Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মন ভালো নেই বলে আজ আমার
দুঃখের তরল প্রপাত ঘিরে আছে চারিদিকে
রোদ বৃষ্টির আত্মমগ্নতায়
অন্ধকারের প্রচ্ছেদ রাত্রি আমার মাঝে
নিঃসঙ্গ রাতের প্রতিটি প্রহর
হয়ে ওঠেছে কবিতার উপমা।
চাঁদনী রাতের ঝলমল মুহূর্তগুলো
পালিয়েছে কালো মেঘের ছায়ায়,
গান শুনার প্রতিটি প্রহর
মিশে গেছে সুদূর নীলিমায়।
আধো আলো, আধো অন্ধকারের মায়াজালে
জড়িয়ে থাকা

ঢাকা টু পুনে……..

প্রথমেই বলে দেই যে ……. এইটাই আমার একমাত্র বড় ধরণের ভ্রমন এবং ছোট হউক বড় হউক প্রথম ভ্রমণ । ঘটা করে কখনো কোথাও যাওয়া হয়নি কখনো…….. বিয়ের আগেও না পরেও না…… । তাই এই ভ্রমণটা আমি সব দিক

তিন বছরের ছোট্ট সংসার ছিলো মমতার। স্বামীর অন্য নারীতে আগ্রহের জের ধরে দুজনের মাঝে ঝগড়া হয়। রাগের মাথায় ছোট্ট মেয়েটাকে নিয়ে ভাইয়ের বাসায় চলে আসে মমতা। ভেবেছিলো প্রতিবারের মত এবারও স্বামী তাকে রাগ ভাঙিয়ে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। আবারও স্বামী স্ত্রীর

সৃষ্টির আদিতে সমরুপ

দেখে যমজ বলি তাকে-

হিংসা অহংকার যমজ

দুইটি ভাই- সন্দেহ নাই

আমাদের আত্মার আত্মীয়

দেখতে শুনতে শুধু পাই।

সমান সমানে করি যে

হিংসা-গরীবের মনে নাকি

অহংকার একটু নাই।

 

ধনী গরীব রুপে যমজ

বলি নাক- বৈসম্যের

মাঝে স্বরুপ দেখ- সূর্য

চাঁদ তারা এক গোত্রে

দু’জনা- যমজ তাকে

অমিত যোগমায়র কাছে এসে বললে, ‘মাসিমা, ঘটকালি করতে এলেম। বিদায়ের বেলা কৃপণতা করবেন না।’
‘পছন্দ হবে তবে? আগে নাম ধাম বিবরণটা বলো।’
অমিত বললে, ‘নাম নিয়ে পাত্রটির দাম নয়।’
‘ তা হলে ঘটক-বিদায়ের হিসাব থেকে কিছু বাদ পড়বে দেখছি।
‘ অন্যায় কথা বললেন। নাম

পূর্ব প্রকাশিতের পরে ( পর্ব -২)

খুব ভোরে আজকে ঘুম ভেঙ্গেছে সামিনার l বাড়ির কল টা  তে  পানি  না  থাকাতে  সে পুকুর ঘাটে এসেছে অজু করতে l  এখনো পুবের আকাশ ফর্সা হয়নি, চারিদিকে প্রকৃতি এত  নিস্তূব্দ যে সামিনার গা টা ছমছম করতে

পৃথিবীর সকল সুখ হউক তোমার
সুখের অট্টলিকায় বাধো ঘর
শুধু এতটুকু মনে রেখো
দুঃখের গলায় মালা হওয়ার আলাদা সুখ আছে ।

পৃথিবীর কেউ ভালো নেই
আমি ভালো নেই, তুমি ভালো নেই
ভালো থেকেও সে ভালো নেই
তবুও আমরা ভালো খাই, ভালো পরি
মোট কথা, ভালো থাকার ভান করি

অতসী এক সময় অবাক হয়ে দেখল, বাগানের ওপাশে উঁকি মেরে কেউ তাদের

দেখছে। হাসল সে। বলল, অত লজ্জা করার কিছু নাই, আমার বন্ধুকে দেখবি

যদি এখানে আয়।

গাছের আড়াল থেকে বেরিয়ে এল গনেশ। বিব্রত মুখে দাঁড়াল অতসীর সামনে।

অতসী হাসতে-হাসতে বলল, কি-রে আমার বন্ধুকে

এক্কা চলে হেলে দুলে
টিয়ের ছানা বর,
এতো দিনের পুরান সখী
ময়না হলো পর !
মোরগ চলে আগে আগে
সঙ্গে নিয়ে দই,
তমাল তলায় এসেই বলে
ফানুস ওড়ে ওই !
কাক বেচারা বেলের লোভে
মারলো গাছে ঢিল !
লগ্ন গেলো জলদি চলো বললো ভূবন চিল !

আমায় সামান্য অবসর দাও তোমা হতে,
কত্ত কাজ পড়ে আছে –
ঘরটা এলোমেলো, টেবিলে বই-খাতা ইতস্তত,
আসবাবে হালকা ধূলোর আবরণ….
কিচ্ছু করা হয়ে উঠছে না ।

খানিকটা ছুট্টি দাও মস্তিষ্কের দখল ছেড়ে,
কদিন বাদেই পরীক্ষা –
অনেক দিন কলম হাতে লিখি না, মন দিয়ে পড়তে বসি না,
বইয়ের

go_top