Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

চোখটা খুলে সেই যে প্রথম দেখা

আলোর ঝাপটায় বুজে বুজে চেয়ে

তোমার দাঁড়ি জরানো মুখটা

বড় বেশী মলিন মনে হয়েছিলো ।

বুঝেছিলাম তুমি আমাকে নিয়েই চিন্তিত !

 

তাইতো আরো বেশী জোড়ে চিৎকার দিয়েছিলাম

মায়ের কষ্ট ভূমিষ্ট হওয়ার সময়

রূপটা নশ্বর
গুণটা অবিনশ্বর
রূপে গুণে
সোনায় সোহাগা
স্বর্ণেস্বর ;

কোনটা নেবে গো তুমি
মদ কিংবা দুধ
নাকি মধু ?

কবিতা লিখতে ইচ্ছে হয় মোর
যখন আমার বেদনাগুলো,
আমায় সবচেয়ে গভীরভাবে
আলিঙ্গন করে, আঁকরে ধরে।

ওরা খুজে পায় মোরে,
মোর শুষ্ক আবেগভূমি,
হৃদয়ের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র
অনুভূতিসমূহ।
অনুভব করে
শীতের সকালের
সোনালী একটুকরো
রৌদ্র রশ্মির মতো।

আর হাজার যুগের সেই
মহাঋষির হেমলক পানের মত
ওরা বুঝতে চায় মোরে,
যেমন বুঝেছিল

রহিম মিয়াঁ  তাড়াহুড়া  করে বেরুতে গিয়ে দরজার চৌকাঠে  ধাক্কা  খেলো । মনে মনে বিরক্ত হলেও মুখে কিছু বলল না , আজ এম্নিতেই অনেক দেরি হয়েছে কাজে যেতে । স্কুল বন্ধ থাকায় দুলাল বায়না ধরেছে সেও যাবে বাবার কাজ দেখতে ।

নিরাকার ছায়াহীন হিমেল হাওয়া হবো;

ছুঁয়ে দিবো তোমায় অবলীলায়।

কেবলই অনুভবের দরখাস্ত নিয়ে

তোমার মনের দখিনা জানালায়।

সদর দুয়ারের নাইবা দিলে অনুমতি;

দখিনা জানালায় দিও নাকো খিল।

আসবো তোমার খামখেয়ালীপনায়

মসৃণ অনুভবের প্রশান্তির মিছিল।

 

আমি নিরাকার ছায়াহীন দখিনা হাওয়া

আসবো তোমার নিরবে একান্তে।

তোমাকে ছুঁয়ে দিবো শুধু অনুভবে

লজ্জিত হবে না

ছোট বেলায় মিজানের ক্রিকেট খেলার প্রতি খুব ঝোঁক ছিল । ঢের চেষ্টা সত্ত্বেও ভালো খেলোয়ার হতে পারে নি । বোলিং করতে দিলে এক ওভারে একাধিক ওয়াইড ও নো-বল । ব্যাটিং করতে গেলে দুই ওভারের বেশি ক্রিজে টিকতে পারে না ।

নিঃসঙ্গতার কষ্ট একটাই

বড় বেশী  অ্যালকোহলিক হয়ে পরে এই জীবনটা

শূন্যর দোলায় ভাসতে থাকে সব

প্রিয় মুখগুলো খুব অস্পষ্ট আর

বড় অচেনা মনে হয়,

ব্যাস্ততার ঝাঁপে পরে মনে হয়

কষ্টের সাময়িক মুক্তি খুঁজে নেয় ,

বেলা বাড়ার সাথে সাথে আবার সেই

অ্যালকোহলিক হবার ভান করা।

তবে আমি কিন্তু ঠিক

বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলায় দুলছিলাম তখনও ।

–চলো ওই দিকটা ঘুরে আসি আমরা, মাধবী বলে উঠলো ।

দ্বিধাগ্রস্ত আমি কি করব ভাবছিলাম । এমনি সময় মাধবী খলখল করে হেসে আমার একটা হাত ধরে উচ্ছল হয়ে বলে উঠলো, চল না, রাতের সমুদ্র দেখতে খুব

চাই না বাড়ী , চাই না কড়ি
চাই না স্বাদের তন্ডুল
চাই যে নুরের সুবাস মাখা
রাসূল নামের ফুল ।ঐ…।।

সে মধুর নামে আমি হলাম দিশেহারা
সে যে আমার জীবন-মরণ দু’নয়নের তারা
তাঁরি নামের পুষ্প লয়ে
ঘুরি সারা জাহান
সে নামেতে মধু মাখা
মাতাল আমার প্রাণ
তাঁহারি নাম জপে জপে
প্রেমেতে

চুপ করে বসা ব্যাঙটা তাহার নাকের মতো
টাটকা পাকানো বেলটা তাহার টাকের মতো
কালো কুচকুচে কলস তাহার পেটের মতো
দুই পা ছড়িয়ে দাঁড়ালে দেখায় গেটের মতো
কবজি দু’খানা দেখতে খাটের পায়ার মতো
হাত তালু দু’টো দেখতে তবলা বাঁয়ার মতো
বড়ো মুখখানা দেখতে বেঢপ হাঁড়ির মতো
মুখভরা দাড়ি

go_top