Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা। আজ আকাশের মন খারাপ। এই মাত্র এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেলো। ছাতা মাথা দাঁড়িয়ে অহনা অপেক্ষা করছে অরিত্রের জন্য। সাধারণত অরিত্র এতক্ষণ দেরী করে না। আজ কি যে হলো। রমনা বৈশাখী গেইটের সামনে একা দাঁিড়য়ে এই

বার বার ভুল করে গেলে
ভুল করে ভুল পথে
জমে থাকা সময় হারালে
কাল বিকেলে কী হবে বালিকা ?

গাছে শোভিত ফুল ঝরে গেলে
গতির জল ক্ষতিতে ক্ষয়ে গেলে
রাতহীন দিনের পৃথিবী জেগে থাকলে
অথবা দিনহীন রাতের পৃথিবী জাগলে
কী-ইবা মুল্য থাকে,বলো বালিকা বলো ?

বালিকা দৃষ্টির দরজার বাইরে

প্রতিটা মানুষই একা
নির্জনে চোখ ছলছল !
জলও ফেলে হয়তো কেউ দু এক ফোটা,
অনেক অপ্রাপ্তি থেকে যায় জীবন জুড়ে
চলার পথে থমকে দাঁড়াই মাঝে মাঝে
কেনো এমন হয় আমার সাথেই
হাত বাড়ালেই ধরা দেয় না চাঁদ
পা বাড়ালেই পথ জুড়ে কাঁটাবন
চোখের পাতায় ভর করে অসহায়ত্ব
মন বাড়িয়ে

তোমাকে খুঁজে মরছি

মিলন বনিক

মাগো, তুমি কি শুনতে পাচ্ছো ? কত কাল ধরে,
কত বেলা অবেলায় তোমাকে খুঁজে মরছি।
কিষানের সবুজ ফসলের মাঠে, কিষাণীর প্রৌঢ় আটচালা থেকে শূন্য উঠোন,
নদী পারের ঐ বটতলাটায়, গ্রামের পদ্ম দীঘির শান বাঁধানো ঘাটে।
নয়তো

জীবনের উপমা খোঁজ

ভাবো ঘৃর্ণি মনে যদি

জীবনের উপমা খোঁজ-

একটা লাটিম কিনে আন

লাটিমের পেঁচান সুতা ধরে

টান মার-দেখবে লাটিমের

মত জীবন- ভাবো ঘৃর্ণি

মনে ইচ্ছে করলে এদিক সে

দিক নির্বিঘ্নে ঘরাতে পার।

শূণ্য বিত্তে কত না বৈচিত্রময়-

সময়ের কাঁটা উল্টে পান্টে

যে কোন দৃশ্যপট- এক

নিমিশেষে হবে স্মৃতিময়।

 

জীবনের

কামাল ভাই গতবার পরীক্ষায় ফেল করে শিক্ষকদের বেত্রাঘাত, পরিবারের সদস্যদের গণপিটুনি আর সহপাঠীদের টিটকারী-তিরস্কারে অতিষ্ঠ হয়ে কানে ধরে শপথ করে বলেছিল, ‘সামনের বার দেখে দেব, পরীক্ষায় আমাকে ফেল করায় কীভাবে। বইয়ের পাতা থেকে প্রশ্ন আসলেই হলো; যদি আমার কলমের কালি

আমি এক কবি’র কথা বলি
যিনি লেখেন কবিতা, গল্প, ছড়া সবই
ছাপা হয়নি খবরের কাগজে
ছেপেছি আমার মনের গহীনে অতি যতনে,
কেউ বা বলেন
আমার কবি’র কবিতায় মেলেনা ছন্দ
তার সাথে আমার ওখানেই দন্দ্ব,

আমি এমন এক গায়িকার কথা বলি
যার সুরেলা কণ্ঠ আমাকে মোহীত করে,
যত শুনি ততোই

চাতক পাখির উড়াল গন্ধে কিছুটা বাতাস বৃষ্টি হয়ে নামে

ফড়িংয়ের পা ছুঁয়ে রোদ খুনসুটি করে ফুলের স্তনে।

 

কোন এক কিশোরীর বুকে আলো ছিল

সে এখন বৃদ্ধা,জননী

নরম মাটির পৃথিবীতে শক্ত আবাহনে।

উত্তাপের নিরিখে পৃথিবী ক্রমে সংকুচিত হয়

প্রসারিত হয়।

এখন পাহাড় চূড়ায় অভিযাত্রীর নাম খোদিত হয়

এখন নদীর

গ্রামের নাম চরকাঁদিয়া(কাল্পনিক) l জামালপুর রেল স্টেশন থেকে একমাইল দুরে এ গ্রামের অবস্থান l তবে গ্রামে মানুষ বলতে গেলে এখন তেমন নাই, চার পাচ পরিবার আছে খুব দীনহীন অবস্থার, যাদের কোনো যাওয়ার জায়গা নাই, তারা ই নিরুপায় হয়ে এখনো বসত

মাতৃভাষা রক্ষার সংগ্রাম পৃথিবীর বহু জাতিকেই করতে হয়েছে। এখনো অনেকে এই সংগ্রামে রত আছেন। এই তালিকায় বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের আলাদা একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান আছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি ভাষা আন্দোলনের বিশ্বস্বীকৃতি।

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি রফিক, শফিক, বরকত, সালামসহ

go_top