Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

জুলিয়েট হতে ইচ্ছে করে

 

জুলিয়েট হতে ইচ্ছে করে

তোমাকে দেখার পরে।

ইচ্ছে করে হতে

লাইলী শিরি আর

হতে বিরাজ বউ।

(শরৎ চন্দ্র নভেল বিরাজ বউ )

আরো করে  ইচ্ছে হতে পৃথিবীর

যত মানবীয় প্রেমিকা বউ

 

তোমাকে দেখার পরে।

 

যাই চমকে

দেখে থমকে

যেন দেখছি আয়নায় নিজেকে।

এত সাদৃশ্য আমাদের দুজনে।

ব্যক্তিত্ব সমান চিন্তার জগত

তুমি আমার কে ?

 

তুমি যদি  বল

আকাশ টা দিতে পেড়ে

আজ তোমার হাতে।

করব চেষ্টা সাথে সাথে। .

 

সাগর সেচে

দিব মুক্তা এনে

তুমি বলার পরে।

 

তুমি চাইলে হৃদপিন্ড টা

দিলাম আমি হাতে তুলে তা।

 

সেই তুমি আমার কে?

 

হতে পারো তুমি

প্রেমিক

বন্দু

স্বামী

ভাই/বোন্

বা কোনো আত্বীয়  স্বজন।

যে কোনো কিছু হতে পারো

কি এসে

আজকাল পুলিশের মনমানসিকতার ওপ্র বাংলা-হিন্দি সিনেমার প্রভাব পড়েছে।
সম্ভবত, বিগত সরকারের সময়গুলোতে তারা অতিমাত্রায় বাংলা সিনেমা দেখে নিতম্বে চর্বি জমিয়েছিল। কিন্তু এই সরকারের আমলে কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় তারা এতদিন ধরে বসে বসে সিনেমা দেখে যা শিখেছে তা-ই বাস্তবে প্রয়োগ করছে।

স্বামী

আমি সাঝ বেলাতে হাঁটতে যাই নদীর ধারে। ঝক্‌ঝকাঝক শব্দে ট্রেন চলে যায়। আমি রেল লাইন ধরে হাঁটতে থাকি ট্রেনের পিছন পিছন। হাঁটতে হাঁটতে অনেক দূর চলে যাই আমি। তারপর হর্ণ বাজাতে বাজাতে আর একটা ট্রেন আসে পিছন থেকে। আমি পাশে

ফুল তুলতে গেলে রক্ত দান করতে হয়
জলে সাঁতার দিতে গেলে কাপড় ভেজাতে হয়
ফল পেতে গেলে বীজ রোপন করতে হয়
মাটি কর্ষণ করলেই তবে উর্বর হয়, তা
হৃদয় পাতলে কি ভরে দিতে পারবে ?
– তুমি চাইলে পারব না দিতে এমন জিনিস
খুব কমই আছে

মা, এখন আমি তোমার কাছ থেকে
অনেক দুরে।
আমি যখন একাকি থাকি
তখন সারাক্ষণ তোমার কথা ভাবি।
প্রতিদিন মনের আয়নায়
ছায়াছবির পর্দার মতো,
ভেসে উঠে তোমার মুখচ্ছবি।
আহ! কত সুন্দর তুমি।
মমতায় ভরা তোমার হৃদয়
ভালোবাসা দিয়ে গড়েছ আমায়
করেছ তুমি বড়।
শিশুকালে তোমাকে
দিয়েছি কত যন্ত্রণা
তবুও তুমি দেখাওনি
একটু বিরক্ত।
আমি

রাত্রির শব্দহীন শরীরে
নিজস্ব নিয়মে নেচে যায়
রূপবতী বৃষ্টি
রিমঝিম নাচের মুদ্রায়
নিয়ে যায় পাতালের নাচঘরে
নিটোল অন্ধকারের দীর্ণ বুকে
বিজলীর রূপালী শরীর
আভূমি উলঙ্গ করে পৃথিবীকে
জমাট আসর শেষে
বের হয় পৃথিবীর ধূলিহীন দেহ
আঁচলের বাতাসে বেয়াড়া ডালপালা
বিতাড়িত হয় পরাশ্রয়ী কীটের মতো
অথচ এ বৃষ্টি
আমাদের মনের কালিমা
জন্মান্ধ স্বার্থপরতা
হিংসার গভীর ক্ষত
কোন

বাকরুদ্ধ–
সাহিত্যাঙ্গনে আমার পদার্পণ অলৌকিকতাই নয় একেবারে অকল্পনীয় বলা যায়। আমি যেই পরিবেশ থেকে লেখালেখির দুনিয়ায় প্রবেশ করেছি, সেই পরিবেশ থেকে সাহিত্য কি, সাধারণত চিঠিপত্রের ভাষাও আশা করা যায় না। চৌদ্দ পুরুষের বংশনির্ঘণ্ট ঘেঁটে দেখেছি, আমার পূর্বপুরুষদের মধ্যে কেউ সাহিত্যিক বা

আঁধারে ঢেকেছে বেলা

ধ্বসে পড়া ভবনের নীচে

জমেছে মৃত্যুর মেলা

জীবনকে করে  মিছে

 

হাজারো প্রানের আর্ত চিৎকার

জানায় প্রতিবাদ

ধ্বসে পড়া মানবিকতার

তীব্র আর্তনাদ

 

বিধাতা শোনেনি আহাজারি কারো

দেখেনি মৃত্যু খেলা

মানুষের পাশে মানুষই দাঁড়াবে

জেনেছি এই বেলা

 

মৃত্যুপুরীর  বিভীষিকা আর

শীতল অন্ধকার

লুটিয়ে  পড়া তরুন সতেজ

দেহগুলো  নিঃসাড়

 

পরপারে পাড়ি  দেবার খেলায়

হিসাব মিলানো ভার

দশ বিশ

প্রিয়ন্তীর সঙ্গে সুশান্তর বিয়ে হয়েছে তিনবার। একই বর-কনে তিনবার বিয়ের বিষয়টি অনেকের মনে কৌতুহলের সৃষ্টি করল, কারো অবিশ্বাস্য মনে হলো, কারো কারো মনে হাস্য রসের সৃষ্টি করল, কারো কারো হৃদয়কে আহত করল। কিন্তু একই বর-কনের মধ্যে তিনবার বিয়ে হবে কেন?

go_top