Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আমি এসেছি
তুমি কি টের পাওনি আমার অস্তিত্ব
বাতাসের গন্ধে পাওনি আমার শরীরের…।
আমি তো দেখেছি তোমার স্নান করা
দেখেছি আমার জন্য স্বযতনে
নীল শাড়ি পরা,নীল টিপ…।
তোমার শরীরের ভাঁজে ভাঁজে
আমি মিশে হয়েছি একাকার
তুমি দেখনি মেঘলা…?
আমার চোখেইতো তুমি দেখতে
আজ কি সবই অতীত হলো…।
আমার অনুপস্থিতি
তোমার চোখের অন্ধকার
এখন

বাংলাদেশের অধিকাংশ নারীর পরিবারে অন্তত চারজন পুরুষ রয়েছে। বাবা, ভাই, স্বামী এবং ছেলে। ভাবতেও ভয়াবহ লাগে যে এদের একজন ধর্ষক হয়ে উঠতে পারে। সহকর্মী, প্রতিবেশি, বন্ধুবান্ধব, শিক্ষক, চেনাজানা, আত্মীয়, পরমাত্মীয় পুরুষদের চেহারা মনে পড়ছে আমার। তাদের মধ্যে প্রতি চারজনে একজনের

খালি উপদেশ আর উপদেশ। উপদেশ শুনতে শুনতে আমি বিরক্ত। আর ভাল লাগে না। কেন, জানেন? তাহলে শুনুন-

এ যাবৎ আমি যা কিছু পেয়েছি, সবচেয়ে বেশি পেয়েছি এখনও পাচ্ছি সেটা হলো উপদেশ। একবার মনে হয় এর চেয়ে সস্তা জিনিস দুনিয়াতে আর নেই।

৩০ বছর আগে এক যুবক নিজের ভবিষ্যত গড়তে নিজের জন্মস্থান ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিল। যাত্রা শুরুর আগে সে গ্রামের একজন জ্ঞানী ব্যক্তির কাছে গেল এবং তার পরামর্শ শুনতে চাইল। জ্ঞানী ব্যক্তি তখন লিখছিলেন। যুবক কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে আছে দেখে তিনি

আজ ভাল লাগে শুধু আগুনের খেলা
নীল নয়,
রক্তলাল।
ভোরের বা বিকালের সূর্য়ের ন্যায় রক্তিম আগুন।
কত হাইড্রোজেন লাগবে আরও একটি সূর্য বানাতে!
আমি বানাবো কোটি কোটি রক্তিম সূর্য;
ঈশ্বর যে কোটি কোটি সূর্য নিয়ে খেলা করে
আমিও সূর্যকে ঘুরাবো পুব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে

মাধবী আমার প্রেমিকা । ওর সঙ্গে রাগ করে একাই চলে এলাম পুরীতে ঘুরতে । অনেক দিন আগে থেকেই আমাদের মধ্যে কথা হয়ে ছিল–পুরীতে ঘুরতে যাব–না হয় একটা রাত কাটিয়েই চলে আসব–না হয় আলাদা বেডেই আলাদা রাত কাটাব ! এত সব কথা

ইচ্ছে ছিল
তোমাকে আমি হৃদয়
রাজ্যের রাণী বানাব,
আমি রাজা হয়ে
তোমার পাশে থাকব।

ইচ্ছে ছিল
তোমায় নিয়ে ঘুরব আমি
বলদা গার্ডেন, রমনা,
তোমায় নিয়ে পারি দিব
প্রেম যমুনা।

ইচ্ছে ছিল
তোমায় আমি
কবর বিয়ে,
তোমায় সাজাব আমি
ফুলের মালা দিয়ে।

ইচ্ছে ছিল
তোমায় নিয়ে বাঁধব
সুখের নীড়,
কিন্তু আমার জীবনে
ধরছে এখন চীর।

আমি নাকি স্যার হয়েছি
জানি না কিভাবে,
ছড়া গড়ার পড়া শিখি
তাতেই লোকে কী ভাবে!

মেঘ বলেছে যাব যাব
স্যার তোমার বাড়ি,
রোদ্দুর হেসে গড়িয়ে পড়ে
নিলাম তবে আড়ি।
বৃষ্টি এসে খুনসুটি করে
মাটির তাতে সুখ
রঙধনুর রঙ ছড়িয়ে
ভরিয়ে দিলাম মুখ।

ফুল পাখি আর প্রজাপতির
বন্ধু যদি হই,
নদীর জলে ভাসিয়ে কথা
স্যার হলাম

আমার লেখা প্রথম সনেট, কিছু ত্রুটি হয়তো আছে। তারপরও চেষ্টা করেছি ঠিক রেখে লিখতে, পরে দেখবেন কেমন লাগে। 🙂 ভুল ত্রুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

 

ঢেউ খেলানিয়া পুস্কুনিতে আমারি,

বিমুগ্ধ হইয়া সাঁতার কাটিতেছি,

তেঁতো জলের স্বাদ পাইবার তরে-

বাস্তবতার ছলনায় ডুবিয়াছি।

অযাচিত ধূপছায়া হইবার

————————————————————–

 

সোনার ডিম পাড়া অমূল্য রাজ হাঁস

সেদিন উন্মাদের মত হায়

রাজপথে করেছ জবাই

রয়েছ এখন বুঝি ভোজের অপেক্ষায় ?

 

ছলনার দূ-ধারী তলোয়ারে কেঠে-কুঠে

কপট কুটনীতির কলের জলে ধূয়ে

মানুষের রক্তের সুগন্ধি মসল্লায় মেখে

অহংকারের পিয়াজ-রসূন-আদা দিও যথা পরিমাণে

রাজনৈতিক ভন্ডামির হলুদ-মরিচ তো জানি দেবে

কৃষক-শ্রমিকের ঘামের নুন দিতে যেও

go_top