Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বদ্ধ ইট কাঠের খাঁচায় বন্দি আমি, মুক্তি চাই এই আজব জেলখানা থেকে।

হারিয়ে যেতে চাই ওই নীলাকাশে,

যেখানে সূর্য তার পূর্ণ ঔজ্জ্বল্য নিয়ে হাসে।

 

জানিনা এ সম্ভব কিনা, এই খাঁচা থেকে মুক্তি।

এই পৃথিবীতে অনেক ঘটনাই তো ঘটে, যা মানেনা কোন যুক্তি।

তবু মানি এ

আমাদের বাসার পাশেই একটা বস্তি আছে। বস্তির একটা মেয়ের নাম আঁখি। কিভাবে কিভাবে জানি তার সাথে আমার খুব খাতির হয়ে গেল। আঁখি খুব ভাল একটা মেয়ে।

আমার আব্বু আর আম্মু চাকরি করেন। তাই স্কুল থেকে বাসায় আসার পর আমাকে একা

আমায় ছেড়ে কোথায় যাবে?
কত দুরে?
আসতেই হবে তোমাকে
হ্যামিলনের সুরে।
এখানে তোমাকে আসতেই হবে
এখানে ভালোবাসার শিকড়।
যত দুরেই যাও না কেন
টান যে প্রখর।

ক্ষণিকের রাগ-অভিমান

ক্ষণিকের দূরত্ব।

আমায় ছেড়ে কোথায় যাবে?

আমি যে তোমার শাশ্বত মিত্র।

আমার হিয়ায় তুমি আদিবাসি

আমার হিয়ায় তুমি মৌলিক।

সত্তার টানে তোমাকে আসতেই হবে

কৃত্রিমতা এখানে  নয়

মহাশূন্যযানের সবাই এই মূহুর্তে কন্টোলরুমের বিশাল স্ক্রীনের সামনে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে আছে। অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে আছে বললে ভুল বলা হবে। তারা আসলে অবাক বিস্ময়ে খুঁজছে।

 

‘সিসি আমরা তো কালো অন্ধকার ছাড়া কিছুই দেখছি না। তুমি কি কোন বিশেষত্ব খুজে পেয়েছ? মহাকাশযানের

চলন্তিকার আয়োজনে ও সম্পাদকের সম্পাদনায় প্রকাশিত প্রথম ই-বুক ‘‘চলন্তিকা ই-প্রকাশনাঃ সংখ্যা ১, আগস্ট ২০১৩, ঈদ সংখ্যা’’ খুব অল্প সময়ের মধ্যে সম্পাদিত এবং প্রকাশিত হলেও নবীন ব্লগারদের লেখার বৈচিত্রের কারণে প্রথম ই-বুকটি আমার কাছে অসাধরণ মনে হয়েছে।

চাল নেই, চুলো নেই
ঘুরি পথে পথে রাতদিন
ছিন্নমূল জীবনের এই ওঠা বসা
জানি, সব অর্থহীন

তবু বাঁচি, বাঁচতে ইচ্ছা করে
কারণ, আমি তো জানি
এর পরও জীবনের চেয়ে
শ্রেষ্ঠ কিছু নেই
এর চেয়ে বেশী সুখ আর কিসে আছে?

দুঃখের আড়ালে বসে
সুখ হাত তালি দেয়
তার শব্দ কেউ শোনে শরীরের

স্বাধীনতার চিত্রটি মাথার মধ্য আনতে পারতাম না সহজে। কিন্তু নবম শ্রেণীতে ওঠার পর যখন শামসুর রহমানের স্বাধীনতা তুমি কবিতাটি পড়ি তখন মনে হয় এই তো আমার সেই খুঁজে ফেরা সেই স্বাধীনতা যাকে আমি খুঁজে ফিরছি।

স্বাধীনতা তুমি

রবি ঠাকুরের অঝর কবিতা

রান্নাঘর–

* আজকাল টিভি চালু করলেই টক শো আর রান্নাঘরের প্রোগ্রামগুলো বেশ নজরে আসে। খুব ভাল কথা। কিছু জিনিস যত বেশি হয় তত আনন্দের বটে তবে সুখের বলা যায় না। আনন্দ আর সুখের মধ্যে বেশ তফাৎ। টিভিসেন্যালও তাই। কেননা ‘ক্ষতি’ জিনিসটা

প্রথমেই ঈদ উপলক্ষে বের হওয়া চলন্তিকা ই-বুকে আমার লেখা প্রকাশ করায় সম্পাদক সাহেবকে আমার তরফ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আমি গত ১৫ থেকে ২০ দিন যাবত ব্লগে আসিনা।কিন্তু ব্লগে এসে যে বিষয় টি সবার আগে আমার চোখে পড়ল তা হলো

শরৎ কাব্য

এসেছে শরৎ

আজ তন্দ্রাচ্ছন্ন কাশবনে

ঢেউয়ের মাতম।

থোকা থোকা নীল সাদা-

সাদা নীল আকাশ।

আর-

আকাশে সূর্যের ফাঁকে ফাঁকে

ছুটে চলে মাতাল প্রায়

সাদা মেঘের আনাগোনা।

 

এই বুঝি ঝড়ে পড়ল

সবগুলি মেঘ, ভাসিয়ে নিল

পথ ঘাট মাঠ।

আবার এই বুঝিবা

প্রখঢ় রৌদ্র তাপে মস্তক পুড়ে।

এসেছে শরৎ; প্রকৃতিকে মাতালে।

go_top