দেখতাম যদি মৃত্ত্যদূতকে বাধতাম খুঁটির সাথে
কেন অকালে সে ছোঁ মারে আমার দরজাতে ?
চার কালের জীবন দিয়ে পাঠিয়েছে ভবে
যার তিনকাল পরের হাতে এককালে কী হবে?
অসুখ বিসুখ লেগেই থাকে সুস্থ জীবন অল্প
সেই সুস্থতাকে ঘিরে আবার নানাবিধ গল্প,
চলতে পাই না
জাতিস্মর নই আমি
পূর্বজন্ম কিংবা তারো পূর্ব পূর্বজন্ম
ঝিকিয়ে ওঠে না তাই স্মৃতির আকাশে
তাই বলে শুধুই নিষ্ফলা নয় আমার শৈশব
শৈশবের গর্ভে থাকা নিগূঢ় শৈশব
ফ্লাশ লাইট হয়ে জ্বলে শৈশবে শৈশবে
আর্কাইভে ঝুলন্ত ছবি অনুক্রমহীন
ইচ্ছেমতো যায় আসে
বারান্তর কালান্তর কোলাকুলি চলে
কোথাও লুকিয়ে আছে একঝাঁক হাঁস
পেছনে শৌখিন