দিনে বেশ কয়েকবার আমরা ফোনে কথা বলি। কথা বলার সময় বসে না থেকে হাঁটার অভ্যাসটা গড়ে তুলতে পারি। খাবারের পরে বিছানায় না গিয়ে অন্তত ১০ মিনিট হাঁটুন। পারলে সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন। সকালে উঠে হালকা কিছু খেয়ে যদি
সেই পথেই এসেছি ফিরে আমি,
যেখানে এসে ডুবে গিয়েছিলাম-
অতল স্মৃতির জোছনা মাখা-
সুশোভিত কাব্যকথার সমুদ্রে।
নোনা স্বাদের পাণ্ডুলিপির গহীনে।
ফিরে এসেছি, সকল মায়া ত্যাগ করে।
আবারও সেই পথে, মৃত পথিক হয়ে।
যেখানে চারিধারে শবদেহ পোড়ে,
যেখানে চারিধারে ছড়িয়ে আছে-
ফুলে ওঠা পচা লাশের গন্ধ।
যে পথ মিছে গিয়েছে শূন্যতায়,
আর্তনাদ
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি-
আমি জাতিসংঘ (ইউনিসেফ)-এর দেশব্যাপী আয়োজিত গল্পলেখা প্রতিযোগিতায় মীনা মিডিয়া এ্যাওয়ার্ড ২০১৩-এর প্রথম পুরস্কার লাভ করেছি।
গতকাল ২৪/০৯/২০১৩ই তারিখ বিকেল ৪ টায় হোটেল রূপসী বাংলায় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার ঘোষণা ও বিতরণ করা হয়।
পুরস্কার হিসেবে পেয়েছি সন্দপত্র, ক্রেস্ট
====== +++ ====
এ শ্যম প্রকৃতির রাজদরবারে
বর্ণচূড়া ভিক্ষেরী প্রজা বেশ নয়-
রাজা সে তো নিত্য ভাবনার চিত্তে
পৃর্ণিমার এক ঝলজল ধ্রুবতারা।
ক্ষণস্থায়ী পিঁপীলিকার প্রাণী মাত্র-
পাখপাখিলির ভোর দুপুর মিষ্টি সুর
কালোমেঘ ডেকে রাখার পাত্র সবে।
না- না- তোমাদের রঙ্গমঞ্চ গাঁয়ের
রাজা কি প্রজা নয়!এখানে করে শুধু
ষড়যন্ত্রের হানাহানি
অনুভূতি শূন্য যন্ত্রমানবের মত
হত যদি মনের দাসত্ব মুক্তি,
প্রোগ্রামিং করা চলন গতি–
হত নিখুঁত জীবন পংতি।
চোখের জল কেবলই জল
তুলিতো না আলোড়ন,
কারো রুপের ঝলকানিতে
হত না গোপন শিহরণ।
আশা ভঙ্গের হতাশার কালো মেঘে
হত না জীবন ফ্যাকাসে–মলিন,
হিংসা–বিদ্বেষ–শঠতার এলার্জি
হত চির বিলীন।
দুশ্চিন্তার চতুর্মূখী চাপ
হয়ে যেত অকার্যকর,
আমার আমার করে