Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

দিনে বেশ কয়েকবার আমরা ফোনে কথা বলি। কথা বলার সময় বসে না থেকে হাঁটার অভ্যাসটা গড়ে তুলতে পারি। খাবারের পরে বিছানায় না গিয়ে অন্তত ১০ মিনিট হাঁটুন। পারলে সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন। সকালে উঠে হালকা কিছু খেয়ে যদি

দুইজন  অমরাবতীর গল্প (বিজ্ঞান কল্পকাহিনী )

পূর্ব প্রকাশিতের পর

 

মোর  বীনা  উঠে কোন সুরে বাজে

অভিনব চঞ্চল ছন্দে ছন্দে

 

গানের সুমধুর সুরে ত্রিনিদাদ  এর ঘুম ভেঙ্গে গেল

 

আহা গো  কে গায় গো

এত সুন্দর করে

 

আশেপাশে তাকিয়ে শিল্পী কে খুঁজে পেলনা ত্রিনিদাদ

 

ওহ গ্রামাফোনে বাজছে শিল্পীর নামটা  দেখি

নোবেল পুরস্কার প্রবর্তিত হয় ১৯০১ সাল থেকে। সাহিত্য,শান্তি,পদার্থবিদ্যা,রসায়ন ও চিকিৎসা বিদ্যা এ ৫টি বিষয়ে দেয়া হতো। ১৯৬৬ সাল থেকে অর্থনীতিতেও নোবেল পুরস্কার দেয়া হচ্ছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় আমাদের আগ্রহ বরাবরই সাহিত্য নিয়ে। নোবেল পুরস্কার ঘোষণার পর

দুই সখী যোগমায়ার বাগানে বাইরের দরজা পার হয়ে চাকরদের কাউকে দেখতে পেলে না। গাড়িবারান্ডায় এসে চোখে পড়ল বাড়ির রোযাকে একটি ছোটো টেবিল পেতে একজন শিক্ষায়িত্রী ও ছাত্রীতে মিলে পড়া চলছে। বুঝতে বাকি রইল না। এরই মধ্যে বড়োটি লাবণ্য। কেটি টক্‌

সেই পথেই এসেছি ফিরে আমি,

যেখানে এসে ডুবে গিয়েছিলাম-

অতল স্মৃতির জোছনা মাখা-

সুশোভিত কাব্যকথার সমুদ্রে।

নোনা স্বাদের পাণ্ডুলিপির গহীনে।

 

ফিরে এসেছি, সকল মায়া ত্যাগ করে।

আবারও সেই পথে, মৃত পথিক হয়ে।

যেখানে চারিধারে শবদেহ পোড়ে,

যেখানে চারিধারে ছড়িয়ে আছে-

ফুলে ওঠা পচা লাশের গন্ধ।

যে পথ মিছে গিয়েছে শূন্যতায়,

আর্তনাদ

অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি-
আমি জাতিসংঘ (ইউনিসেফ)-এর দেশব্যাপী আয়োজিত গল্পলেখা প্রতিযোগিতায় মীনা মিডিয়া এ্যাওয়ার্ড ২০১৩-এর প্রথম পুরস্কার লাভ করেছি।

গতকাল ২৪/০৯/২০১৩ই তারিখ বিকেল ৪ টায় হোটেল রূপসী বাংলায় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার ঘোষণা ও বিতরণ করা হয়।

পুরস্কার হিসেবে পেয়েছি সন্দপত্র, ক্রেস্ট

মা আমার অতি প্রিয়
প্রিয় বাবা ভাই ,
বোন আমার চাঁদের টুকরো
যার তুলনা নাই ।

প্রিয় আমার পোষা টিয়ে পাখি
হাওয়ায় খাঁচা দোলে ,
প্রিয় পোষা বিড়াল ছানা
ঘুমায় রাতে কোলে ।

প্রিয় আমার মাতৃভূমি
সূর্য ওঠা পূবে ,
প্রিয় আমার মাতৃভাষা
সূর্য যেথা ডুবে ।

প্রিয় আমার দেশের পত্রিকা
ছাপে যেখানে

====== +++ ====

এ শ্যম প্রকৃতির রাজদরবারে

বর্ণচূড়া ভিক্ষেরী প্রজা বেশ নয়-

রাজা সে তো নিত্য ভাবনার চিত্তে

পৃর্ণিমার এক ঝলজল ধ্রুবতারা।

ক্ষণস্থায়ী পিঁপীলিকার প্রাণী মাত্র-

পাখপাখিলির ভোর দুপুর মিষ্টি সুর

কালোমেঘ ডেকে রাখার পাত্র সবে।

না- না- তোমাদের রঙ্গমঞ্চ গাঁয়ের

রাজা কি প্রজা নয়!এখানে করে শুধু

ষড়যন্ত্রের হানাহানি

অনুভূতি শূন্য যন্ত্রমানবের মত
হত যদি মনের দাসত্ব মুক্তি,
প্রোগ্রামিং করা চলন গতি–
হত নিখুঁত জীবন পংতি।
চোখের জল কেবলই জল
তুলিতো না আলোড়ন,
কারো রুপের ঝলকানিতে
হত না গোপন শিহরণ।
আশা ভঙ্গের হতাশার কালো মেঘে
হত না জীবন ফ্যাকাসে–মলিন,
হিংসা–বিদ্বেষ–শঠতার এলার্জি
হত চির বিলীন।
দুশ্চিন্তার চতুর্মূখী চাপ
হয়ে যেত অকার্যকর,
আমার আমার করে

শব্দের খেলার যাদুকর তুমি,
স্বপ্নের বাড়ি তোমার, সাজাও কবিতা দিয়ে,
কবিতা দিয়ে দাঁড় করেছ কঠিন দেয়াল,
কবিতার দেয়াল দেয়ালে বাজে শব্দের অনুরণন;
ঝকঝকে মন ভুলানো শব্দের শো পিচ দিয়ে সাজানো,
তোমার কবিতার ড্রয়িং রুম,
কবিতার বেড রুম সাজিয়েছ,
পিংক কালার শব্দের রং দিয়ে আর
ছোট্ট একটি লাইব্রেরী
পরিপাটি বেলীর

go_top