অদ্ভুত সুন্দর তুমি।
সে রুপের বর্ণনা বলো আমি কিভাবে করি?
মনে হচ্ছে আদিযুগের মহাকবি কালিদাসকে নিয়ে আসতে হবে এ যুগে।
হয়তো তুমিও ছিলে সে যুগে।
তোমার রুপেই উর্বশী, শকুন্তলার রুপ।
তোমাকে পাওয়ার আকাঙ্খায়ই লেখেছে সে মেঘদুত কাব্য।
আমি ভাবি তোমাকে।
ভাবি, যুগযুগ আমি তোমার কথাই ভাববো।
তোমার
Top today
অপেক্ষার বেকার সময় থেকে
দিয়েছ আমায় মুক্তি।
অর্থহীন ক্ষয় করেছি
কতটা মানসিক শক্তি।
কখনো অযথা পথচারী
তোমাকে দেখার সাধ।
তাওয়াফ করেছি বারংবার একই পথে
দিয়েছি নানান অজুহাত।
লাজ-শরমের মাথা খেয়ে
তোমার চলার পথে ঘোরাঘুরি করেছি সকাল-সন্ধ্যা।
মায়া মাখা মুখখানি একটিবার দেখার
এঁটেছি কত পন্থা।
কত কৌশলে কত ছলে
করেছি আমি অপেক্ষা।
আমাকে তুমি মুক্তি
ব্যস্ততম বেকার
মিলন বনিক
সীমাহীন বেকার,
দাঁড়াবার ঠাঁই নেই যেন-
অথচ প্রচুর সময় থাকার মত একজন কর্মহীন মানুষ।
একটা চাকরী, যা দিয়ে ক্ষুধাটা নিভৃত করতে পারি।
বাবার ঘামে ভেজা প্রতিটি রক্ত কনিকায়
এক নির্মল আনন্দ, যখন ডিগ্রি নিলাম।
বিনিময়ে বাবাকে একটু বিশ্রাম,
পরিজনের ক্ষুধার্ত চাহনিতে দু-মুঠো অন্ন-
তাও নেই। অচ