মাকে চিনে যে-
বোঝে দুধের সাধ ,
সে কি কখন ও ভুলতে পারে
বেশি কিংবা আঁধ ।
মাকে চিনে যে-
বোঝে মায়ের কষ্ট ,
সে কি কখন ও করতে পারে
মায়ের জীবন নষ্ট ।
মাকে চিনে যে-
বোঝে মায়ের আদর ,
সে কি মাকে ভুলতে পারে
হয়ে কঠিন পাথর ।
মানুষ বিভিন্নভাবে কষ্ট পায়,
বিভিন্ন আঘাতে জর্জরিত হয়।
তবুও বেঁচে থাকে,
নতুন ছবি আঁকে।
রহস্যময় জীবনকে বাঁচিয়ে রাখে,
রহস্যময় পৃথিবীতে টিকে থাকে।
তাকিয়ে থাকে রহস্যময় আকাশের দিকে,
চন্দ্রালোতে আঁকড়ে ধরে জীবন জীবনকে।
বেঁচে থাকাকে সহজ ভাবে,
স্বপ্নগুলোকে সরল ভাবে,
ভাবনার সাম্রাজ্যে বাঁচিয়ে রাখে জীবন,
কখনও বা মুল্যহীন ভাবে মনকে মন।
…………………………………..
আজ বৃষ্টিত…….
ঝড়ে জলে বানে
জল নামে জলের হাওরে
ভেসে যাওয়া নদী
মাঠ ঘাট ভিটে বাড়ী
সোনার শস্য
চাষার মনে শুধু দুঃখ জাগে :
নৌকোর গুলোইয়ে বসে
ভেসে বেড়ানো
জলের দিগন্তে
বৃষ্টি নামে ,
জল ঝরে
ঝড়ো বাতাসে
তোমার শরীরে
সোনার আঁচল উড়ে
তাতের পটে চবি আঁকে
তোমার সোনার অঙ্গ ভেজে
কত দিন যে দেখিনি
কতদিন……………….
মন কাঁদে
কেঁদে
আজ মুখোমুখি সম্মুখ সমরে
হয়েছি মুখোমুখি পরিস্থিতি প্রতিকুল
রুদ্দ হয়েছে যত দরজা জানালা
স্বাভাবিক জীবনের
জীবনের গতি কি
থেমে গেল আজ ?
ভয় নাহি পাই ভয় নাহি পাই
মনে করি নিজেকে এক
যোদ্ধা ___________
এক নির্ভিক সৈনিক
দায়িত্ব যার হওয়া
মুখোমুখি
যতসব জঞ্জালের l
নিয়েছি হাতে বন্দুক
নিয়েছি ঢাল তলোয়ার
আরও আছে যত অস্র
কতগুলো সময়ের মাইল ফলকগুনলে
অতঃপর অপেক্ষা খুঁজে পায় তার ঠিকানা,
কতগুলো সময়ের তজবিগুনলে
ক্ষান্ত অপেক্ষার আরাধনা?
কত দুরের দৃষ্টির ক্লান্তিতে
অপেক্ষা দেয় অবশেষে তার দর্শন,
অপেক্ষার এক আলোকবর্ষ পূর্ণ হয়
কতবার ধৈর্যের কক্ষপথে করিলে ঘূর্ণন?
অপেক্ষা কি তবে আপেক্ষিক?
শর্তের নানান বাঁকে বাঁকে তার অস্তিত্ব,
অপেক্ষা কি তবে সমুদ্র তরঙ্গ?
ছোঁয়