Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আজ বিজয়া দশমী। সকাল থেকে সুশান্ত প্রিয়ন্তীকে কয়েকবার মোবাইল করেছে, কি রে কখন আসছিস্? নাকি আমি গিয়ে নিয়ে আসবো?
না রে আমাকে নিতে আসতে হবে না। আমি নিজেই যেতে পারবো।
বিকেলবেলা প্রিয়ন্তী বাবাকে পূজা দেখার কথা বলে বের হলো। প্রিয়ন্তীদের বাড়ি থেকে

আমি চিনেছি আমাকে
চিনেছি তোমাকে
বুঝিতে চিনিতে নেই বাকি
তুমি নিবিড় কুঞ্জের পাখি ।।

হৃদয়ে শুধু যে তোমারি বাস
তোমারি পাবার কত যে আশ্ব
তোমাকে হেরিয়ে হাসিবে
আমার অনুরাগের আঁখি ।

ঐ ………….।।

তোমারে ভাবিয়া হিযলের কমল
মম চিত্তে ধরিছে অনল
গগনের তারা ভেবে করেছি ভুল
হৃদয় তরী আজ নাহি পায়

আঁচলের রঙ ধরে যায়

বধূর চোখের ঝিলিকে,

মনের মাঝে টপকা হাসি

কী জানি আজ কী লিখে।

 

বধূর হাসি হয় না বাসি

যতদিন না গিন্নী হন,

গেরস্থালীর হুংকারে

কাঁপিয়ে তোলে সংসার-বন।

 

গিন্নী কখন পীর জানেন

বলুন দেখি কর্তাকে?

মাংসের চেয়ে স্বাদু

বলেন আলু-ভর্তাকে।

 

বাপের বাড়ি যাওয়ার সময়

গিন্নী আপনার প্রেয়সী,

মন জুড়িয়ে বুক জুড়িয়ে

রাঙিয়ে দেয়


বেহালা এখন আর ভালো লাগছে না । মিজানের চরিত্রের এই এক বৈশিষ্ট এক কাজ সে দীর্ঘ দিন ধরে করতে পারে না । আর বেশি দিন কোনো কাজে মন লাগাতে পারে না বলে এই পর্যন্ত কোনো কাজই পরিপূর্ণভাবে শিখতে পারে নি

—————————————

 

একটু আবেগ
একটু সোহাগ
আর একটু অনুরাগ
নক্ষত্রের আলো হয়ে জ্বলে
তুষের অনলে বিরহে
পুঁড়ে যাওয়া ছাইয়ের নীচে ;
মুক্তো যেমন
খোলের ভিতরে
বেড়ে উঠে ঝিনুকের শরীরে
দিনে দিনে প্রতিদিন
একটু একটু করে
একটু স্পর্শে
একটু সুরসুরি
একটু

অসম্ভব কিছু স্বপ্ন নিয়ে,

ইচ্ছের মেঘমালায় ভাসিয়ে দিয়েছি জীবন,

আঁধার ফুড়ে আলোর আশায়।

হতাশার দুয়ারে দাড়িয়ে,

আর কতই বা করে যাবো,

এই মিছে আর্তনাদ।

 

দুঃস্বপ্নের গাড় নীল মায়াতে,

আর রবো না বাঁধা পরে।

অযথাই অনর্থক অর্থ খুঁজে,

আর কতই বা ক্লান্ত হয়ে পরে রবো,

আর কতই বা ভাসবো,

জীবন্ত লাশ হয়ে,

মরু পথে হাঁটছি আমি একা একা,
সমুখে মরু পথের মরীচিকা, করছে ঝিকমিক,
যেন এ পথ স্বপ্ন ঘোরে চলা, কালের আঁধার ধুইয়ে ধুইয়ে
ছোপ ছোপ বরফ ঢাকা পথে পায়ের ছাপ একে।

নিশানা বিহীন পথে লিরিক নকশা চেয়ে চেয়ে
কত কি যে চোখের সীমানায়, সংকট সুরত সাদা

ঘুমঘর যেন কোন আলাদা মানচিত্র

এক সত্ত্বা থেকে আরেক শর্তাদেশ সত্ত্বায়

আলোর বৃত্ত আঁকা জারুল পাতায়।

 

ঘুমঘরে টিভি নেই,সংবাদপত্র নেই

আছে শুধু ঘুম,ঘুমের প্রহর

স্বপ্নে খোঁড়া নৈ:শব্দ নহর।

 

ঘুমঘরে সাঁতার কাটার দাগ

বিছানা-বালিশে অবিচল ঢেউ তোলা

রাতদিন সুরে বাজে ঘুমের হরবোলা।

মধ্যপ্রদেশের টাইগার প্রজেক্ট—বান্ধব গড়। এখানকার জঙ্গলে বেশ সংখ্যক বাঘের বাস। টাইগার প্রজেক্টের সরকারী মাপাজোপা অবস্থান থাকলেও সে পরিসীমার মাপ জংলী জন্তু জানোয়ারদের নেই। তাই প্রায়ই দেখা যায়,প্রজেক্ট এরিয়া ছাড়িয়ে  লোকালয়ে বাঘেরা এসে পড়ে। আর পেটের জালায় ওরা গ্রামের গরু বাছুর

১.
দুঃখ যত আসে আসুক
ভয় করোনা তাতে,
দুঃখ গুলো বসত করে
অলস লোকের সাথে।

অলস হয়ে থাকবে যত
দুঃখ ব্যথা বাড়বে তত
তা বলে কি দুঃখ নিয়ে
কাঁদবে অবিরত?

কোথায়

go_top