Today 12 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

অদ্ভুত সুন্দর তুমি।
সে রুপের বর্ণনা বলো আমি কিভাবে করি?
মনে হচ্ছে আদিযুগের মহাকবি কালিদাসকে নিয়ে আসতে হবে এ যুগে।
হয়তো তুমিও ছিলে সে যুগে।
তোমার রুপেই উর্বশী, শকুন্তলার রুপ।
তোমাকে পাওয়ার আকাঙ্খায়ই লেখেছে সে মেঘদুত কাব্য।
আমি ভাবি তোমাকে।
ভাবি, যুগযুগ আমি তোমার কথাই ভাববো।
তোমার

কষ্টের দেশে নষ্টামি এখন তুঙ্গে ।
ভিন দেশি কেউ ভাবতেও পারবে না যে,
এত নষ্টামির পরও রাষ্ট্রযন্ত্র সচল আছে কিভাবে !
নষ্টামির সংক্রামণে পঙ্গু দেশের পা, তবুও খোড়িয়ে
খোড়িয়ে পথ চলা, কারণ দেশ মাতা মমতার ভান্ডার অফুরান ।

এখানে শিক্ষার নামে চলে নষ্টামি !
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের

ছোট আঙ্গিনা থেকে একটি ঘুড়ি ওড়ানো যায়, কিন্তু মাঠ থেকে অনেক গুলো।তেমনি আমার মনের প্রান্ত থেকে একটি ভালোলাগার ঘুড়ি ওড়াতে ইচ্ছে করে। আমার ভালোলাগার ঘুড়িকে মনের মাধুরী দিয়ে সাজাতে ইচ্ছে করে। আমার স্বপ্নবিলাসী মন স্বপ্ন সাজায়। স্বপ্নের ধারা অন্তহীনভাবে বয়ে

আমরা প্রতিনিয়ত ছুটে চলছি নিজেদের অহংকারকে ঠিক রাখার পিছনে।ছুটে চলছি অন্যকে হেনস্থা করে,অন্যকে খাটো করে,অপমানিত করে নিজেকে সবার ওপরে রাখার পিছনে।
আমরা স্বীকার করতে চাইনা নিজের ভুলটা-‘না আমি ভুল করতেই পারিনা’। কেও কেও আবার বলেন-এত বছর ভুল করিনি,অনেক কিছু করেছি শুদ্ধ

অপেক্ষার বেকার সময় থেকে

দিয়েছ আমায় মুক্তি।

অর্থহীন ক্ষয় করেছি

কতটা মানসিক শক্তি।

কখনো অযথা পথচারী

তোমাকে দেখার সাধ।

তাওয়াফ করেছি বারংবার একই পথে

দিয়েছি নানান অজুহাত।

লাজ-শরমের মাথা খেয়ে

তোমার চলার পথে ঘোরাঘুরি করেছি সকাল-সন্ধ্যা।

মায়া মাখা মুখখানি একটিবার দেখার

এঁটেছি কত পন্থা।

কত কৌশলে কত ছলে

করেছি আমি অপেক্ষা।

আমাকে তুমি মুক্তি

বুড়ো দাদা রেগে মেগে, ফায়ার হয়ে এলেন
একটু আগে ব্যাগটা নিয়ে, বাজারেতে গেলেন

আগুন হয়ে বলেন দাদা, পাই না কোনো দিশ
বাজার ভর্তি মাছ-শব্জীতে, ফরমালিনের বিষ

তারপরেতে আরো খবর, নেই ভেজালের শেস
দুখের কথা লিখে দাদা, করবে কোথায় পেশ

দাদার মুখে যায় না খাওয়া, আর ফোটে

* বন্ধুকে পরখ করতে প্রধান হাতিয়ার টাকা *
* প্রত্যেক মানুষ বায়ুর ন্যায় জ্ঞানের সমুদ্রে ডুবে আছে । বই পড়লে সে জ্ঞান প্রকাশিত হয় । *
* যে শিক্ষার্থী পাঠে আনন্দ ও মজা পায় সে বিদ্ব্যান হবে , যে মজা পায়না সে

 

 নদীর পানি ঘোলা ও ভালো

 দীঘির পানি ঢেউ খেলিয়ে 

 করুক  যথই টলো মলো

 জাতের মেয়ে কালো ও ভালো

 দুঃসময়ে পাশে থেকে

 জ্বালবে মনের আলো ।

 

বাংলাদেশে ইংরেজি শিক্ষায় প্রথম পর্যায়ে চন্ডীমন্ডপের হাওয়ার সঙ্গে স্কুল-কলেজের হাওয়ার তাপের বৈষম্য ঘটাতে সমাজবিদ্রোহের যে ঝড় উঠেছিল সেই ঝড়ের চাঞ্চল্যে ধরা দিয়েছিলেন জ্ঞানদাশংকের। তিনি সেকালের লোক, কিন’ তাঁর তারিখটা হঠাৎ পিছলিয়ে সরে এসেছিল অনেকখানি একালে। তিনি আগাম জন্মেছিলেন। বুদ্ধিতে বাক্যে

ব্যস্ততম বেকার
মিলন বনিক

সীমাহীন বেকার,
দাঁড়াবার ঠাঁই নেই যেন-
অথচ প্রচুর সময় থাকার মত একজন কর্মহীন মানুষ।
একটা চাকরী, যা দিয়ে ক্ষুধাটা নিভৃত করতে পারি।
বাবার ঘামে ভেজা প্রতিটি রক্ত কনিকায়
এক নির্মল আনন্দ, যখন ডিগ্রি নিলাম।
বিনিময়ে বাবাকে একটু বিশ্রাম,
পরিজনের ক্ষুধার্ত চাহনিতে দু-মুঠো অন্ন-
তাও নেই। অচ

go_top