Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

শরতের হাওয়ায় দোলে রাশি রাশি কাশফুল । আকাশ গঙ্গায় ঘিরে তুষার রঙা মেঘেদের ভিড়। সকালের মিষ্টি রোদ শুষে নেয় ভোরের শিশির । না গরম, না ঠাণ্ডার আমেজ, জুড়ানো শরীর । হঠাৎ বাতাসে ভেসে আসে ঢাকের শব্দ–মৃদু মন জুড়ে ভরে যায়

সূর্য পালিয়েছে অনেকক্ষণ
সন্ধ্যা পেরিয়ে নেমেছে রাত
চারটি পথের সঙ্গম স্থলে এলাম
আমি এক তৃষ্ণার্ত পথিক।

যে পথে তৃষ্ণা মিটিবার হাতছানি
এগিয়ে যাই সেই পথে
অকস্মাৎ দেখি
রাতের আলো-অন্ধকার ভেদ করে
ঘুরতে আসছে সে।

তার মনোরম চলার ছন্দে
শিশিরবিন্দু ঝরে যায়
হৃদয় হয় কম্পমান
আমার তৃষ্ণা যায় বেড়ে।

ফিরে যায় সে
চোখে লেগে রয়

ছিলাম মানুষ হইলাম ভূত (একজন আদম সন্তানের ভূত হওয়ার পিছনের ঘটনা)

শিশুতোষ রসাল ভূত কাহিনী

এভাবে কতক্ষণ আর ছাদে ঝুলে থাকতে হবে কে জানে সে  এখন আসিফ সাহেব এর বেড রুম এ যে সিলিং ফ্যান টা আছে সেখানে ঝুলে আছে l

 

সদ্য ত্রিপিটক

খেলতে খেলতে ছড়া শিখি

পড়তে পড়তে লেখা,

তেপান্তরের অচিন গাছে

রাজকন্যার দেখা।

 

কথায় কী আর কাব্য আসে

গানে জমে সুর,

মৌ গন্ধের পাতালপরী

মৌতাতে ভরপুর।

 

রাজকন্যার চোখের কোনে

হিজলবনের ডাক,

এবার একটু খেলি না হয়

গল্পটা আজ থাক।

 

জীবন দিয়ে গল্প শিখি

সুখ পাগলের গানে,

দিন ও রাতের স্বপ্ন হয়ে

রাজকন্যা টানে।

 

রাজকন্যার রথের চাকা

ডোবে যখন

আউলা চুলের বাউলা তুমি
কোন্ সে গান গাও?
একতারা নাই দোতারা নাই
সুর উঠে তাও।
মন দোতারায় টুং টাং সুর
বাজে গোপনে,
রঙ লেগেছে বাগিচায় তোমার
সুখের ফাগুনে।
ওরে বাউল;দিবে কি আমায়?
তোমার কিছু সুর,
তোমার সনে গলা মিলিয়ে
যাবো বহুদূর।
সুখের সুর বাজাইনি আমি
গত অনেক দিন,
খরা মাঠে হেঁটে হেঁটে
বাজাই দুঃখের বীণ।
আমায়

গ্রীষ্ম গেলো, বর্ষা এসে পা ছড়িয়ে বসেন;
ঝড় বাদলের কেতাব খুলে জটিল হিসাব কষেন।
অমন সুযোগ চুপটি করে কাঁথার তলায় ঢোকার;
নাক ডাকিয়ে ঘুম হাঁকাতে অনিচ্ছে কোন বোকার ?
তারপরেও কাজের হাটে হাটুরে কম জোটে ?
সুখের মায়া ছেড়েই সবাই প্রাণপনে খুব ছোটে !
চুপসে ভিজে

আজ কিন্তু একটি প্রশ্ন এসেই যাচ্ছে ।কোন পরিবারের সন্তানেরা বেশী পরিমানে আদর্শবান, কর্মঠ, জয় করার স্পৃহা এবং নিজেকে জানার প্রবনতা বেশী দেখায় ।  মানবিক বিপর্যয় আর নৈতিকতার অবক্ষয় যখন আমাদের পরিবেশকে দিন দিনই খারাপের আবহ তৈরী করে দিচ্ছে তখন এই

শেয়ার ও উত্থানপতন–

* শেয়ার কেলেঙ্কারির বিষয়টা ভাবার মতো, ‘তাঁরা চোর হলেও তাঁদেরকে চোর বলা যাবে না, কারণ তাঁরা সম্মানি ব্যক্তি’ এখানে অসংখ্য প্রশ্ন আসে, চোরকে চোর বলা যাবে না, এ কেমন যুক্তি? যে সম্মানের অধিকারি হয় সে চুরি করে কীভাবে?

সং সেজেছে কাকাতুয়া

রং মেখেছে গায়,

খুকুর নোলক ইচ্ছেমত

দুলছে হাওয়ায়।

 

কাশের দোলা সবুজ বনে

ঘাসের মুখে হাসি,

শিশির ঝরা সকাল গুলো

দেখতে ভালবাসি।

 

 

 

পশ্চিম  থেকে  পুবে  আমি হাঁটছিলাম রাতের পথ ধরে,
রাস্তার   দুই   ধারেই  কাঁশবন  হালকা  বাতাসে  দুলছে।
আমি চলছিলাম তার মাঝ দিয়ে ধীর পায়ে সবুজে ছেঁয়ে।
সামনে  সবুজ  গাছ, দুধের মত সাদা মেঘ তার উপরে।
তার  উপরে  রুপালী চাঁদ, তার চারপাশে নক্ষত্র

go_top