Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বাসব বাবুর বাবুর্চি

@ তুষার আহাসান

পুজোর ছুটিতে দেশের বাড়িতে এসে রাজনাথ একটা নতুন খবর শুনলেন।

দুপুরে ভাত খেতে খেতে ছোটভাই ব্রজনাথ বলল,জানো দাদা,তোমার বন্ধু

এখন নদীর জলের সঙ্গে কথা বলে?

বিষম খেলন রাজনাথ।সামলে নিয়ে বললেন,কেন বাসবের কি মাথার দোষ

দেখা দিয়েছে ?

মাছের মুড়োতে কামড় মেরে

কাক জলে স্নান করতে করতে ছুটে চলেছে দূর পাল্লার কোচ। গন্তব্য ঢাকা। চিরচেনা নগরী। এপাশে বৃষ্টি তো একটু সামনে এগুলেই রোদ। প্রকৃতির এমন এক বিচিত্রতার মধ্যেই কেটে গেল বাঙালির ঈদ। এক কাতারে নামাজ পড়া, সকলকে এক ভাবা এবং সকলের জন্যই সমান

প্রিয় পাঠক-পাঠিকা ও সম্পাদক সাহেব আপনার‍া কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। অনেকে হয়তো ঈদের ছুটি কাটিয়ে নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরে আসছেন আবার অনেকে হয়তো এখনও ফিরেন নি। আমার পক্ষ হইতে আপনাদের সবাইকে ঈদ মোবারক ও

দোলার মোবাইলের মনিটরে রাখা রোমানের ছবিটা সে মাঝে মাঝেই বের করে দেখে, ডানে বাঁয়ে তাকিয়ে মাঝে মাঝে চুমু দেয়। বন্ধু-বান্ধবী কিংবা সহকর্মীদের অনেকেই বিষয়টা জানে, কেউ কেউ হাসি ঠাট্টা করে, আবার কেউ কেউ ঈর্ষা করে। তাতে দোলার কিছু আসে যায়

মা-বাবা আদর করে ছেলের নাম রেখেছিলেন ’মনা’। সেই মনা এখন বড় হয়েছে; তার সাথে পাল্লা দিয়ে বড় হয়েছে তার নামটিও। ’মনা’ হয়ে গেছে ’মনাডাকাত’। এখন ’মনা’ নামে তাকে কেউ চেনে না, ’মনাডাকাত’ নামে তার বিস্তর পরিচিতি। নামের সাথে কাজের এত

 

এই মেঘ,তুই থাকিস কোথায়

কোথায় তোর ঘর ?

কে কে তোর আপনজন

আছে কি কেউ পর ?

 

আকাশপানে আমার বাড়ি

থাকি অনেক দূর

নদী আমার মা জননী

পিতা সমুদ্দুর,

খাল বিল যত হাওড় বাওড়

সবাই আমার সহোদর ।

 

আরো কেউ আছে আপন

বন্ধু বান্ধব প্রিয় স্বজন ?

বল না আমায় খুলে সবি

ভীষণ

ভেঙ্গে গেছে বিশ্বাসের আয়না

ছিন্ন হয়েছে ভরসার গাঁথুনি।

চিড় ধরেছে আস্থার ফ্রেমে

ম্লান হয়েছে শ্রদ্ধার চাহনি।

মেজেতে গড়াগড়ি খায়

অজস্র অপরিণত প্রতিচ্ছবি।

অগণিত ভাঙ্গা টুকরোগুলোর

তুচ্ছ তাচ্ছিল্য-ই কেবল দাবি।

ডাস্টবিনের হা করা মুখ

টুকরোগুলোর শেষ আশ্রয়।

শোবার ঘরের শোভা নয় আর

নয় আর আদুরে প্রশ্রয়।

তবুও স্মৃতির মায়ায় ছুঁয়ে দেখতে গিয়ে;

বাস্তবতার ধারালো

প্রিয় লেখক বন্ধুরা

চলন্তিকাতে আপনাদের পদচারনাতে আমরা ধন্য। ইতিমধ্যে আমাদের প্রায় ২০০ জন লেখক বন্ধু এখানে একত্রিত হয়েছেন। আমরা চাই আমাদের সবার লেখা যেন ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। আর তাই আপনারা আপনাদের লেখা প্রকাশ হবার সাথে সাথে সেটা ফেসবুকে, টুইটারে আর প্রিয়

(১) 

ঢাকায় আমরা চাচার বাসায় থাকি। এই বাসাটা সিএমএইচ এর মসজিদের বিপরীতে। সিএমএইচ এর পুকুর পাড় থেকে আমাদের বাসার আমগাছের কিছু অংশ এখনো দেখা যায়। এই সিএমএইচ নিয়ে কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে। এখন সিএমএইচ এর চারদিকে সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেরা কিন্তু

॥৬॥

আমিরাতে একদিন আমরা তিন বন্ধু মিলে একজায়গায় আড্ডা দিচ্ছি। এমন সময় ধবধবে সাদা পোশাকের কালো চশমা পরিহিতা চ্যাপটা নাসিকার একজন তরুণী এসে আমাদের সম্মুখে দাঁড়াল এবং একধরণের জটিল ভাষায় কি যেন জিজ্ঞেস করল। বন্ধুজন বলল, বাপ রে বাপ এমন বর্ণজটিলভাষা

go_top