Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

বাংলাদেশ এক টাইটানিক জাহাজ

অনিয়ম আর অবক্ষয়ের ধাক্কায় তলা ফুটো হয়ে গেছে;

সমস্যার মহাসমুদ্রে ভাসছে এই দেশ।

বিপুল জলরাশি গ্রাস করতে তীব্র বেগে ধেয়ে আসছে;

আর বাংলাদেশ—–

একটু একটু করে ডুবে যাচ্ছে জলের গভীর অন্ধকারে।

 

যাত্রীরা আতঙ্কিত দিশেহারা;

যে যেভাবে পারছে এই জাহাজ থেকে লাফিয়ে পড়ছে

আরো এক

যোগমায়া বললেন, ‘মা লাবণ্য, তুমি ঠিক বুঝেছ?’
‘ঠিক বুঝেছি মা’।
‘অমিত ভারি চঞ্চল, সে কথা মানি। সেইজন্যেই ওকে এত স্নেহ করি। দেখো-না, ও কেমনতরো এলোমেলো। হাত থেকে সবই যেন পড়ে পড়ে যায়’। লাবণ্য একটু হেসে বললে, ‘ওঁকে সবই যদি ধরে রাখতেই হত,

———————-

রানী হলো নষ্ট

রাজা পেলো কষ্ট
রাজার কষ্ট
প্রজার কষ্ট
রাজ্য হলো নষ্ট ।

————————–

আসলেই শিক্ষকদেরকে যেন আজ অনেকেই হেয় করে । শুধু তাই না প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা গুরুদের “কাক ” বা ” কাউয়া “ব্যাঙ্গাত্‍ক নাম দিয়েছে । শিক্ষকদের অবমাননা অবজ্ঞাই আমাদের শিক্ষার আজ অবনতি ।

এখান থেকে হেঁটে হেঁটে স্টেশনে

ইষ্টিকুটুম মিষ্টি দেশের

বৃষ্টি-ভেজা ফুল,

বাংলা-স্যারের হ্যাংলা হাসি

ব্যাকরণের ভুল।

 

ভুল থেকেই জন্ম নেয়

অনেক আবিস্কার,

স্যার তবু কেন যে করেন

শুধুই তিরস্কার!

 

ধমক খেয়ে চমক তবু

জাগে নাকো মনে,

ইচ্ছে মতই খেলা করি

ফুল-পাখিদের সনে।

 

 

প্রকৃতিই মানুষকে
মহান করে, সরল করে।
বিজ্ঞ  করে, সহজ  করে।
মানুষের হৃদয় হয় সবুজ শ্যামলীমার মত,
মানুষের হৃদয় বিশালাকার আকাশের মত,
মানুষের হৃদয় হয় গভীরতম সমুদ্রের মত,
মানুষের হৃদয় পায় জ্যোৎস্নার  আলোর  মত স্বর্গীয় ভাব,
মানুষের হৃদয় পায় শরতের  কাঁশফুলের মত শুভ্রতম বেশ,
মানুষের হৃদয় হয় মেঘের

সেবার নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে শীতের এক মিষ্টি দুপুরে পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম – বিস্তীর্ণ খোলা প্রান্তরের জমির আলে খেলায় মশগুল একদল বাচ্চা ছেলেমেয়ে । খানিকটা দূর থেকে তাদের আনন্দের ভাগ নিচ্ছিলাম আমিও । ছুটোছুটিতে মাতোয়ারা বাচ্চাদের দলের সবচেয়ে ছোট

বই পড়া আমার খুবই পছন্দের একটা কাজ। যখন কোন বই আমার ভাল লাগে তখন বইটির লেখকের প্রতি মনের মধ্যে শ্রদ্ধা জেগে ওঠে।
চাকরীর সুবাদে প্রেস-এর লোকদের সাথে আমার আলাপ হয়। আমি কুয়েটে চাকরী করি। আমার বাড়ি পাবনা জেলায়। আমাদের অফিসের মাধ্যমে

জন্মেছ,বেরে উঠেছ।

বাস্তবতা দেখেছ, বিস্মিত হয়েছ।

জীবনের প্রতিটি ভুল নিয়ে-

কল্পরাজ্যের অতল গহীনে ডুবে গিয়েছ,

বারংবার।

 

ক্ষণে ক্ষণে থমকে গিয়েছ,

কি ভুল আর কি সঠিক ?

কি হচ্ছে আর কি হওয়া উচিত ?

কি হয়েছে আর কি হবে ?

হাজারও প্রশ্ন নিয়ে, বেশ ধীরে ধীরে-

জীবন নামের গল্প লিখে চলেছ।

 

একবারও

৫ম পর্ব
(ছয়)
স্যার কাল আসেননি কেন।
শেলী যেন কৈফিয়ত চাইছে। ও এরকমই। সহজ সরল কথা বলার ভঙ্গি। প্রাণের ছোঁয়া লেগে থাকে। আন্তরিকতায় পরিপূর্ণ। কৈফিয়ত চাওয়াটা যেন ওর অধিকার। হালকা অভিমান লুকিয়ে থাকে কোথাও। বুঝা যায় না। এরকম প্রশ্ন ভালো লাগে। রাগ করা

go_top