা রাতে
আকাশ ছায়া ফেলে
টল-মল জল সরোবরে
জলের ভিতরে জলে
সাতাঁর কেঠে কেঠে যেতে
আহা পাশা-পাশি পূর্ণিমা

ওগো প্রিয়তমা , এসো , এসো ।
আমার পাশে বসো ।
তোমাকে একটি বাণী শোনাব ।
সংশয়হীন যা চিরন্তন সত্যি ।
হ্যাঁ , নিশ্চই এতে মিথ্যের লেশ মাত্র নেই ।
তুমি হাত দাও , দাও বলছি ।
এটাতো আমার কন্ঠনালী ।
এখানে নয় একটু নিচে দাও ।
না

একবিংশ শতাব্দীর চতুর্থ দশকের কোন এক শরতের সকালে গুরুত্বপূর্ণ এক আলোচনা চলছে।

রুদ্ধদ্বার বৈঠক।

আলোচনায় আছেন জাতিসংঘের মহাসচিব ও তার বিশেষ দূত, নাসার মহাপরিচালক ও পাঁচটি ক্ষমতাশালী রাষ্ট্রের শীর্ষ প্রতিনিধিরা।

আলোচনার সিদ্ধান্ত যদি সঠিক আর ইতিবাচক হয় তবে সেটা হয়তো পুরো পৃথিবীর দুই

তীব্র ভালোবাসার অনুভূতিতে দেখো?

শত ভাজে উড়ছে-ভাসছে-দুলছে- ঐ

মহাসমুদ্রের নীলমাখা তরঙ্গের স্রোতে স্রোত।

সমুদ্রের লোনা জল কভু আমি দেখেনি-

বিশটি বছর দেখেছি শুধু ঐ যমুনার

স্বচ্ছ ভরা মিঠা পানি আর মিঠা পানি-

একচিমটি কোথায় ছিলনা কাদা বালি।

 

সারাটা বেলা অঙ্গ র্স্পশ করে ভিজেছি-

বারে বারে দু’হাতে চুমুতে মুখরিত

দশ বছরের ছেলে মন্টি। বায়না ধরে বসে আছে, ভূত দেখাতে হবে। একটামাত্র ছেলে। যা চেয়েছে তা এবং যা চায়নি তাও পেয়ে তার অভ্যেস। সুতরাং ভূত দেখতে চাওয়াটা তার জন্য অন্যায় আবদার না। তবে হঠাৎ করে সে কেন যে এমন একটা

go_top