Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

হৃদয়ের কোনে
রেখেছো কি মনে
এই আমি তোমারই ছিলাম
কাজেরই ফাঁকে
মন যদি ডাকে
তাই বুঝি সাড়া দিলাম।

সাদা সাদা মেঘের মত ফুঠেছে যে কাশফুল বাতাসেতে দুলছে যেন বাংলা মাতার দুল।

হরেক রকম উড়ছে মেঘ নানান রঙে ভরা শরৎ এল বছর ঘুরে করতে মনহারা।

সকাল-সন্ধ্যা বয়ে বাতাস ঝরে হঠাৎ বৃষ্টি রোদ-বাদলে অচীন রুপে কেঁড়ে নেয় যে দৃষ্টি।

তোমার কাছে, তোমাদের মতো ফেলানীর কাছে ক্ষমা চাইবার দুঃসাহস দেখাবো না। আমি তোমাদের কাছে মোটেও ক্ষমা কিংবা কোন অজুহাত দিব না, কেননা মানুষের যখন ডান হাত বাম হাত কাজ বন্ধ করে তখন অজুহাতের প্রশ্রয় নেয়। আমি আমার সরল অক্ষমতা স্বীকার

জেগে ঘুমানোর জন্য আমাদের খ্যাতিকীর্তি
বাতাসকে সুরভিত করে !
মাঝে মাঝে প্রবল প্রতাপে জাগি
রাতারাতি বানাবার স্বপ্ন বুনি
আইফেল টাওয়ার বা নবাগত তাজ মহল !
মিডিয়াকে ব্যস্ত করি দারুন বয়ানে
এরপর আবার ঘুমিয়ে যাবো
আপন ভুবনে !

মিডিয়াও ব্যস্ত হতে খুব ভালোবাসে
সর্বদা ব্যস্ততা চাষ
মিডিয়ার প্রিয় আযোজন
এখন ঢাকার নগর-

 

নিঃসঙ্গতার চেয়ে সঙ্গদোষ ভাল

ঝিনুকের খোঁজে শামুক প্রত্যয়

অনাবিলতার সিঁড়ি বেয়ে আবিল গান

অন্ধকারের জোনাকী সুখ শৌখিন আলোময়।

 

 

শব্দদোষে রাত ভেঙে যায় ঘুমের ডানা চৌচির

নিষিদ্ধ আলোকে পথ জাগে,রথ জাগে

চন্দ্রসুখ বধির।

 

 

কত পাখি মারা যায় বিলে

কত দ্বার রুদ্ধ হয় খিলে

মানুষ তবুও নেই জাগরণের মিছিলে।

@

তুষার আহাসান

মহা বীরদর্পে খেলছেন খেলোয়াড়
মাঝে ভুলে উচু করে
বল ছেঁড়ে তলোয়ার
একবার বল পেলে চায় না ছাড়তে
নাই ভয়,নাই ডর,চায় নাকো হারতে,

দলনেতা সারা মাঠ ছুটছেন তো ছুটছেন
চার পাশের দর্শক দেখছেন আর ভাবছেন
বল নেই তার পাশে তার পর ও মারছেন !!

নিজ দলের

যত খুলে রাখ

শরীর অলিন্দ

বাষ্প ঘ্রাণ যত উতলা ও উগ্র,

দেহ ধার তোমার,অণু স্নান আমার কামনা,

বারবার ফিরিয়ে দিয়েছ ।

 

ঐ দেখ চাঁদ

স্নাত ওই দীঘি স্বচ্ছ জল টলমল,

পদ্ম যেন চুমে তার জ্যোৎস্না শরীর–

আঁকা থাকে স্মৃতি স্পর্শ প্রেম।

তুমি শুধু ধর্ষকাম

আমার নিদ্রা মগ্নতায়,

ব্যর্থ প্রেম তাই

সে ব্যথা স্বপ্ন সৃজনে জেগে থাক।

আমি তো সুখি নই কেমনে কহিব বুঝিয়ে
সকল যন্ত্রণা ঢেকেছি মিষ্টি হাসি দিয়ে
কেহ্ তা জানেনা , শুধু জানে বিধাতা
কেহ্ তো দেখেনা দেখে নিশির নিরবতা ।
আমরা দেখি সমুদ্র মনের উল্লাসে নিত্য করে
তাই তরঙ্গ রুপে হেলিয়ে দুলিয়ে আসে তীরে
তা দেখিবার লাগি ছুটে যাই

ব্রজেন্দ্র নাথ ঠাকুর, নামটা বেশ বড় আর উচ্চারণটা আরো কঠিন, তাই সবাই সংক্ষেপে তাকে বজ ঠাকুর বলে ডাকে। বয়স আশি ছুঁই ছুঁই করছে কিন্তু শরীরের গড়ন ভালো হওয়ায় বয়স বোঝা যায় না। শৈশবে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে এটা তার

.

ঢাকা শহর
টাকার শহর
টাকা উড়ান
পানির মতন,

এত টাকা
পাই কোথা
প্রশ্ন খানা
করতে মানা,

করলে প্রশ্ন
হবে ভস্ম
আসবে ক্যাডার
করবে মার্ডার,

তাই তো সবাই
চুপ রে ভাই
ফুস্‌ছে মনে
তুষ্‌ আগুনে ;

আগুন একদিন জ্বলবে
মনের ক্ষোভ মিঠবে ।

 

………………………

go_top