Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

 

 

 

সেদিন ফাগুনের মাস ছিল

কেউ হেটে আসছিল

সময় ছিল বিকাল

আমি তাকিয়ে ছিলাম খানিক

আহা কি রূপের ঝিলিক

এক পলকেই আমায় করল মাতাল,

আমি চেয়ে আছি সামনে

এ হয় কেমনে

দিনেই চাঁদের বুঝি হয়েছে উদয়

তোমার সাথে  আমার যেদিন

প্রথম দেখা হয় ।

তার কয়েকদিন পরই হারু আর মুহিতের ভাই রুপাকে রেখে গেল ঢাকা। রুপার ভাতের কষ্ট দূর হলো, ক্ষুধার জ্বালা থেকে সে মুক্তি পেল। মুহিত ভালো মানুষ, ইয়াসমিনও খারাপ নয়। তিনবেলা ভাত খেতে দেয়, ঈদ, কোরবানি ঈদে জামাকাপড় কিনে দেয়। তার বাবা-মাকেও

রাজপথে প্রস্ফুটিত ভলভোতে
প্রজ্জ্বলিত এক চা-খোর সুন্দরী
কাপপ্লেট হাতে
হাসিমুখ
চা খেলেই বুঝি হাসি দিতে হয় ?
কী জানি ? হয়তো হয়
সুন্দরীরা জানে এসবের গুঢ় রহস্যতা
সুন্দরীরা আরো কতো ভেদ জানে !

আমি ও মফিজ ও কুদ্দুস ও
প্রবাল ও শৈবাল ও মার্টিন
ও স্বপ্নযুবক ও …….
সবাই তাকাই- এমনকি

এক বনে ছিল এক শিয়াল। তার কেন জানি ইচ্ছা হলো সে রাজা হবে। তাই সে ভাবতে থাকে কিভাবে বনের রাজা হওয়া যায়।
শিয়ালের আছে এক বউ। সে বলল, বউ আমার রাজা হওয়ার খুব ইচ্ছে। বল তো আমি এই বনের রাজা হতে

শরতের শুভ্রনীল আকাশ আজ কালো মেঘে ছেয়ে আছে
অঝর ধারায় বইবে সে যে এ যেন তারই আভাস দিচ্ছে।

কি এতো দুঃখ তোমার ?
সুধায় কবি বারংবার।
এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার নেই কোন উপায়
নিজের আপন মনেই তা খুঁজে নিতে হয় ।

কবি নিরলে বসে ভাবতে থাকে
দুঃখ

স্বপ্নের বীজতলাতে জেগেছে কত চারা

কবে রোপণ করবো তোমার জমিনে?

সোনালী ফসলে কবে হবে পোয়াতী?

দোল খাবে মন পবনে।

বাছাই করা কত স্বপ্নের খাঁটি বীজ

বপন করেছি আবেগের বীজতলাতে।

অঙ্কুরিত স্বপ্নের কচি চারা হাসে

তোমার অকৃতিম আশ্বাসের আলোতে।

বিশ্বাসের বেড়াতে ঘেরাও দিয়ে রেখেছি

তোমার জমিনে রোপনের আকাঙ্খায়।

কবে পাবো তোমার

জামাইবাবাজী রীতিমত ভদ্রলোক হয়ে গেছে।

গলায় সোনার চেন।পরনে বারমুন্ডা প্যান্ট। গেঞ্জীর কলার তুলে

মটোর সাইকেল চালায়।

বুক ভরে ওঠে আমোদ সেখের।সেই সাথে দীর্ঘশ্বাসও পড়ে বুক

চিরে। এই জামাইকে কত দিন গরুপেটা করেছে সে।

জামাইয়ের পাশ কাটিয়ে বেরিয়ে যায় আমোদের ভটভটি। জামাই

চোখ তুলে দেখেও না।মটোর সাইকেল

সুন্দরীর প্রেমের পড়ে চেয়েছিস ভিক্ষা,
তোকে দিয়েছে আজ শুধু শিক্ষা।
অনিন্দ্রায় অনাহারে সপে দিয়েছিলে মন,
সে তোর পাশে থাকলো না কিছুক্ষণ।
কাটায়াছিস বহুদিন সুখ পরিহার করে,
সমস্ত ভালোবাসা উজার করে দিয়েছিস তারে।
বিথা সময় করেছিস শুধু নষ্ট,
আরো পেয়েছিস মনে কষ্ট।
ওরে বাছা, প্রেম করতে হয়েছিলে

হ্যা!তুমি রংধনুর হলুদ রঙে সাজালে

হিমুর অঙ্গে বঙ্গে নীল বেদনার দিলে চুমু-

শিশির সিক্ত চরণ শ্রাবণ জলে ভেজালে

উল্কো ভুল্কো চুলে শরতের কাঁশবনে দুলছে

ঐ চাঁদের গাঁয়ে তারায় কত রঙ লুকে আছে।

 

হাজার লক্ষ হিমু ভই,কোথয় আর কি পাবে

ফিরে শরতের কাঁশফুলে- ঐ কৃষ্ণচূড়াতলায়-

কৃষ্ণচূড়া,শিমুল,পলাশ পাপড়ি ঝরেছে

ছিল এক দুষ্ট ছেলে লাল মিয়া তার নাম
এদিক সেদিক বেড়ায় ঘুরে করেনা তো কাম
পড়ালেখায় মন বসে না দুষ্টমিতে যত ,
নিত্য দিন নালিশ আসে হাজার শত শত ।
আম আতা করতো চুরি সুযোগ বুঝে নারকেল
কাঁঠাল , জাম , লিচু আর বাতাবী লেবু

go_top