Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

এই তো আমি হাত পেতেছি তোমার কাছে

এ হাত ছুঁয়েই বৃষ্টি নামে,বর্ষা আসে।

 

দাবানলের ভাগ্যে চিরকাল আগুন লেখা থাকে

সৌভাগ্যে কখনও জল-লেখা হয়

বৃষ্টি রেখার অযুত পাকে।

 

কর্মরেখায় কখনও শামুক,কখনও ঝিনুক

মুক্তো হাসে তরলিত স্পন্দনে।

তোমার হাতে সুখ-সমুদ্রের শাপলা-শালুক

দাও ছড়িয়ে মানবতার বন্ধনে।

*

বইকে আমি ভালোবেসে

করলাম জীবন সাথী,

বইয়ের মাঝে খুঁজে পাই

আলোর জ্যোতি।

তিস্তার তীরে মোর ছোট্ট একটি নীর ।
খরের ছাউনি দেয়া নয় ইটের প্রাচীর ।
ছেয়ে আছে আপন করে বটের ছায়ায় ।
সমুখে গাঙ্গের ধারা বয়ে যায় ।
মৃদু পবনে বট পত্রে বাজে রিনিঝিনি ।
প্রাতে জেগে উঠি পক্ষির গান শুনি ।
গাঙ্গের শীতল জলে নাইতে দারুণ

কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি। ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ১৫ ডিসেম্বর ‘নজরুল সংবর্ধনা সমিতি’ কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে ভূষিত করে। স্বাধীন বাংলার জনগণও তাঁকে যে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়েছে, তাতে নিঃসন্দেহে বাঙ্গালি জাতি সমগ্র বিশ্বে মর্যাদার আসনে

বিষয়হীন গল্পে কেটে গেল সারা রাত
বহুদিন পর তোমার উছিলায় দেখিলাম প্রভাত।
কত কথা হল; কত কি হল জানা।
কথার পিঠে কথা;কত কি গোপন হল বেগানা।
স্মৃতিময় রাত আমার জীবন লিপির।
অপেক্ষায় ছিলাম কত-এমন নিশির।
প্রতিক্ষণ কেটে গেছে ভাল লাগার আবেশে।
কথার ফাঁকে ফাঁকে ছুঁয়ে এসেছি তোমায়

শরৎ এলো শিঊলি ফুলে
শরৎ এলো কাশে,
শরৎ এলো শাপলা ফুলে
শরৎ এলো ঘাসে ।

শরৎ এলো পদ্ম পাতায়
শরৎ এলো বিলে,
শরৎ এলো বদ্দ ডোবায়
শরৎ এলো ঝিলে ।

শরৎ এলো আকাশে বাতাশে
শরৎ এলো পাতায়,
শরৎ এলো মেঘ ভাসিয়ে
শরৎ এলো ছাতায় ।

শরৎ এলো ঘোমটা দিয়ে
নব’ বধূঁর মতো ,
শরৎ

কিছু কিছু সুর দেখি
পুরনো হয় না কোনদিন !
শুধু হয় স্বরের বদল।
এরকম এক সুর–
‘ছোঁয়া’ তার নাম।
প্রথম ছোঁয়ার ফলে
চিরকাল সব দেহে
শির শিরে কাঁপন লাগেই !

   অবশেষে বিবর্ণ লজ্জার আর্গল ভেঙ্গে কাছে এলে

   শিয়রে ছড়ানো এলোমেলো ফুল-কুঁড়ি পাপঁড়ি মেলে

   হেসে বলে – মৌমাছির গানে আদরে সোহাগে শৃঙ্গারে

   জীবন তবে সুখদ শিৎকারে মধুময় মৌচাক কুঠিরে;

   তবু সংশয়, উদ্বেগ লজ্জার ও অধিক

আজ মঙ্গলবার, ১২ ভাদ্র, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৭৬ সালের আগস্টে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে (সাবেক পিজি হাসপাতাল) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কবিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়।

বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের মৃত্যূ বার্ষিকী স্মরণে

এপার কি ঐপার-কি বিশ্বময়?

জেলাটির নাম বর্ধমান- ঐখানে

আজও আছে-চুরুলীয়া গ্রাম

সেখানে জন্ম তাহার-সাম্য প্রেমের

ভরপুর দুখু মিয়া যে নাম-

ভবে ক্ষীপ্ত,কখনো মায়াময়

হাওয়া বয়?স্পর্শ করেছে যে

বাংলার বিজয়।কি সবুজ বিদ্রোহ

গড়েছিল টগবগ?উজ্জ্বল দিখেছি

আয়না দিয়ে বায়না ধরতে শিখেছি।

ঐ পথে আর

go_top