Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

        

 

দেখতাম যদি মৃত্ত্যদূতকে বাধতাম খুঁটির সাথে

কেন অকালে সে ছোঁ মারে আমার দরজাতে ?

চার কালের জীবন দিয়ে পাঠিয়েছে ভবে

যার তিনকাল পরের হাতে এককালে কী হবে?

 

অসুখ বিসুখ লেগেই থাকে সুস্থ জীবন অল্প

সেই সুস্থতাকে ঘিরে আবার নানাবিধ গল্প,

চলতে পাই না

আমার ছায়াটা

আমার ছায়াটা বড্ড বেশী অসাবধান হয়ে উঠেছে
ইদানীং কেমন যেন কিছুটা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে সে।
খুব কাছে থেকে আমাকে দেখে দেখে এখন ক্রমাগত দূরে সরে যাচ্ছে।
খুব কাছে থেকে গন্ধ শুকে স্বাদ নিয়ে,
এখন ছুটে যায় ক্রমাগত; অন্যত্র-
আমার ছায়া, আমার প্রতিবিম্বটা

ইদানীং কেমন যেন

খোকা-খুকির ঘুম ভেঙ্গেছে
করবে তারা ঈদ,
এই খুশীতে সব শিশুদের
নেই যে চোখে নিঁদ।
আজকে শুধু খুশীর ঈদ
সবার সাথে মিশে,
সারাটা দিন কেটে যাবে
গান গেয়ে আর হেসে।

আর কয়েকদিন পরই ঈদ। ঈদ মানে ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে ওঠার চেষ্টা। বৃহতের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। আসুন এই দিনে আমরা সবাই একত্রে আমাদের জাতীয় কবির সেই পরিচিত গানটি একত্রে গেয়ে উঠি –

 

ও মন রমজানের ঐ রোজার

॥ শেষ রাতের শেষ আড্ডা ॥

ভয় ও আনন্দের টানাপোড়নে, চরম উত্তেজনার মধ্য দিয়ে দিনটা কোনোরকম কেটে গেলেও ; রাতটা যেনো শাহীনের আর সহ্য হচ্ছে না। ঘুম তার চোখ থেকে যেনো চির বিদায় নিয়েছে। সকাল হবার আগেই একটা কিছু

জাতিস্মর নই আমি
পূর্বজন্ম কিংবা তারো পূর্ব পূর্বজন্ম
ঝিকিয়ে ওঠে না তাই স্মৃতির আকাশে
তাই বলে শুধুই নিষ্ফলা নয় আমার শৈশব

শৈশবের গর্ভে থাকা নিগূঢ় শৈশব
ফ্লাশ লাইট হয়ে জ্বলে শৈশবে শৈশবে
আর্কাইভে ঝুলন্ত ছবি অনুক্রমহীন
ইচ্ছেমতো যায় আসে
বারান্তর কালান্তর কোলাকুলি চলে

কোথাও লুকিয়ে আছে একঝাঁক হাঁস
পেছনে শৌখিন

মানব  জীবনে  দুঃখ ভরা

দুঃখ ছাড়া কাটে না কোন বেলা

দুঃখ মোদের প্রকৃত সম্পদ

তাই নিয়েই চলে জীবন

দুঃখ নিয়ে পৃথিবী

দুঃখ নিয়ে সমাজ

দুঃখের মধ্যে লুকানো সুখই

আমারা খুঁজি দিন

১। প্রতি পোস্টের জন্য ১৫ পয়েন্ট- এই পয়েন্ট দিয়ে কি সাহিত্য চর্চা সম্ভব? এটা দিয়ে শুধু পুরষ্কার জিতা সম্ভব।

২। প্রতি মন্তব্যের জন্য মন্তব্যকারী পাবেন ১ পয়েন্ট এবং যার লেখাতে মন্তব্য করা হবে তিনি পাবেন ১ পয়েন্ট।

এমন যদি হতো

ওরাও যদি আমার সাথে কোরমা পোলাও খেতো

ওরাও যদি নতুন জামা

কলার খানা একটু টানা

ওরাও যদি গাড়ি ঘোড়ায়

একটু সওয়ার হতো –

কেমন হতো ওরাও যদি

আমার সাথে বসতো গদি

ধুলো বালি ছেড়ে-

আমার সাথে এক টেবিলে

ইচ্ছে মতো পেট ফুলিয়ে

খেতাম মজা করে

সাজু ক্লাস থ্রি-তে পড়ে। লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালো। তাই ক্লাস টিচার তাকে খুব পছন্দ করেন। আর সেকারণেই পড়াশোনার পাশাপাশি তাকে সব বিষয়ে একটু বেশি জিজ্ঞেস করেন। এসব জিজ্ঞাসার মধ্যে অনেককিছু প্রয়োজনীয় আবার কিছু অপ্রয়োজনীয় এবং অপ্রাসঙ্গিক। যেমন: কার বাবা কী করে?

go_top