Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

কাল বহমান,

হাওয়ার দাক্ষিণ্যে বয়ে যায় সময়ের কলতান,

বৃদ্ধ জটের শরীর বেয়ে

দণ্ডায়মান আমি।

অনেক বসন্ত ফিরে গেছে…উজান দেখেছি আমি,

লাল পলাশের নেশা,স্মৃতি বাঁধা সেই তুমি–

সবুজ লাবণ্য ঘেরা লালিম দুটি ঠোঁট,

মৃদু হাসির রেখা—টানটান প্রসারিত সেই দুটি চোখ !

শুধু স্মৃতি।

 

আকাঙ্ক্ষার মৃত্যু নেই জানি,

জন্ম তার অনিবার স্মৃতির

স্বপ্ন গুলো আজ বড়ই কাঁদায়
স্বপ্ন আর দেখব না
যে স্বপ্ন কখনও পূর্ণ হবার নয়।

ভালবাসা জীবনে চঞ্চালতা বাড়ায়
ভাল আর বাসব না
সে যদি ভালবাসা নাই বুঝে।

প্রতিশ্রুতির মূল্য অনেক
প্রতিশ্রুতি দেব না কাউকে
প্রতিশ্রুতির মানে যদি না বোঝে।

ভালবাসায় আছে সুখ আছে শান্তি
অর্থ যদি থাকে,
এমন ভালবাসা চাই

আধুনিকা তুমি;তুমি সময়ের যোগ্য কর্ণধার।
তোমার চাল-চলন সময়ের পূর্ণ আধার।
তুমি ভীত নও কঠিন বাস্তবতার মোকাবিলায়।
কঠিন মনোবল তোমার-তাই কঠিন চ্যালেঞ্চ লুপে নাও অবলীলায়।
কাঠিন্যের আদল তোমার চোখে মুখে।
জিদের ঘোড়া তোমার কে আছে রুখে?
তুমি এগিয়ে যাও অগ্রে তোমার দৃঢ় লক্ষ্যে।
সাফল্যের একরোখা নীতি তোমার বক্ষে।

তবুও

——————————————–

 

 

অবশেষে ওরা বিকিনিটা ও
ছূঁড়ে ফেলে দূরে
নির্বিচারে মেতেছে আদিম বন্যতায় ;
অগ্নি কুণ্ডের সান্নিধ্যে মোমের মত
গলে – গলে – গলে
তিলে তিলে নিঃশেষ ;

 

শূন্য ওদের মধু ভান্ডার
এখন গরলে পূর্ণ,
ওরা ক্লান্ত, জরাগ্রস্ত
ভ্রান্ত অভিশপ্ত
ভয়ানক

 ক্ষনকাল আছি জেগে    ক্ষনকাল ঘুমিয়ে
ক্ষনকাল    স্বপনে
স্বপনেরে চুমিয়ে।

ক্ষনকাল চেতনে    ক্ষনকাল অবচেতনে
ক্ষনকাল   শুধু শুধু
জীবন যাপনে।

ক্ষনকাল আনমনে   ক্ষনকাল ভেবে ভেবে
ক্ষনকাল   চেয়ে চেয়ে
সময় চলে যাবে।

ক্ষনকাল নিঃস্ব    ক্ষনকাল রাজা সেজে
ক্ষনকাল   বেঁচে থাকা
নির্ভয়ে বিনা কাজে।

ক্ষনকাল বেদনার   ক্ষনকাল আনন্দের
ক্ষনকাল   রাত জেগে
হতে নক্ষত্রের।

শহীদ কমরেড সুভাষ দে

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহীদের অন্যতম সুভাষ দাশ। গরীব পরিবারের মেধাবী সন্তান তিনি। তার বাবা বরজ থেকে পান এনে বাজারে বিক্রি করতেন। বর্তমানে কক্সবাজার সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের পুর্ব দক্ষিণ কোণায় ছিল সুভাষের

আকাশ বলে–ভুল হয়েছে,করেছি রং দেহের নীল

মানুষ গুলো ঠিক বুঝে যায়,কোনটা তারা কোনটা চিল

ভাবছি এবার বদলাবো রং দিনেরাতে ইচ্ছেমত

মেঘের কালো বাজের আলো,শয়তানরা দেখবে কত!

সূর্য বলে–আলোয় আলো সারা শরীর জ্বলে মরে

তাই দিয়ে গাছ খাবার বানায়,মানুষ তা চুরি করে

ভাবছি এখন ঠান্ডা হবো,মাঝেসাঝে দেব

ছিল এক দুষ্ট দাদু
সদায় সদায় খেত মধু
একদা পাগল হয়ে
শুধুই খেত আম ,
আম পাগল বলে
তাকে ক্ষেপিয়ে তুলতাম ।

আম পাগল ডাকলে কেহ
কষিয়ে করে তাড়া
ইচ্ছা মত কান মলিত
পেলেই তাকে ধরা ।

ভেবেছিলাম মজার খেলা
তখন বুঝি নাই
ব্যাঙ্গা নামে করুণ জ্বালা
ক্ষমা চাচ্ছি তাই ।

রবি দাদা বিশ্বকবি, কাজী ভায়া গরম;
লিখেটিখে বয়সকালে হলেন খানিক নরম।
জসিমুদ্দি গাঁয়ের কবি, গোবিন্দ দা বনের;
মধুসূদন সব লিখেছেন দু:খ নিয়ে মনের।
ছন্দ নিয়ে যাদু দেখান সত্যেন দা এসে;
অন্তমিল আর অনুপ্রাসে পদ্য ওঠে হেসে।
তিরিশ দশক পার না হতে নতুন ধারা এলো;
অন্তমিলে পদ্য লেখার

এক বর্ষণমূখর সন্ধ্যা। আকাশে মেঘের ঘনঘটা। অবিশ্রান্ত বৃষ্টি। আমি একা বাড়িতে। সবাই বেড়াতে গ্রামের বাড়ি চলে গেছে। বিছানা ছেড়ে ওঠে অনেক্ষণ জানালা দিয়ে বাইরে থাকি,মনে হচ্ছে আকাশে যত দুঃখ আছে বৃষ্টি হয়ে বিলিয়ে দিচ্ছে প্রকৃতিতে। টুপটাপ,ঝুমঝুম মাঝে মাঝে দমকা বাতাস।সব

go_top