Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

নতুন দিনের আমরা রবি
আমরা কবি স্বপ্ন আঁকি
আমরা আনি ভোরের আলো
পাখির মতো নিত্য ডাকি।
গরীব দুঃখী অনাহারী
নেই যে টেনে বুকের মাঝে
গরীব ধনী থাকবে না ভেদ
গান গেয়ে যাই সকাল সাঁঝে।
দেশমাতারই চরণধূলি
মাথার উপর নেই রে তুলে
মায়ের কোলেই পাই খুঁজে সুখ
দুঃখ বেথা যাই রে ভুলে।
সাম্যবাদী

বাংলা আমার জন্ম আশা

বাংলা আমার প্রাণ

বাংলা আমার ভালবাসা

বাংলা আমার গান।

বাংলা  আমার বাবার দোয়া

বাংলা আমার মা

বাংলার মাটিতে থাকলে শুয়ে

পাই গো শীতল পাটির ছোঁয়া।

বাংলা আমার দুঃখের মাঝে

সুখের শান্তি নীড়

বাংলার কৃষক স্নেহ-মমতা দিয়ে

গড়েছে তোমার চরণ চুমি।

বাংলা আমার হাসি-কান্না

বাংলা আমার ভাই

হাজার দুখেও বাংলা আমি

তোমায়

সুজাতা এবার চতুর্থবারের মত মা হতে চলেছে।
ভগবানের ইচ্ছা আর আশীর্ব্বাদে এবার যদি একটা ছেলে হয়। এবারের মত এটাই একমাত্র ইচ্ছা। স্বামী রুপলাল ছোট খাট ব্যবসায়ী। তারও খুব ইচ্ছা এবার একটা ছেলে সন্তান হোক। একটা ছেলে না হলে যে বংশে বাতি

যত সান্নিধ্যতা,তত ছুটে যাবার প্রবণতা

তত বেশী মন্ত্রপাঠের ধুম …

জল যদি জীবন–কখনো তবে

সেই জল স্পর্শে কেন অন্তিম জলদান !

আঘাত তোমাকে করেছে কঠোর

তাই তো তুমি ভাঙ নি বন্ধু !

রাতই তো এনে দেয় নেশা

তারপর আরও যদি স্পর্শ করো তুমি,

তবে কেন গ্লাসের লাল পানীয় ?

ঘুমের মধ্যেও ঘুমের স্বপ্ন

চৈতন্যের

* ব্যর্থহীন জীবন একটি অসম্পূর্ণ জীবন *
* কেউকে পরখ না করে যদি ভাব তুমি তার আপন , তাহলে হৃদয় বিদারক কষ্ট পাবে । কারণ অন্যের আপন হওয়া বড় কঠিন কাজ *
* পাপ বর্জন করা সর্বাপেক্ষা কঠিন সাধনা *
* যার

তোমার দৃষ্টি আকাশে সূর্যকে দিয়েছে স্থান
ঐ মায়াবী চাহনি রাতের আকাশের
পূর্ণিমাকে করে দেয় ম্লান।
তোমার হাসি যেন বর্ষার নদী
ঐ ঠোট যুগল যেন রক্ত-করবী।
তোমার রূপ পুরাতন পৃথিবীকে করেছে নতুন পৃথিবী
তোমায় দেখে জন্ম নিয়েছে অনেক কবি
রচনা করেছে অনেক কাব্য, এঁকেছে তোমার ছবি।

ওগো আমার প্রেয়সী
আমি

হালাকু খানের চেয়ে
দয়াহীন খুর
তছনছ করে ফেলে সকল হেঁশেল
কারো কোন একান্ত চেহারা
আর গ্রহণীয় নেই
এক ছাঁচে মুখ রেখে
বানায় চেহারা

এক পাতে খেতে হবে
এক সুরে সব গান কল্লোলিত হবে
একটি গোলকে আছি
মহাগোলকায়নের যুগে
করেছি প্রবেশ……

তাই হবে মহাপ্রভু যে ইশারা দেবে
ইশারার ভিন্ন মানে খোঁজ তুমি কে হে

আমি, প্রচন্ড আত্মহত্যাপ্রবণ একটা ছেলে।

আমি আমার জীবনে অসংখ্যবার আত্মহত্যা করতে চেয়েছি, কারণে-অকারণে। বালকবেলা আমার মা- রোমেছা বেগম, আমি নানাবাড়ি বেড়ানো অপছন্দ করতাম বলে ছোটোভাইটাকে নিয়ে যখন দিনের পর দিন সেখানে গিয়ে পড়ে থাকতেন, প্রতিদিন আমি স্কুল থেকে ফিরে তীব্র অভিমান

মাঝে মাঝে বোধহয় এমনই হয়। ভাবনাগুলো হয়ে যায় একেবারে সাদা কাগজের মতো। ভোতা ভোতা একটা অনুভূতি গ্রাস করে নেয় সমস্ত সত্তা। ফিকে হয়ে আসে সম্মুখের দৃশ্যগুলো।
মতিন সাহেব মাঝ বয়স ছাড়িয়ে যাওয়া একজন মানুষ। এই বয়সেই অনেকগুলো পোড় খেয়েছেন। সে কারণেই

 

 

এই বৃষ্টির দেশে কখনও কোথাও আগুন

লেগে যায়।সংসার পোড়ে,সাজানো গেরস্থালী

ছাই হয়।স্নিগ্ধ পাখির ডানায় ঘুণ

ধরে।কাদামাটিতে পন্ড  সুখের পৌষালী।

 

এই বৃষ্টির দেশে কখনও কোথাও খরা

ঘোষিত হয়।ফুটিফাটা জমিন কাঁটাগুল্মে জেগে

ওঠে। ভাঙা জানালায় রোদঝরা

দুপুর রাতদিন।মনন তচনছ তাপের অসহ বেগে।

 

এই বৃষ্টির দেশে কখনও কোথাও ফুল

ফুটে ওঠে। মরমী

go_top